খেলা
ক্যারিয়ারসেরা বোলিং রুবেলের
স্পোর্টস রিপোর্টার
১১ নভেম্বর ২০১৯, সোমবার, ২:৫১ পূর্বাহ্ন
জাতীয় লীগের প্রথম স্তরে খুলনার হয়ে রাজশাহীর বিপক্ষে আজ ইনিংসে ৭ উইকেট শিকার করেছেন রুবেল হোসেন। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামের উইকেটে ঘাসের ছোঁয়া, স্যাঁতস্যাঁতে কন্ডিশন আর আর্দ্রতাকে পক্ষে পেয়ে এই বিধ্বংসী বোলিং উপহার দিয়েছেন রুবেল। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট বা টেস্ট ম্যাচে মলিন রুবেল এদিন মাত্র ৫১ রান খরচায় ৭ উইকেট দখল করেন। চলতি ভারত সিরিজে কোনো ফরম্যাটে ডাক না পাওয়া রুবেলের এটি প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং। এর আগের সেরা ছিল ২০১৭ সালে দক্ষিণাঞ্চলের হয়ে পূর্বাঞ্চলের বিপক্ষে ২২ রানে ৫ উইকেট।
ম্যাচে ৩ স্পেলে বোলিং করে রুবেল তুলে নেন ৭ উইকেট। যদিও প্রথম স্পেলে ৩ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। রাজশাহীও পেয়েছিল ৩৯ রানের উদ্বোধনী জুটি। দ্বিতীয় স্পেলে এসে অভিষেক মিত্রকে ফিরিয়ে রুবেলের শিকার শুরু। এরপরে ফেরান আরেক ওপেনার মিজানুর রহমানকেও। ৬ ওভারের ওই স্পেলে ১৩ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট। এরপর তিনে নামা জুনায়েদ সিদ্দীকিকে ফেরান জিয়াউর রহমান। আর বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক টানা দুই উইকেট তুলে নিয়ে ৮৫ রানে রাজশাহীর অর্ধেক ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে ফেরান। নিজের তৃতীয় স্পেলে এসে বাকি ৫ উইকেট একাই শিকার করেন রুবেল। নতুন স্পেলের প্রথম বলেই সাব্বির রহমানকে ফিরিয়ে ধ্বংসযজ্ঞের শুরু। লাঞ্চের ঠিক আগে ফরহাদ রেজাকে ফিরিয়ে পূর্ণ করেছেন ৫ উইকেট। লাঞ্চের পর আরো ২ উইকেট তুলে নিয়ে ১৫১ রানে গুটিয়ে দিয়েছেন রাজশাহীকে। এই স্পেলে রুবেলের বোলিং ফিগার ছিল ৮.৪-৩-২০-৫।
সাদা পোশাকে রুবেলের রেকর্ড ভীষণ সাদামাটা। ৫৭তম প্রথম শ্রেণির ম্যাচে এই ৭ উইকেটের পরও এখনও একশ উইকেট স্পর্শ করতে পারেননি রুবেল। ৪ বার ৫ উইকেট শিকার করা এই বোলারের মোট উইকেট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোটে ৯৩টি। বাংলাদেশের হয়ে ২৬ টেস্ট খেলে উইকেট নিয়েছেন কেবল ৩৩টি। ১০টির বেশি উইকেট আছে, এমন বোলারদের মধ্যে টেস্ট ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে বোলিং গড় রুবেলের (৮০.৩৩)। জাতীয় লিগের এই পারফরম্যান্স তাই তার জন্য হতে পারে নতুন কিছুর প্রেরণা।
ম্যাচে ৩ স্পেলে বোলিং করে রুবেল তুলে নেন ৭ উইকেট। যদিও প্রথম স্পেলে ৩ ওভারে ১৮ রান দিয়ে ছিলেন উইকেটশূন্য। রাজশাহীও পেয়েছিল ৩৯ রানের উদ্বোধনী জুটি। দ্বিতীয় স্পেলে এসে অভিষেক মিত্রকে ফিরিয়ে রুবেলের শিকার শুরু। এরপরে ফেরান আরেক ওপেনার মিজানুর রহমানকেও। ৬ ওভারের ওই স্পেলে ১৩ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট। এরপর তিনে নামা জুনায়েদ সিদ্দীকিকে ফেরান জিয়াউর রহমান। আর বাঁহাতি স্পিনার আব্দুর রাজ্জাক টানা দুই উইকেট তুলে নিয়ে ৮৫ রানে রাজশাহীর অর্ধেক ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে ফেরান। নিজের তৃতীয় স্পেলে এসে বাকি ৫ উইকেট একাই শিকার করেন রুবেল। নতুন স্পেলের প্রথম বলেই সাব্বির রহমানকে ফিরিয়ে ধ্বংসযজ্ঞের শুরু। লাঞ্চের ঠিক আগে ফরহাদ রেজাকে ফিরিয়ে পূর্ণ করেছেন ৫ উইকেট। লাঞ্চের পর আরো ২ উইকেট তুলে নিয়ে ১৫১ রানে গুটিয়ে দিয়েছেন রাজশাহীকে। এই স্পেলে রুবেলের বোলিং ফিগার ছিল ৮.৪-৩-২০-৫।
সাদা পোশাকে রুবেলের রেকর্ড ভীষণ সাদামাটা। ৫৭তম প্রথম শ্রেণির ম্যাচে এই ৭ উইকেটের পরও এখনও একশ উইকেট স্পর্শ করতে পারেননি রুবেল। ৪ বার ৫ উইকেট শিকার করা এই বোলারের মোট উইকেট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোটে ৯৩টি। বাংলাদেশের হয়ে ২৬ টেস্ট খেলে উইকেট নিয়েছেন কেবল ৩৩টি। ১০টির বেশি উইকেট আছে, এমন বোলারদের মধ্যে টেস্ট ইতিহাসের সবচেয়ে বাজে বোলিং গড় রুবেলের (৮০.৩৩)। জাতীয় লিগের এই পারফরম্যান্স তাই তার জন্য হতে পারে নতুন কিছুর প্রেরণা।