অনলাইন
মির্জাপুরে নিখোঁজ এনজিও কর্মীর লাশ উদ্ধার
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২০ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নিখোঁজের একদিন পর পুকুর থেকে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় রঞ্জিত রায় (৩৫) নামে স্থানীয় এক এনজিও কর্মীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সকাল ৮টার দিকে দুল্যা মুনসুর গ্রামের জয়নাল মিয়ার বাড়ি সংলগ্ন ব্রিজের নিচ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত রঞ্জিত রায় ঠাকুরগাঁও জেলার ঠাকুরগাঁও সদরের কোষামন্ডলপল গ্রামের মৃত অতুল পালের ছেলে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুল্যা মুনসুর গ্রামের আকবর মিয়ার ছেলে দিশা এনজিও’র ঋণ গ্রহিতা সানোয়ার ও আনোয়ার নামে সহোদরকে আটক করছে পুলিশ।
দিশা এনজিও মির্জাপুর শাখার ম্যানেজার রওশন আলম জানান, মঙ্গলবার সকালে পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য অফিস থেকে বের হন রঞ্জিত। কিন্তু দুপুর থেকেই আমরা তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাচ্ছিলাম। অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে রাতে থানায় জিডিও করি।
এরপর আজ সকালে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিখোঁজ হওয়ার সময় মাঠকর্মী রঞ্জিতের কাছে আনুমানিক ৫০-৬০ হাজার নগদ টাকা ছিলো বলে জানান তিনি। পুলিশের ধারনা, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকা-।
আটককৃত সানোয়ার ও আনোয়ারের বাড়ির খুব কাছ থেকে রঞ্জিতের লাশটি উদ্ধার করা হয়। তার ব্যবহৃত বাইসাইকেলটিও তাদের বাড়ির পাশেই রাখা ছিলো। রঞ্জিতের সর্বশেষ গন্তব্যস্থল ছিলো তাদেরই বাড়ি।
মাত্র দুই সপ্তাহ আগে দিশা এনজিও থেকে ৮০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন সানোয়ার। ঋণ নেয়া আছে সানোয়ারের ভাই আনোয়ারেরও।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সায়েদুর রহমান জানান, লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। জড়িত সন্দেহে দু’জনকে আটকও করা হয়েছে, মামলা প্রক্রিয়াধীন। আশা করি, খুব দ্রুতই এ ঘটনার রহস্য উন্মোচিত হবে।
নিহত রঞ্জিত রায় ঠাকুরগাঁও জেলার ঠাকুরগাঁও সদরের কোষামন্ডলপল গ্রামের মৃত অতুল পালের ছেলে বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুল্যা মুনসুর গ্রামের আকবর মিয়ার ছেলে দিশা এনজিও’র ঋণ গ্রহিতা সানোয়ার ও আনোয়ার নামে সহোদরকে আটক করছে পুলিশ।
দিশা এনজিও মির্জাপুর শাখার ম্যানেজার রওশন আলম জানান, মঙ্গলবার সকালে পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য অফিস থেকে বের হন রঞ্জিত। কিন্তু দুপুর থেকেই আমরা তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাচ্ছিলাম। অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে রাতে থানায় জিডিও করি।
এরপর আজ সকালে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিখোঁজ হওয়ার সময় মাঠকর্মী রঞ্জিতের কাছে আনুমানিক ৫০-৬০ হাজার নগদ টাকা ছিলো বলে জানান তিনি। পুলিশের ধারনা, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকা-।
আটককৃত সানোয়ার ও আনোয়ারের বাড়ির খুব কাছ থেকে রঞ্জিতের লাশটি উদ্ধার করা হয়। তার ব্যবহৃত বাইসাইকেলটিও তাদের বাড়ির পাশেই রাখা ছিলো। রঞ্জিতের সর্বশেষ গন্তব্যস্থল ছিলো তাদেরই বাড়ি।
মাত্র দুই সপ্তাহ আগে দিশা এনজিও থেকে ৮০ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছেন সানোয়ার। ঋণ নেয়া আছে সানোয়ারের ভাই আনোয়ারেরও।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. সায়েদুর রহমান জানান, লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে। জড়িত সন্দেহে দু’জনকে আটকও করা হয়েছে, মামলা প্রক্রিয়াধীন। আশা করি, খুব দ্রুতই এ ঘটনার রহস্য উন্মোচিত হবে।