অনলাইন
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল
মোংলা-পায়রায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত
স্টাফ রিপোর্টার
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:১৭ পূর্বাহ্ন
ফাইল ছবি
ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’র প্রভাবে মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর এবং চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে কক্সবাজারে ৪ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদফতর এ তথ্য জানিয়েছে। এদিকে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট ২২টি মন্ত্রলণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ কাল শনিবার সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাতের মধ্যে কোনো সময়ে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
এ সময় সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা পাঁচ থেকে সাত ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় বুলবুল ঘণ্টায় ১২৫ কিলোমিটার বেগের বাতাসের শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসছে উপকূলের দিকে। তবে উপকূলে আঘাত হানার আগে কিছুটা দূর্বল হয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবাহাওয়া অফিস। বাংলাদেশের উপকূলের দিকে এগুতে থাকা ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এরই মধ্যে প্রবল আকার ধারণ করেছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ‘বুলবুল’ এখন অবস্থান করছে পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তার কাছাকাছি পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায়। ওই সময় ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন , ঘূর্ণিঝড়টির বর্তমান গতি এবং দিক যদি বজায় থাকে তাহলে শনিবার অথবা রোববার রাত এবং সোমবার সকালের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। তবে গতি বৃদ্ধি পেলে এর আগেও ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি কখনো বেশি গতি পাচ্ছে, আবার কখনো থেমে যাচ্ছে।
এ সময় সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা পাঁচ থেকে সাত ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় বুলবুল ঘণ্টায় ১২৫ কিলোমিটার বেগের বাতাসের শক্তি নিয়ে ধেয়ে আসছে উপকূলের দিকে। তবে উপকূলে আঘাত হানার আগে কিছুটা দূর্বল হয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবাহাওয়া অফিস। বাংলাদেশের উপকূলের দিকে এগুতে থাকা ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এরই মধ্যে প্রবল আকার ধারণ করেছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ‘বুলবুল’ এখন অবস্থান করছে পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তার কাছাকাছি পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায়। ওই সময় ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন , ঘূর্ণিঝড়টির বর্তমান গতি এবং দিক যদি বজায় থাকে তাহলে শনিবার অথবা রোববার রাত এবং সোমবার সকালের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে। তবে গতি বৃদ্ধি পেলে এর আগেও ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানতে পারে। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি কখনো বেশি গতি পাচ্ছে, আবার কখনো থেমে যাচ্ছে।