খেলা
ফিক্সিংয়ের দায়ে গ্রেপ্তার তিন ভারতীয় ক্রিকেটার
স্পোর্টস ডেস্ক
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৭ পূর্বাহ্ন
কর্ণাটক প্রিমিয়ার লীগে (কেপিএল) ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে গতকাল দুইজন ভারতীয় ক্রিকেটারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরা ভারতীয় প্রিমিয়ার লীগের (আইপিএল) দল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের সাবেক খেলোয়াড়। একই দায়ে আগেরদিন গ্রেপ্তার করা হয় আরেক ক্রিকেটারকে। শুধুমাত্র ক্রিকেটার নয় কোচ ও মালিক ফিক্সিংয়ে সরাসরি জড়িত থাকায় তাদেরও গ্রেপ্তার করা হয়।
গতমাসে হাবলি টাইগার্সের ব্যাটসম্যান এম বিশ্বনাথকে ম্যাচ ফিক্সিং ও জুয়াড়িদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার দায়ে গ্রেপ্তার করে সেন্ট্রাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফ বেঙ্গালুরু (সিসিবিবি)। এবার বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের ব্যাটসম্যান নিশান্ত সিং শিখওয়াতকে একই অপরাধে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ। আর গতকাল গ্রেপ্তার হলেন বেলারি টাস্কার্সের দুজন খেলোয়াড়। তারা হলেন অধিনায়ক সিএম গৌতম ও আবরার কাজী। তারা দুজনে সরাসরি ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। টুর্নামেন্টের ফাইনালে হাবলি টাইগার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন গৌতমের দল টাস্কার্স। এই ম্যাচে ধীরগতির ব্যাটিংয়ের জন্য তাদের ২০ লাখ রুপি প্রস্তাব করা হয়। এবং তারা সেটাই করেন। টাস্কার্স ম্যাচটি হারে ৮ রানে। এছাড়াও আরো ম্যাচে তারা ফিক্সিং করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। যদিও দুজনে এখন দল ছেড়েছেন।
ক্রিকেটার ছাড়া কেপিএলে অংশ নেয়া ফ্যাঞ্চাইজি বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের বোলিং কোচ ভিসু বিনোদ ও বেলগাভি প্যান্থার্সের মালিক আলি আসফাক থারাকেও ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার দায়ে গ্রেপ্তার করে সিসিবিবি। বেলগাভি প্যান্থার্সকে নিষিদ্ধ করেছে কেপিএল কর্তৃপক্ষ।
গতমাসে হাবলি টাইগার্সের ব্যাটসম্যান এম বিশ্বনাথকে ম্যাচ ফিক্সিং ও জুয়াড়িদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার দায়ে গ্রেপ্তার করে সেন্ট্রাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ অফ বেঙ্গালুরু (সিসিবিবি)। এবার বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের ব্যাটসম্যান নিশান্ত সিং শিখওয়াতকে একই অপরাধে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ। আর গতকাল গ্রেপ্তার হলেন বেলারি টাস্কার্সের দুজন খেলোয়াড়। তারা হলেন অধিনায়ক সিএম গৌতম ও আবরার কাজী। তারা দুজনে সরাসরি ফিক্সিংয়ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। টুর্নামেন্টের ফাইনালে হাবলি টাইগার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছিলেন গৌতমের দল টাস্কার্স। এই ম্যাচে ধীরগতির ব্যাটিংয়ের জন্য তাদের ২০ লাখ রুপি প্রস্তাব করা হয়। এবং তারা সেটাই করেন। টাস্কার্স ম্যাচটি হারে ৮ রানে। এছাড়াও আরো ম্যাচে তারা ফিক্সিং করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। যদিও দুজনে এখন দল ছেড়েছেন।
ক্রিকেটার ছাড়া কেপিএলে অংশ নেয়া ফ্যাঞ্চাইজি বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্সের বোলিং কোচ ভিসু বিনোদ ও বেলগাভি প্যান্থার্সের মালিক আলি আসফাক থারাকেও ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার দায়ে গ্রেপ্তার করে সিসিবিবি। বেলগাভি প্যান্থার্সকে নিষিদ্ধ করেছে কেপিএল কর্তৃপক্ষ।