বাংলারজমিন
চাটমোহরে ২ গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
২১ নভেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
পাবনার চাটমোহরে নাদিরা খাতুন (৩৪) নামে তিন সন্তানের জননীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার পার্শ্বডাঙ্গা ইউনিয়নের কৃষ্টপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তিনি ওই গ্রামের জামাল উদ্দিনের স্ত্রী। এই ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে স্বামী।
স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বিয়ের পর দীর্ঘ কয়েক বছরে গৃহবধূ নাদিরা খাতুন দুই কন্যা সন্তান জন্মদানের পর মাসখানেক আগে তৃতীয় বারের মতো আরেকটি কন্যা সন্তান জন্ম দেন। এই নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকতো। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই বিষয় নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে জামাল উদ্দিন স্ত্রী নাদিরাকে মারধর করে। পরে রাতে দু’জনেই শোবার ঘরে ঘুমাতে যায়। বুধবার সকালে প্রতিবেশীরা ওই বাড়ি থেকে কারো সাড়া-শব্দ না পেয়ে গিয়ে দেখেন মেঝেতে শোয়ানো রয়েছে নাদিরার মরদেহ। পরে তারা পুলিশে খবর দেন। এদিকে এই ঘটনার পর এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় স্বামী জামাল উদ্দিন। এটি ‘হত্যা’ না ‘আত্মহত্যা’- এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী। এদিকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে রেবা খাতুন (৪৫) নামে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার সকালে পুলিশ উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের রামনগর মধ্যপাড়া গ্রামে ওই গৃহবধূর বসতঘর থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। তিনি ওই গ্রামের আলাউদ্দিন হোসেনের স্ত্রী। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে স্বামী-স্ত্রী রাতের খাবার খেয়ে শোবার ঘরে ঘুমাতে যায়। বুধবার ভোর ৫টার দিকে ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো স্ত্রীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে চিৎকার দেন আলাউদ্দিন। পরে স্থানীয়রা এসে পুলিশে খবর দিলে রেবা খাতুনের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মর্গে পাঠায় পুলিশ। তবে কেন বা কী কারণে রেবা খাতুন আত্মহত্যা করেছেন এ বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেননি। এ ঘটনায় থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বিলচলন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী।
স্থানীয় বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বিয়ের পর দীর্ঘ কয়েক বছরে গৃহবধূ নাদিরা খাতুন দুই কন্যা সন্তান জন্মদানের পর মাসখানেক আগে তৃতীয় বারের মতো আরেকটি কন্যা সন্তান জন্ম দেন। এই নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্যের সৃষ্টি হয়। তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকতো। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই বিষয় নিয়ে দু’জনের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে জামাল উদ্দিন স্ত্রী নাদিরাকে মারধর করে। পরে রাতে দু’জনেই শোবার ঘরে ঘুমাতে যায়। বুধবার সকালে প্রতিবেশীরা ওই বাড়ি থেকে কারো সাড়া-শব্দ না পেয়ে গিয়ে দেখেন মেঝেতে শোয়ানো রয়েছে নাদিরার মরদেহ। পরে তারা পুলিশে খবর দেন। এদিকে এই ঘটনার পর এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায় স্বামী জামাল উদ্দিন। এটি ‘হত্যা’ না ‘আত্মহত্যা’- এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী। এদিকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে রেবা খাতুন (৪৫) নামে এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছেন। বুধবার সকালে পুলিশ উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের রামনগর মধ্যপাড়া গ্রামে ওই গৃহবধূর বসতঘর থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। তিনি ওই গ্রামের আলাউদ্দিন হোসেনের স্ত্রী। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে স্বামী-স্ত্রী রাতের খাবার খেয়ে শোবার ঘরে ঘুমাতে যায়। বুধবার ভোর ৫টার দিকে ঘরের তীরের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচানো স্ত্রীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে চিৎকার দেন আলাউদ্দিন। পরে স্থানীয়রা এসে পুলিশে খবর দিলে রেবা খাতুনের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মর্গে পাঠায় পুলিশ। তবে কেন বা কী কারণে রেবা খাতুন আত্মহত্যা করেছেন এ বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেননি। এ ঘটনায় থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বিলচলন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী।