অনলাইন
ভোলায় ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় প্রস্তুতি, খোলা হয়েছে ৬৪৮টি আশ্রয়কেন্দ্র
ভোলা প্রতানিধি
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৪:০৫ পূর্বাহ্ন
ফাইল ফটো
ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছে ভোলার জেলা প্রশাসন। জেলার ৬৪৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে। গঠন করা হয়েছ ৯২টি মেডিক্যাল টিম। এছাড়াও জেলা সদরসহ সাত উপজেলায় ৮টি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। মানুষকে সতর্ক করতে উপকূলে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক মানবজমিনকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৩ হাজার স্বেচ্চাসেবী। জেলার সব আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে। এছাড়াও মজুদ রাখা হয়েছে ত্রাণ।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) ভোলার উপ-পরিচালক সাহাবুদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ঝড়ের বিষয়ে মানুষকে সতর্ক করতে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছে। সিপিপির ১০ হাজার ২শ’ স্বেচ্চাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ভোলায় এখনো ৪ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলছে। ঝড়টি কোন দিকে আঘাত হানবে তা এই মুহূর্তে ঠিক বলা যাচ্ছে না।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে সকাল থেকে জেলায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হয়েছে। পুরো জেলা মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। নদী এবং সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। তবে অভিযান শেষে সাগরে গেলেও ঝড়ের খবরে অনেক জেলে তীরে চলে এসেছেন।
শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক মানবজমিনকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ১৩ হাজার স্বেচ্চাসেবী। জেলার সব আশ্রয়কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে। এছাড়াও মজুদ রাখা হয়েছে ত্রাণ।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) ভোলার উপ-পরিচালক সাহাবুদ্দিন সাংবাদিকদের বলেন, ঝড়ের বিষয়ে মানুষকে সতর্ক করতে সিপিপি ও রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা প্রচার-প্রচারণা শুরু করেছে। সিপিপির ১০ হাজার ২শ’ স্বেচ্চাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ভোলায় এখনো ৪ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলছে। ঝড়টি কোন দিকে আঘাত হানবে তা এই মুহূর্তে ঠিক বলা যাচ্ছে না।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে সকাল থেকে জেলায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হয়েছে। পুরো জেলা মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। নদী এবং সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। তবে অভিযান শেষে সাগরে গেলেও ঝড়ের খবরে অনেক জেলে তীরে চলে এসেছেন।