অনলাইন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ট্রাজেডি
বাবার সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে লাশ হলো ইয়াসিন
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১২:১২ অপরাহ্ন
ইয়াসিন আলম। বয়স ১২ বছর। পঞ্চম শ্রেণির এই শিক্ষার্থী বাবা আলমগীর আলমের সঙ্গে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে থেকে বের হয়েছিলেন। হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশন থেকে ওঠেন উদয়ন এক্সপ্রেসে। যাচ্ছিলেন বেড়াতে । এরই মধ্যে ঘটে দূর্ঘটনা। কিন্তু চট্টগ্রামে যাওয়া হয়নি তার। লাশ হয়ে বাড়িতে ফিরতে হয়েছে ইয়াসিনকে।
ইয়াসিন হবিগঞ্জের আবু জাহির স্কুলে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তার বাবাকে আহত অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এরপর সেখান থেকে ছেলের লাশের সঙ্গে ফেরেন বাড়ি হবিগঞ্জে। বাবা আলমগীরের গুরুতর আঘাত পেয়েছেন হাতে ও পায়ে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন হাসপাতালে।
ইয়াসিনের তার মা হাসিনা শোকে স্তব্ধ। বারবার মুর্ছা যাচ্ছেন। ১ ছেলে ১ মেয়ের সংসার ছিলো তার। বড় মেয়ের নাম ঝিনুক। ইয়াসিনের লাশ গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় দাফন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ভয়াবহ ট্রেন দূর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৬ জন। আহত হয়েছেন শতাধিক। সোমবার দিবাগত রাত ২ টা ৪৮ মিনিটে উপজেলার মন্দবাগে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথা ও সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন দুটির মধ্যে সংঘর্ঘের ঘটনা ঘটে। এ সময় একটি ট্রেনের একাধিক বগি আরেকটি ট্রেনের কয়েকটি বগির ওপর উঠে যায়।
ইয়াসিন হবিগঞ্জের আবু জাহির স্কুলে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী। তার বাবাকে আহত অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এরপর সেখান থেকে ছেলের লাশের সঙ্গে ফেরেন বাড়ি হবিগঞ্জে। বাবা আলমগীরের গুরুতর আঘাত পেয়েছেন হাতে ও পায়ে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন হাসপাতালে।
ইয়াসিনের তার মা হাসিনা শোকে স্তব্ধ। বারবার মুর্ছা যাচ্ছেন। ১ ছেলে ১ মেয়ের সংসার ছিলো তার। বড় মেয়ের নাম ঝিনুক। ইয়াসিনের লাশ গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় দাফন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ভয়াবহ ট্রেন দূর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৬ জন। আহত হয়েছেন শতাধিক। সোমবার দিবাগত রাত ২ টা ৪৮ মিনিটে উপজেলার মন্দবাগে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথা ও সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন দুটির মধ্যে সংঘর্ঘের ঘটনা ঘটে। এ সময় একটি ট্রেনের একাধিক বগি আরেকটি ট্রেনের কয়েকটি বগির ওপর উঠে যায়।