বাংলারজমিন
মাদারীপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ আহত ২০
মাদারীপুর প্রতিনিধি
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫১ পূর্বাহ্ন
মাদারীপুরে আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দুজনকে গুরুতর অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের জাজিরা এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন- সুকুমার (২৫), মো. আমিরুল (২২), আয়ুব (২০), সাইদুল (২২), সেলিম খান (২৫), সুমন খান (২৭), পলাশ মাতুব্বর (৩০), হাবিবুর রহমান খান (৫৫), বিল্লাল হোসেন (৪৮), মিঠুন চৌধুরী (১৮), আসিব শিকদার (২২), খবির খান (৪৫), রাশেদ খান (১৮), সুফিয়া বেগম (৭০) ও রানু বেগম (৪৫)। বাকিদের নাম জানা যায়নি। এরা সবাই সদর উপজেলার পাঁচখোলা ইউনিয়নের বাসিন্দা।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাজিরা এলাকার সোবাহান ফকিরের ইটের ভাটার পাশেই আবুল মান্নান খানের ইটের ভাটা। ভাটায় ইট বেচাকেনা ও জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই ভাটার মালিকপক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধের জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে সোবাহান ফকির তার লোকজন নিয়ে মান্নানের ইটভাটায় গিয়ে পাওনা টাকা দাবি করে। টাকা না দেয়ায় দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা বাধে। একপর্যায় দুই পক্ষের লোকজনই দেশীও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়পক্ষের আহত হয় ২০ জন। আহতরা মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এরমধ্যে মাতুব্বর (৩০) ও সোহাগ মোল্লাকে (২৮) গুরতর অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে চিকিৎসক। মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সওগাতুল আলম বলেন, ‘খবর শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। এ ঘটনায় দুই পক্ষের দোষ আছে। তাই আমরা দুই পক্ষের সোবাহান ও মান্নানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছি। দুই পক্ষের বিরুদ্ধেই মামলা হবে।’
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাজিরা এলাকার সোবাহান ফকিরের ইটের ভাটার পাশেই আবুল মান্নান খানের ইটের ভাটা। ভাটায় ইট বেচাকেনা ও জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ করা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই ভাটার মালিকপক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধের জের ধরে বৃহস্পতিবার দুপুরে সোবাহান ফকির তার লোকজন নিয়ে মান্নানের ইটভাটায় গিয়ে পাওনা টাকা দাবি করে। টাকা না দেয়ায় দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা বাধে। একপর্যায় দুই পক্ষের লোকজনই দেশীও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়পক্ষের আহত হয় ২০ জন। আহতরা মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এরমধ্যে মাতুব্বর (৩০) ও সোহাগ মোল্লাকে (২৮) গুরতর অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেছে চিকিৎসক। মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সওগাতুল আলম বলেন, ‘খবর শুনে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। এ ঘটনায় দুই পক্ষের দোষ আছে। তাই আমরা দুই পক্ষের সোবাহান ও মান্নানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছি। দুই পক্ষের বিরুদ্ধেই মামলা হবে।’