খেলা
সৌম্যর অলরাউন্ডিং নৈপুণ্যে ফাইনালে বাংলাদেশ
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১:০০ পূর্বাহ্ন
আফগানিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ইমার্জিং এশিয়ার কাপের ফাইনালে নাম লেখালো বাংলাদেশ। সৌম্য সরকার ও নাজমুল হোসেন শান্তর হাফসেঞ্চুরিতে ২২৯ রানের লক্ষ্যটা ৬১ বল হাতে রেখে টপকে যায় বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দল। সৌম্য ৫৯ বলে ৬১ ও অধিনায়ক শান্ত ৬৮ বলে ৫৯ রান করেন। ইয়াসির আলী ৩৮ ও আফিফ হোসেন ৪৫ রানে অপরাজিত থাকেন।
এর আগে সৌম্য সরকার ও হাসান মাহমুদের ৩ উইকেট শিকারে আফগানিস্তানকে ২২৮/৯ রানে আটকে দেয় বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের পক্ষে ব্যাটসম্যান দারউইস রাসুলি শতক হাঁকান। শনিবার ফাইনালে পাকিস্তানের মোকাবিলা করবে বাংলাদেশ ইমার্জিং দল।
মিরপুরে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে আফগানিস্তান ইমার্জিং দল। শুরুতে হাসান মাহমুদের বোলিং তোপে পড়ে আফগানিস্তান। ২৪ রানে তিন ব্যাটসম্যানকে হারায় তারা। তিনটি উইকেটই নেন হাসান। ৩৬ রানের মাথায় সৌম্য শিকার চতুর্থ ব্যাটসম্যান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে অধিনায়ক সামিউল্লাহ শিনওয়ারিকে নিয়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামলান দারবিশ রাসুলি। শিনওয়ারি ১১ রান করে দলীয় ৭৩ রানে আউট হন। এরপর শাফাককে নিয়ে ৬৭ রানের জুটি গড়েন রাসুলি। শাফাক করেন ৩৪ রান। অষ্টম ব্যাটসম্যান তারিক স্টানিকজাইকে নিয়ে ৮৬ রানের জুটি গড়েন রাসুলি। লিস্ট ‘এ’ ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন এই ব্যাটসম্যান। সৌম্যর বলে ফেরার আগে ১২৮ বলে ৭টি করে চার-ছক্কায় করেন ১১৪ রান। তারিক করেন ৩৩ রান।
এর আগে সৌম্য সরকার ও হাসান মাহমুদের ৩ উইকেট শিকারে আফগানিস্তানকে ২২৮/৯ রানে আটকে দেয় বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের পক্ষে ব্যাটসম্যান দারউইস রাসুলি শতক হাঁকান। শনিবার ফাইনালে পাকিস্তানের মোকাবিলা করবে বাংলাদেশ ইমার্জিং দল।
মিরপুরে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে আফগানিস্তান ইমার্জিং দল। শুরুতে হাসান মাহমুদের বোলিং তোপে পড়ে আফগানিস্তান। ২৪ রানে তিন ব্যাটসম্যানকে হারায় তারা। তিনটি উইকেটই নেন হাসান। ৩৬ রানের মাথায় সৌম্য শিকার চতুর্থ ব্যাটসম্যান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে অধিনায়ক সামিউল্লাহ শিনওয়ারিকে নিয়ে প্রাথমিক বিপর্যয় সামলান দারবিশ রাসুলি। শিনওয়ারি ১১ রান করে দলীয় ৭৩ রানে আউট হন। এরপর শাফাককে নিয়ে ৬৭ রানের জুটি গড়েন রাসুলি। শাফাক করেন ৩৪ রান। অষ্টম ব্যাটসম্যান তারিক স্টানিকজাইকে নিয়ে ৮৬ রানের জুটি গড়েন রাসুলি। লিস্ট ‘এ’ ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নেন এই ব্যাটসম্যান। সৌম্যর বলে ফেরার আগে ১২৮ বলে ৭টি করে চার-ছক্কায় করেন ১১৪ রান। তারিক করেন ৩৩ রান।