বিশ্বজমিন
অযোগ্য ১৭ বিধায়ক নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কর্নাটকে
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১২:৪০ অপরাহ্ন
কর্নাটকে বিদ্রোহী ১৭ জন বিধায়ককে ‘ডিজকোয়ালিফাই’ বা অযোগ্য ঘোষণার সিদ্ধান্ত বহাল রেখেছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তবে ওই বিধায়করা উপনির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। ওদিকে কর্নাটক বিধানসভার ১৫টি আসনে উপনির্বাচনের শিডিউল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। একবার এই নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা হয়েছিল। তবে নতুন করে বলা হয়েছে ৫ই ডিসেম্বর ওই নির্বাচন হবে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
কর্নাটকের ১৭ জন বিধায়ক এ বছর নিজেদের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসেন। তাদেরকে বাগে আনতে অনেক চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারা হোটেলে অবস্থান নিয়ে রাজনীতি শুরু করেন। ফলে তাদেরকে কর্নাটকের সাবেক স্পিকার কে আর রমেশ কুমার অযোগ্য ঘোষণা করেন। বুধবার এই সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন সুপ্রিম কোর্ট। সেখান থেকে বলা হয়, উপনির্বাচনে কোনো বিধায়ককে অযোগ্য করার ক্ষমতা নেই স্পিকারের। এ ছাড়া ২০২৩ সাল পর্যন্ত তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বলে স্পিকারের দেয়া রায়কে বাতিল বলে ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের এমন রায়ের পর অযোগ্য ঘোষিত বিধায়কদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। আদালতে ওই রায় পড়ে শোনান বিচারপতি রমানা।
কর্নাটক বিধানসভার কংগ্রেস দলীয় ও জনতা দল (সেক্যুলার)-এর মোট ১৭ জন বিধায়ককে অযোগ্য করেন সাবেক স্পিকার। এ নির্দেশকে তারা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। ওই বিধায়করা কংগ্রেস ও জনতা দল (সেক্যুলার)-এর সাবেক জোট সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। এতে সরকার অচল হয়ে পড়ে ওই রাজ্যে। এতে মুখ্যমন্ত্রীর পদ ত্যাগ করতে বাধ্য হন জনতা দলের এইচডি কুমারাস্বামী। এর পরবর্তীতে বিএস ইয়েদুরাপ্পাকে মুখ্যমন্ত্রী করে রাজ্যে সরকার গঠন করে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)।
কর্নাটকের ১৭ জন বিধায়ক এ বছর নিজেদের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসেন। তাদেরকে বাগে আনতে অনেক চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তারা হোটেলে অবস্থান নিয়ে রাজনীতি শুরু করেন। ফলে তাদেরকে কর্নাটকের সাবেক স্পিকার কে আর রমেশ কুমার অযোগ্য ঘোষণা করেন। বুধবার এই সিদ্ধান্ত বহাল রাখেন সুপ্রিম কোর্ট। সেখান থেকে বলা হয়, উপনির্বাচনে কোনো বিধায়ককে অযোগ্য করার ক্ষমতা নেই স্পিকারের। এ ছাড়া ২০২৩ সাল পর্যন্ত তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বলে স্পিকারের দেয়া রায়কে বাতিল বলে ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের এমন রায়ের পর অযোগ্য ঘোষিত বিধায়কদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। আদালতে ওই রায় পড়ে শোনান বিচারপতি রমানা।
কর্নাটক বিধানসভার কংগ্রেস দলীয় ও জনতা দল (সেক্যুলার)-এর মোট ১৭ জন বিধায়ককে অযোগ্য করেন সাবেক স্পিকার। এ নির্দেশকে তারা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। ওই বিধায়করা কংগ্রেস ও জনতা দল (সেক্যুলার)-এর সাবেক জোট সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন। এতে সরকার অচল হয়ে পড়ে ওই রাজ্যে। এতে মুখ্যমন্ত্রীর পদ ত্যাগ করতে বাধ্য হন জনতা দলের এইচডি কুমারাস্বামী। এর পরবর্তীতে বিএস ইয়েদুরাপ্পাকে মুখ্যমন্ত্রী করে রাজ্যে সরকার গঠন করে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)।