খেলা
তবুও নাসিরের আক্ষেপ
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৮:৪৬ পূর্বাহ্ন
জাতীয় ক্রিকেট লীগের পঞ্চম রাউন্ডে ব্যাট হাতে উজ্জ্বল রংপুর বিভাগের নাসির হোসেন। তৃতীয় দিন শেষে ১০৪ রানে অপরাজিত থাকা নাসিরকে চতুর্থ দিনেও আউট করতে পারেনি ঢাকা বিভাগ। ২০০/৫ স্কোর নিয়ে শেষদিন মাঠে নামে রংপুর বিভাগ। আগের দিনের ২৭ রানের সঙ্গে মাত্র ৫ রান যোগ করে দিনের শুরুতেই মাঠ ছাড়েন রংপুরের অধিনায়ক নাঈম ইসলাম। এরপর নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকলেও একপ্রান্তে অবিচল ছিলেন নাসির। শেষ পর্যন্ত নাসিরের অপরাজিত থাকেন ১৬১ রানে। নাসিরের উপর ভর করে ২৭১/৯ রানে ইনিংস ঘোষণা করে রংপুর। জবাবে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমে রকিবুল হাসানের অপরাজিত ৮০ রানে ১৭৬/৪ স্কোর দাঁড় করালে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল। ম্যাচসেরা হন নাসির হোসেন।
ফরহাদ রেজার ৬ উইকেটের পর রাজ্জাকের ৪
মিরপুরে বল হাতে উজ্জ্বল রাজশাহী বিভাগের ফরহাদ রেজা। শেষ দিনে ফরহাদ রেজার শিকার ৬ উইকেট। এরপর অধিনায়ক আব্দুর রাজ্জাকের ৪ উইকেটে জয়ের সম্ভাবনা জাগায় খুলনা বিভাগ। তবে ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন রাজশাহী। তৃতীয় দিন খুলনার রুবেল হোসেন ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। ম্যাচসেরা হন তিনি।
১৫৪/৪ নিয়ে চতুর্থ দিন মাঠে নামে খুলনা। আগের দিন ১১ ওভারে উইকেটশূন্য থাকা ফরহাদ এদিন ৯ ওভারে ২৫ রান দিয়ে ৬ উইকেট তোলেন। এটি ফরহাদের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে নবম পাঁচ উইকেট শিকার। খুলনা প্রথম ইনিংসে সংগ্রহ পায় ২০১ রান। ৫০ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা রাজশাহী ৮৯ রানে হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। ম্যাচের বাকি ছিল তখনো ৫০ ওভার। তবে অভিষেক মিত্রের ৫১ ও মুক্তার আলীর ৩৯ রানে রাজশাহীর সংগ্রহ ১৯১/৭ দাঁড়ালে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল। এই ড্রয়ে প্রথম স্তরে ২৯.৯৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষ স্থান মজবুত করলো খুলনা বিভাগ। ঢাকা বিভাগ দুইয়ে আছে ২৪.১ পয়েন্ট নিয়ে। লীগে আর বাকি এক রাউন্ড।
মার্শাল আইয়ুবের সেঞ্চুরি
সিলেটে দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে ঢাকা মেট্রো ও সিলেট বিভাগের ম্যাচ নিষ্প্রাণ ড্র হয়। তবে আগের দিন ৭৩ রানে অপরাজিত থাকা ঢাকা মেট্রোর অধিনায়ক মার্শাল আইয়ুব এদিন তুলে নেন প্রথম শ্রেণীর ক্যারিয়ারের ১৮তম সেঞ্চুরি। মেট্রো চতুর্থ দিন শুরু করে ২৪৫/৪ নিয়ে। মার্শাল ২১২ বলে ২২ চার ও ১ ছক্কায় ১৬৩ রান করে দলীয় ৩৬৯ রানে অলক কাপালির শিকার হন। ঢাকা মেট্রো ৩৯৫/৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে। সিলেটের পক্ষে অলক ৫৯ রানে ২ উইকেট শিকার করেন।
৩৫৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে সিলেটে ৪৯ ওভারে ১৮৭/৪ সংগ্রহ করার পর ম্যাচ ড্র হয়। সিলেটের পক্ষে তৌফিক খান করেন সর্বোচ্চ ৭৫ রান। তাসকিন আহমেদ ২৪ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ২ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন।
বরিশাল-চট্টগ্রামের ১৯ ওভারের ম্যাচ
প্রথম তিনদিন বৃষ্টির কারণে বরিশাল -চট্টগ্রাম ম্যাচ মাঠে গড়ায়নি। চতুর্থ দিনে মাত্র ১৯ ওভার খেলে ড্র মেনে নেয় উভয় দলের অধিনায়ক। টসে জিতে ১৩ ওভার ব্যাটিং করে ৭০/৩ সংগ্রহ করে প্রথম ইনিংস ঘোষণা দেয় বরিশাল বিভাগ। সোহাগ গাজী ৩০ বলে ৪৪ রান করেন। এরপর প্রথম ইনিংসে মাত্র ৬ ওভার খেলে চট্টগ্রাম ৪৫/০ সংগ্রহ করে। ওপেনার পিনাক ঘোষ ১৫ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলেন।
ফরহাদ রেজার ৬ উইকেটের পর রাজ্জাকের ৪
মিরপুরে বল হাতে উজ্জ্বল রাজশাহী বিভাগের ফরহাদ রেজা। শেষ দিনে ফরহাদ রেজার শিকার ৬ উইকেট। এরপর অধিনায়ক আব্দুর রাজ্জাকের ৪ উইকেটে জয়ের সম্ভাবনা জাগায় খুলনা বিভাগ। তবে ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন রাজশাহী। তৃতীয় দিন খুলনার রুবেল হোসেন ৭ উইকেট নিয়েছিলেন। ম্যাচসেরা হন তিনি।
১৫৪/৪ নিয়ে চতুর্থ দিন মাঠে নামে খুলনা। আগের দিন ১১ ওভারে উইকেটশূন্য থাকা ফরহাদ এদিন ৯ ওভারে ২৫ রান দিয়ে ৬ উইকেট তোলেন। এটি ফরহাদের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে নবম পাঁচ উইকেট শিকার। খুলনা প্রথম ইনিংসে সংগ্রহ পায় ২০১ রান। ৫০ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করা রাজশাহী ৮৯ রানে হারিয়ে ফেলে ৫ উইকেট। ম্যাচের বাকি ছিল তখনো ৫০ ওভার। তবে অভিষেক মিত্রের ৫১ ও মুক্তার আলীর ৩৯ রানে রাজশাহীর সংগ্রহ ১৯১/৭ দাঁড়ালে ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে দুই দল। এই ড্রয়ে প্রথম স্তরে ২৯.৯৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষ স্থান মজবুত করলো খুলনা বিভাগ। ঢাকা বিভাগ দুইয়ে আছে ২৪.১ পয়েন্ট নিয়ে। লীগে আর বাকি এক রাউন্ড।
মার্শাল আইয়ুবের সেঞ্চুরি
সিলেটে দ্বিতীয় স্তরের ম্যাচে ঢাকা মেট্রো ও সিলেট বিভাগের ম্যাচ নিষ্প্রাণ ড্র হয়। তবে আগের দিন ৭৩ রানে অপরাজিত থাকা ঢাকা মেট্রোর অধিনায়ক মার্শাল আইয়ুব এদিন তুলে নেন প্রথম শ্রেণীর ক্যারিয়ারের ১৮তম সেঞ্চুরি। মেট্রো চতুর্থ দিন শুরু করে ২৪৫/৪ নিয়ে। মার্শাল ২১২ বলে ২২ চার ও ১ ছক্কায় ১৬৩ রান করে দলীয় ৩৬৯ রানে অলক কাপালির শিকার হন। ঢাকা মেট্রো ৩৯৫/৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে। সিলেটের পক্ষে অলক ৫৯ রানে ২ উইকেট শিকার করেন।
৩৫৬ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে সিলেটে ৪৯ ওভারে ১৮৭/৪ সংগ্রহ করার পর ম্যাচ ড্র হয়। সিলেটের পক্ষে তৌফিক খান করেন সর্বোচ্চ ৭৫ রান। তাসকিন আহমেদ ২৪ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ২ উইকেট নিয়েছিলেন তাসকিন।
বরিশাল-চট্টগ্রামের ১৯ ওভারের ম্যাচ
প্রথম তিনদিন বৃষ্টির কারণে বরিশাল -চট্টগ্রাম ম্যাচ মাঠে গড়ায়নি। চতুর্থ দিনে মাত্র ১৯ ওভার খেলে ড্র মেনে নেয় উভয় দলের অধিনায়ক। টসে জিতে ১৩ ওভার ব্যাটিং করে ৭০/৩ সংগ্রহ করে প্রথম ইনিংস ঘোষণা দেয় বরিশাল বিভাগ। সোহাগ গাজী ৩০ বলে ৪৪ রান করেন। এরপর প্রথম ইনিংসে মাত্র ৬ ওভার খেলে চট্টগ্রাম ৪৫/০ সংগ্রহ করে। ওপেনার পিনাক ঘোষ ১৫ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলেন।