বাংলারজমিন
ঝিনাইদহে বিএসএফ’র গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
৯ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৬:৩৬ পূর্বাহ্ন
৪ দিনের ব্যবধানে ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আরো এক বাংলাদেশি ভারতীয় সীমান্তরক্ষীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত হয়েছেন। নিহত সুমন (২৫) মহেশপুর উপজেলার শ্যামকুড় গ্রামের আবদুল মান্নানের ছেলে।
ভারতের নদীয়া জেলার হাসখালী থানার শিলগেট নামক স্থানে শুক্রবার ভোরে সুমন বিএসএফ’র গুলিতে নিহত হয়। শুক্রবার দুপুরে ঝিনাইদহের মহেশপুর ৫৮ বিজিবির অতিরিক্ত পুরিচালক কামরুল হাসান গণমাধ্যমে প্রেরিত এক ই-মেইল বার্তায় এ খবর নিশ্চিত করেন। ই-মেইল বার্তায় নিহত সুমনকে গরু চোর হিসেবে আখ্যা দিয়ে বিজিবির প্রেস কিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মহেশপুুর ব্যাটালিয়ন (৫৮ বিজিবি) এর অধীন লড়াইঘাট বিওপির বিপরীতে প্রতিপক্ষ ৮ ব্যাটালিয়ন বিএসএফ এর পাখিউড়া ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় মেইন পিলার ৬০/১৩৩-১৩৪-আর পিলার থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে শিলগেট নামক স্থানে বিএসএফ কর্তৃক ১ রাউন্ড ফায়ার করে। স্থানীয় এলাকাবাসীর ভারতীয় আত্মীয় সূত্রে জানায় গুলিতে একজন বাংলাদেশি গরু চোরাকারবারি নিহত হন। তার নাম সুমন। নিহত বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ পাখিউড়া বিএসএফ ক্যাম্প এবং হাসখালী থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে বলে বিজিবি জানায়। উল্লেখ্য গত ৩রা নভেম্বর মহেশপুর সীমান্তের পলিয়ানপুরের বিপরীতে বিএসএফ’র গুলিতে আবদুর রহিম (৫০) নামে এক গরুর রাখাল নিহত হন। তিনি মহেশপুর উপজেলার সেজিয়া ইউনিয়নের বাউলিয়া গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে। ঘটনার দিন ভারতের হাবাশপুর এলাকার ৬০নং মেইন পিলারের পাশে তাকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। ঘটনার চার দিনের মাথায় আবারো বিএসএফ সুমন নামে এক বাংলাদেশিকে হত্যা করলো।
ভারতের নদীয়া জেলার হাসখালী থানার শিলগেট নামক স্থানে শুক্রবার ভোরে সুমন বিএসএফ’র গুলিতে নিহত হয়। শুক্রবার দুপুরে ঝিনাইদহের মহেশপুর ৫৮ বিজিবির অতিরিক্ত পুরিচালক কামরুল হাসান গণমাধ্যমে প্রেরিত এক ই-মেইল বার্তায় এ খবর নিশ্চিত করেন। ই-মেইল বার্তায় নিহত সুমনকে গরু চোর হিসেবে আখ্যা দিয়ে বিজিবির প্রেস কিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মহেশপুুর ব্যাটালিয়ন (৫৮ বিজিবি) এর অধীন লড়াইঘাট বিওপির বিপরীতে প্রতিপক্ষ ৮ ব্যাটালিয়ন বিএসএফ এর পাখিউড়া ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় মেইন পিলার ৬০/১৩৩-১৩৪-আর পিলার থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে শিলগেট নামক স্থানে বিএসএফ কর্তৃক ১ রাউন্ড ফায়ার করে। স্থানীয় এলাকাবাসীর ভারতীয় আত্মীয় সূত্রে জানায় গুলিতে একজন বাংলাদেশি গরু চোরাকারবারি নিহত হন। তার নাম সুমন। নিহত বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ পাখিউড়া বিএসএফ ক্যাম্প এবং হাসখালী থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে বলে বিজিবি জানায়। উল্লেখ্য গত ৩রা নভেম্বর মহেশপুর সীমান্তের পলিয়ানপুরের বিপরীতে বিএসএফ’র গুলিতে আবদুর রহিম (৫০) নামে এক গরুর রাখাল নিহত হন। তিনি মহেশপুর উপজেলার সেজিয়া ইউনিয়নের বাউলিয়া গ্রামের আবুল কাসেমের ছেলে। ঘটনার দিন ভারতের হাবাশপুর এলাকার ৬০নং মেইন পিলারের পাশে তাকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। ঘটনার চার দিনের মাথায় আবারো বিএসএফ সুমন নামে এক বাংলাদেশিকে হত্যা করলো।