বিশ্বজমিন
বৃটেন-চীন কূটনৈতিক পাল্টাপাল্টি
মানবজমিন ডেস্ক
২১ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:৫৭ পূর্বাহ্ন
হংকং কনসুলেটে কর্মরত বৃটেনের সাবেক এক কর্মী সিমন চেং’কে চীনে নির্যাতন করা হয়েছে বলে তিনি নিজে অভিযোগ করেছেন। এ নিয়ে বৃটেন ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক পাল্টাপাল্টি চলছে। প্রতিবাদ জানাতে বৃটেনে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে বৃটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। জবাবে চীন বলেছে, তাদের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে বৃটেন। এতে বৃটেনেরই শুধু ক্ষতি হবে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
সিমন চেং বলেছেন, হংকংয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে। তিনি হংকংয়ের নাগরিক। বৃটিশ সরকারের হয়ে প্রায় দু’বছর তিনি কাজ করেছেন। আগস্টে তিনি হংকং থেকে চীনের মূল ভূখন্ডে সফরে যান। এ সময় তাকে ১৫ দিনের জন্য আটক করা হয়। ২৯ বছর বয়সী সিমন চেং বলেন, আমাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল। চোখ বেঁধে রাখা হয়েছিল। তার অভিযোগের বিষয়ে বৃটিশ সরকারের সূত্রগুলো বলছে, তাকে নির্যাতন ও জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়ে স্বাক্ষর নেয়ার দাবি বিশ্বাসযোগ্য। এ নিয়ে বিবিসিতে তার সাক্ষাতকার প্রকাশের পর বৃটেনে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছিলেন বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব। বিবিসি’কে ডমিনিক রাব বলেছেন, চেং’কে চীনে আটক অবস্থায় তার সঙ্গে যে অশোভন আচরণ করা হয়েছে তাতে আমরা ক্ষুব্ধ। আমরা এটা পরিষ্কার করে বলেছি বিষয়টি চীন কর্তৃপক্ষ পর্যালোচনা করে দেখবে এবং এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
কিন্তু চীনের আভ্যন্তরীন বিষয়ে বৃটিশ সরকারের হস্তক্ষেপ মোটেও গ্রহণ করে না বলে বুধবার সাফ জানিয়ে দিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। চীনের বিরোধিতা করায় এবং ক্ষোভ প্রকাশ করার কারণে উল্টো চীনই বৃটিশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করবে। চীনা ওই মুখপাত্র আরো বলেন, আমরা আশা করি শুভবুদ্ধির উদয় হবে বৃটেনের এবং তারা হংকং এবং চীনের আভ্যন্তরণীয় বিষয়ে হস্তক্ষেপ বন্ধ করবে। কারণ, এতে শুধুই বৃটেনের নিজের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সিমন চেং বলেছেন, হংকংয়ে রাজনৈতিক অস্থিরতায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে তাকে নির্যাতন করা হয়েছে। তিনি হংকংয়ের নাগরিক। বৃটিশ সরকারের হয়ে প্রায় দু’বছর তিনি কাজ করেছেন। আগস্টে তিনি হংকং থেকে চীনের মূল ভূখন্ডে সফরে যান। এ সময় তাকে ১৫ দিনের জন্য আটক করা হয়। ২৯ বছর বয়সী সিমন চেং বলেন, আমাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল। চোখ বেঁধে রাখা হয়েছিল। তার অভিযোগের বিষয়ে বৃটিশ সরকারের সূত্রগুলো বলছে, তাকে নির্যাতন ও জোরপূর্বক স্বীকারোক্তি আদায়ে স্বাক্ষর নেয়ার দাবি বিশ্বাসযোগ্য। এ নিয়ে বিবিসিতে তার সাক্ষাতকার প্রকাশের পর বৃটেনে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছিলেন বৃটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডমিনিক রাব। বিবিসি’কে ডমিনিক রাব বলেছেন, চেং’কে চীনে আটক অবস্থায় তার সঙ্গে যে অশোভন আচরণ করা হয়েছে তাতে আমরা ক্ষুব্ধ। আমরা এটা পরিষ্কার করে বলেছি বিষয়টি চীন কর্তৃপক্ষ পর্যালোচনা করে দেখবে এবং এর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
কিন্তু চীনের আভ্যন্তরীন বিষয়ে বৃটিশ সরকারের হস্তক্ষেপ মোটেও গ্রহণ করে না বলে বুধবার সাফ জানিয়ে দিয়েছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। চীনের বিরোধিতা করায় এবং ক্ষোভ প্রকাশ করার কারণে উল্টো চীনই বৃটিশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করবে। চীনা ওই মুখপাত্র আরো বলেন, আমরা আশা করি শুভবুদ্ধির উদয় হবে বৃটেনের এবং তারা হংকং এবং চীনের আভ্যন্তরণীয় বিষয়ে হস্তক্ষেপ বন্ধ করবে। কারণ, এতে শুধুই বৃটেনের নিজের স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]