শেষের পাতা
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত
স্টাফ রিপোর্টার
১২ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
১২ই রবিউল আউয়াল বিশ্বনবী হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস পালিত হয়েছে। সারা বিশ্বের মুসলমানরা এই দিনকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করেন। বাংলাদেশেও যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে দিনটি পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। গত রোববার রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে বিভিন্ন মসজিদ ও মাদ্রাসায় মিলাদ, ওয়াজ ও
দোয়া মাহফিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র্যালির আয়োজন করা হয়।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ রোববার বাদ আসর বঙ্গভবনের দরবার হলে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে রোববার সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়েছে ১৫ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালা। দিনটি উপলক্ষে রোববার বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহ্িফল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইফা’র উদ্যোগে শনিবার বাদ মাগরিব বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ১৫ দিন ব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার শুভ সূচনা হয়। ধর্মসচিব মো. আনিছুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন।
আশেকানে মাইজভান্ডারি এসোসিয়েশন রাজধানীর শাহজাহানপুর রেলওয়ে ময়দান থেকে জশনে জুলুস বের করে। এতে সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশ নেন। র্যালিতে সৈয়দ মুজিবুল বশর মাইজভান্ডারি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। পরে তিনি ভক্তদের নিয়ে মোনাজাত পরিচালনা করেন।
এদিকে, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ও দলের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচন সভার আয়োজন করে জাকের পার্টি। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাকের পার্টির চেয়ারম্যান পীরজাদা মোস্তফা আমীর ফয়সল মোজাদ্দেদী বলেন, বাংলাদেশে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়াসে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী মুসলমানদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অন্যান্য ধর্মের সকলকেও মর্যাদা সহকারে ঐক্যের মঞ্চে রাখতে হবে। তবে আমাদের স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় কারো সঙ্গে আপোষ করি না। আমরা বাংলাদেশেল মুসলমানদের যেমন ঐক্যবদ্ধ রাখবো তেমনি অন্যান্য ধর্মালম্বীদের ভালবাসার চাদরে রাখবো।
দোয়া মাহফিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র্যালির আয়োজন করা হয়।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ রোববার বাদ আসর বঙ্গভবনের দরবার হলে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে রোববার সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়েছে ১৫ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানমালা। দিনটি উপলক্ষে রোববার বাদ জোহর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ মসজিদুল জামি’আয় আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া মাহ্িফল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইফা’র উদ্যোগে শনিবার বাদ মাগরিব বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ১৫ দিন ব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানমালার শুভ সূচনা হয়। ধর্মসচিব মো. আনিছুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন।
আশেকানে মাইজভান্ডারি এসোসিয়েশন রাজধানীর শাহজাহানপুর রেলওয়ে ময়দান থেকে জশনে জুলুস বের করে। এতে সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশ নেন। র্যালিতে সৈয়দ মুজিবুল বশর মাইজভান্ডারি প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। পরে তিনি ভক্তদের নিয়ে মোনাজাত পরিচালনা করেন।
এদিকে, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ও দলের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচন সভার আয়োজন করে জাকের পার্টি। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাকের পার্টির চেয়ারম্যান পীরজাদা মোস্তফা আমীর ফয়সল মোজাদ্দেদী বলেন, বাংলাদেশে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রয়াসে বৃহত্তর জনগোষ্ঠী মুসলমানদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অন্যান্য ধর্মের সকলকেও মর্যাদা সহকারে ঐক্যের মঞ্চে রাখতে হবে। তবে আমাদের স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য রক্ষায় কারো সঙ্গে আপোষ করি না। আমরা বাংলাদেশেল মুসলমানদের যেমন ঐক্যবদ্ধ রাখবো তেমনি অন্যান্য ধর্মালম্বীদের ভালবাসার চাদরে রাখবো।