অনলাইন
চাকরি দেয়ার কথা বলে পোশাক শ্রমিককে গণধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২
অনলাইন ডেস্ক
৬ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৬:৫৬ পূর্বাহ্ন
ঢাকার আশুলিয়ায় এক নারী পোশাক শ্রমিককে চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগে দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আশুলিয়ার বড় রাঙ্গামাটিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো আশুলিয়া থানার বড় রাঙ্গামাটিয়া এলাকার মাঈন উদ্দিনের ছেলে মিজানুর রহমান (৩০) ও ধামরাই থানার কামারপাড়া গ্রামের বদর উদ্দিনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (৩০)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ওই নারীকে চাকরি দেয়ার কথা বলে সোহেল পার্শ্ববর্তী মাইন উদ্দিনের বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। এ সময় ওই বাড়ির একটি কক্ষে আগে থেকেই অবস্থান করছিলেন বাড়ির মালিকের ছেলে মিজান, দেলোয়ার ও আবদুর রাজ্জাকসহ আরও তিন জন। একপর্যায়ে সোহেল ওই নারীকে তাদের কক্ষে রেখে বাইরে থেকে দরজা আটকে দেয়। এ সময় রাজ্জাকের সহযোগিতায় মিজান ও দেলোয়ার ওই নারীকে ধর্ষণ করে। এ ছাড়া ধর্ষণের ঘটনা অন্য কাউকে জানালে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ওই নারীকে ছেড়ে দেয় ধর্ষণকারীরা।
বিষয়টি ওই নারী তার স্বামী ও আত্মীয়-স্বজনের কাছে খুলে বলার পর মঙ্গলবার রাতে আশুলিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরে রাতেই পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত দুই জনকে আটক করে। পরবর্তীতে দুপুরে তাদেরকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে আরও দুই জন জড়িত রয়েছে। তারা একই মামলার এজাহারভূক্ত আসামি। তাদেরকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো আশুলিয়া থানার বড় রাঙ্গামাটিয়া এলাকার মাঈন উদ্দিনের ছেলে মিজানুর রহমান (৩০) ও ধামরাই থানার কামারপাড়া গ্রামের বদর উদ্দিনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন (৩০)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ওই নারীকে চাকরি দেয়ার কথা বলে সোহেল পার্শ্ববর্তী মাইন উদ্দিনের বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। এ সময় ওই বাড়ির একটি কক্ষে আগে থেকেই অবস্থান করছিলেন বাড়ির মালিকের ছেলে মিজান, দেলোয়ার ও আবদুর রাজ্জাকসহ আরও তিন জন। একপর্যায়ে সোহেল ওই নারীকে তাদের কক্ষে রেখে বাইরে থেকে দরজা আটকে দেয়। এ সময় রাজ্জাকের সহযোগিতায় মিজান ও দেলোয়ার ওই নারীকে ধর্ষণ করে। এ ছাড়া ধর্ষণের ঘটনা অন্য কাউকে জানালে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ওই নারীকে ছেড়ে দেয় ধর্ষণকারীরা।
বিষয়টি ওই নারী তার স্বামী ও আত্মীয়-স্বজনের কাছে খুলে বলার পর মঙ্গলবার রাতে আশুলিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরে রাতেই পুলিশ ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত দুই জনকে আটক করে। পরবর্তীতে দুপুরে তাদেরকে ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাবেদ মাসুদ বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারীর অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে আরও দুই জন জড়িত রয়েছে। তারা একই মামলার এজাহারভূক্ত আসামি। তাদেরকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।