খেলা
তবুও তিন তরুণেই আস্থা মাহমুদউল্লাহর
স্পোর্টস রিপোর্টার
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
রাজকোটে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৮ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত হয় টাইগাররা। আগে ব্যাটিং করে উদ্বোধনী জুটিতে ৬০ রানের ভালো শুরু পেলেও নিচের দিকের ব্যাটসম্যান সময়ের দাবি মেটাতে না পারায় স্কোরবোর্ডে ১৫৪ রান তোলে বাংলাদেশ। আর জবাবে রোহিতের ৮২ রানের ইনিংসে ম্যাচটা একপেশে হয়ে যায়। ২৬ বল হাতে রেখে ম্যাচটি জিতে নেয় স্বাগতিক ভারত। ম্যাচশেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘আমি মনে করি না, আমাদের খুব বেশি পরিবর্তনের দরকার আছে। এখানে কিছু জায়গা আছে, যেমন ব্যাটিংয়ে আমরা মোমেন্টাম মিস করেছি। এই জায়গাগুলো চিহ্নিত করে আমাদের সেগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে। আমাদের ওপেনাররা খুব ভালো শুরু এনে দিয়েছিল। এটা ১৮০ রানের উইকেট ছিল। উইকেট দারুণ ছিল ব্যাটিংয়ের জন্য। নতুন বলে ব্যাটে বল ভালো আসছিল। টপ অর্ডার ভালো ব্যাটিং করেছে। আমাদের অন্তত ১৭৫ করা উচিত ছিল। রোহিত ভালো সময়ের মধ্যে থাকলে তাকে থামানো অনেক কঠিন। সে দারুণ ব্যাটিং করেছে। সে ভালো মুডে ছিল। তারপরও আমরা ১৭৫ এর বেশি করলে ডিফেন্ড করার সম্ভাবনা ছিল।’
অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহের বিশ্বাস দলের ওপেনার লিটন দাসের একাই ম্যাচ বের করে নিয়ে আসার ক্ষমতা আছে। একইসঙ্গে মোসাদ্দেক হোসেন আর আফিফ হোসেনের ম্যাচ শেষ করে আসার সামর্থ্য আছে। মাহমুদউল্লাহ চান রোববার নাগপুরে সিরিজ নির্ধারণী টি-টোয়েন্টিতে যেনো তরুণ তুর্কিরা তার সেই বিশ্বাসের জায়গা অটুট করে। তিনি বলেন, ‘লিটন সব সময় এমন আক্রমণাত্মক খেলে থাকে। আমরা জানি ও খুবই ভালো এবং প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান। হয়তো ওর দিনে ও একাই টেনে নিয়ে যাবে। ওই দিনটা সামনের ম্যাচেই আমরা পাবো আশা করি। একবার, দুইবার না ও তো ধারাবাহিকভাবে এই সংস্করণে ভালো ব্যাটিং করছে। দল হিসেবে আমরা প্রত্যাশা করি যে, ওর ওই ক্ষমতা আছে একটা বড় ইনিংস খেলার। তাহলে আমাদের রানটা আরেকটু বাড়তে পারে। আশা করছি, নিজের ভুলগুলো সে বুঝতে পারবে এবং পরের ম্যাচে আরও ভালোভাবে রান করবে। আর আমি আফিফ, মোসাদ্দেক ওদেরকে কোনো দোষ দিব না। কারণ, আফিফ যে ধরনের খেলা খেলে থাকে সেটাই চেষ্টা করছিল। হয়তো আজকে সংযোগ করতে পারেনি। ওদের দুই জনের প্রতিই আমার আস্থা আছে। আমি মনে করি, আমাদের পুরো দলেরই আস্থা আছে যে, ওরা হয়তো পরবর্তী ম্যাচে শেষ করতে পারবে।’
অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহের বিশ্বাস দলের ওপেনার লিটন দাসের একাই ম্যাচ বের করে নিয়ে আসার ক্ষমতা আছে। একইসঙ্গে মোসাদ্দেক হোসেন আর আফিফ হোসেনের ম্যাচ শেষ করে আসার সামর্থ্য আছে। মাহমুদউল্লাহ চান রোববার নাগপুরে সিরিজ নির্ধারণী টি-টোয়েন্টিতে যেনো তরুণ তুর্কিরা তার সেই বিশ্বাসের জায়গা অটুট করে। তিনি বলেন, ‘লিটন সব সময় এমন আক্রমণাত্মক খেলে থাকে। আমরা জানি ও খুবই ভালো এবং প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান। হয়তো ওর দিনে ও একাই টেনে নিয়ে যাবে। ওই দিনটা সামনের ম্যাচেই আমরা পাবো আশা করি। একবার, দুইবার না ও তো ধারাবাহিকভাবে এই সংস্করণে ভালো ব্যাটিং করছে। দল হিসেবে আমরা প্রত্যাশা করি যে, ওর ওই ক্ষমতা আছে একটা বড় ইনিংস খেলার। তাহলে আমাদের রানটা আরেকটু বাড়তে পারে। আশা করছি, নিজের ভুলগুলো সে বুঝতে পারবে এবং পরের ম্যাচে আরও ভালোভাবে রান করবে। আর আমি আফিফ, মোসাদ্দেক ওদেরকে কোনো দোষ দিব না। কারণ, আফিফ যে ধরনের খেলা খেলে থাকে সেটাই চেষ্টা করছিল। হয়তো আজকে সংযোগ করতে পারেনি। ওদের দুই জনের প্রতিই আমার আস্থা আছে। আমি মনে করি, আমাদের পুরো দলেরই আস্থা আছে যে, ওরা হয়তো পরবর্তী ম্যাচে শেষ করতে পারবে।’