খেলা
সাইক্লিংয়ের ক্যাম্পে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ!
স্পোর্টস রিপোর্টার
৯ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
এসএ গেমস সামনে রেখে সাইক্লিংয়ের ক্যাম্প চলছে বাগেরহাটে। সেই ক্যাম্প নিয়ে নানা অভিযোগ করছেন সাইক্লিস্টরা। আর অভিযোগের তীর ক্যাম্প কমান্ডার ইমাম হোসেন সোহাগের বিরুদ্ধে।
গত এপ্রিলে কুড়িগ্রামে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় সাইক্লিং চ্যাম্পিয়নশিপ। মুক্তাদুল আল হাসান ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণপদক জেতেন। অথচ এবারের এসএ গেমসের ক্যাম্পে ডাক পাননি তিনি। ৪০০০ মিটার স্প্রিন্টে রুপা জেতা ইয়াসিন হোসেনকেও ডাকা হয়নি। অন্যদিকে ডাক পেয়েও ক্যাম্প থেকে বাদ পড়েছেন অন্যতম সেরা সাইক্লিস্ট তরিকুল ইসলাম। এছাড়া বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) নির্ধারিত পকেট মানি না পাওয়ার অভিযোগও করেছেন ক্যাম্পে থাকা সাইক্লিস্টরা। নিজ এলাকা বাগেরহাটের সাইক্লিস্টকে ক্যাম্পে রাখার অভিযোগও আছে ক্যাম্প কমান্ডার ইমাম হোসেন সোহাগের বিরুদ্ধে। তরিকুল বলেন, ‘জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে যারা পদক জিতেছে, তাদেরকেই বাদ দিয়েছেন কর্মকর্তারা। যা অন্যায়। তবে আমি ক্যাম্পে ডাক পেলেও শেষ পর্যন্ত তারা রাখেনি। ক্যাম্পের খুব বাজে অবস্থা।’ ইয়াসিন হোসেন বলেন, ‘কুড়িগ্রামে ৪০০০ মিটার ইন্ডিভিজুয়ালে রুপা জিতেছি। ২০১৬ সালে গৌহাটিতে অনুষ্ঠিত সাইক্লিংয়ে এক নম্বর সাইক্লিস্ট ছিলাম। এবার কুড়িগ্রামে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের সময় আমি টাইফয়েড জ্বরে ভুগছিলাম। তাই ভালো ফল করতে পারিনি। আমি ক্যাম্প কমান্ডার সোহাগ সাহেবকে বলেছিলাম, একবার সুযোগ দেন। না পারলে ক্যাম্পের খরচের সব টাকা দিয়ে দেবো। কিন্তু কোনো সুযোগই তিনি দেননি।’ মুক্তাদুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণপদক জিতেও ক্যাম্পে সুযোগ পাইনি। তাহলে কাদের নিয়ে ক্যাম্প করছেন ফেডারেশনের কর্মকর্তারা। সাইক্লিংয়ের ক্যাম্প এখানেই প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ কখনো পদক না জেতা ওয়ালী ফয়সালকে তার জেলার বলেই পক্ষপাতিত্ব করে রাখা হয়েছে। এটা অন্যায়।
আর বাংলাদেশ গেমসে তিন স্বর্ণপদক জেতা তরিকুল ভাইকে বাদ দেয়া হয়েছে ক্যাম্প থেকে।’ তরিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি যে ক’দিন ছিলাম, পকেট মানির ২৭৫ টাকা পাইনি। প্রথম দিকে যারা ক্যাম্পে উঠেছিল বিওএ’র পকেট মানিও ঠিক মতো তাদেরকে দেয়া হয়নি। তাছাড়া ক্যাম্পে খাবারের মানও ভালো নয়।’ এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ক্যাম্প কমান্ডার ইমাম হোসেন সোহাগ। তিনি বলেন ‘পকেট মানি না দেয়ার অভিযোগ মিথ্যা। সবাই নিয়মিত পকেট মানি পাচ্ছে। আর সাইক্লিস্ট বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নির্বাচক কমিটিই সর্বেসর্বা।’ পক্ষপাতিত্বের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন ‘ওয়ালী ফয়সালকে আমরা বিদেশ থেকে বিশেষায়িত ট্রেনিং করিয়ে এনেছি। তাই তাকে ক্যাম্পে রাখা হয়ছে।’
গত এপ্রিলে কুড়িগ্রামে অনুষ্ঠিত হয় জাতীয় সাইক্লিং চ্যাম্পিয়নশিপ। মুক্তাদুল আল হাসান ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণপদক জেতেন। অথচ এবারের এসএ গেমসের ক্যাম্পে ডাক পাননি তিনি। ৪০০০ মিটার স্প্রিন্টে রুপা জেতা ইয়াসিন হোসেনকেও ডাকা হয়নি। অন্যদিকে ডাক পেয়েও ক্যাম্প থেকে বাদ পড়েছেন অন্যতম সেরা সাইক্লিস্ট তরিকুল ইসলাম। এছাড়া বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিওএ) নির্ধারিত পকেট মানি না পাওয়ার অভিযোগও করেছেন ক্যাম্পে থাকা সাইক্লিস্টরা। নিজ এলাকা বাগেরহাটের সাইক্লিস্টকে ক্যাম্পে রাখার অভিযোগও আছে ক্যাম্প কমান্ডার ইমাম হোসেন সোহাগের বিরুদ্ধে। তরিকুল বলেন, ‘জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে যারা পদক জিতেছে, তাদেরকেই বাদ দিয়েছেন কর্মকর্তারা। যা অন্যায়। তবে আমি ক্যাম্পে ডাক পেলেও শেষ পর্যন্ত তারা রাখেনি। ক্যাম্পের খুব বাজে অবস্থা।’ ইয়াসিন হোসেন বলেন, ‘কুড়িগ্রামে ৪০০০ মিটার ইন্ডিভিজুয়ালে রুপা জিতেছি। ২০১৬ সালে গৌহাটিতে অনুষ্ঠিত সাইক্লিংয়ে এক নম্বর সাইক্লিস্ট ছিলাম। এবার কুড়িগ্রামে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের সময় আমি টাইফয়েড জ্বরে ভুগছিলাম। তাই ভালো ফল করতে পারিনি। আমি ক্যাম্প কমান্ডার সোহাগ সাহেবকে বলেছিলাম, একবার সুযোগ দেন। না পারলে ক্যাম্পের খরচের সব টাকা দিয়ে দেবো। কিন্তু কোনো সুযোগই তিনি দেননি।’ মুক্তাদুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি ১০০০ মিটার স্প্রিন্টে স্বর্ণপদক জিতেও ক্যাম্পে সুযোগ পাইনি। তাহলে কাদের নিয়ে ক্যাম্প করছেন ফেডারেশনের কর্মকর্তারা। সাইক্লিংয়ের ক্যাম্প এখানেই প্রশ্নবিদ্ধ। অথচ কখনো পদক না জেতা ওয়ালী ফয়সালকে তার জেলার বলেই পক্ষপাতিত্ব করে রাখা হয়েছে। এটা অন্যায়।
আর বাংলাদেশ গেমসে তিন স্বর্ণপদক জেতা তরিকুল ভাইকে বাদ দেয়া হয়েছে ক্যাম্প থেকে।’ তরিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘আমি যে ক’দিন ছিলাম, পকেট মানির ২৭৫ টাকা পাইনি। প্রথম দিকে যারা ক্যাম্পে উঠেছিল বিওএ’র পকেট মানিও ঠিক মতো তাদেরকে দেয়া হয়নি। তাছাড়া ক্যাম্পে খাবারের মানও ভালো নয়।’ এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ক্যাম্প কমান্ডার ইমাম হোসেন সোহাগ। তিনি বলেন ‘পকেট মানি না দেয়ার অভিযোগ মিথ্যা। সবাই নিয়মিত পকেট মানি পাচ্ছে। আর সাইক্লিস্ট বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নির্বাচক কমিটিই সর্বেসর্বা।’ পক্ষপাতিত্বের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন ‘ওয়ালী ফয়সালকে আমরা বিদেশ থেকে বিশেষায়িত ট্রেনিং করিয়ে এনেছি। তাই তাকে ক্যাম্পে রাখা হয়ছে।’