ভারত
মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন নিয়ে জটিলতার এখনও অবসান হয়নি
কলকাতা প্রতিনিধি
৬ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন
১২ দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরও মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়নি। বিজেপির সঙ্গে শিবসেনা জোট তৈরি করে বিধানসভা নির্বাচনে লড়াই করলেও সরকার গঠনে বিজেপি শিবসেনার ৫০ : ৫০ শর্ত মানতে রাজী না হওয়ায় অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
শিবসেনা আলোচনার সব পথ বন্ধ করে দিয়ে বিকল্প পথের সন্ধানে ন্যাশানালিস্ট কংগ্রেস পার্টির প্রধান শরদ পাওয়ারের শরণাপন্ন হয়েছে। পাওয়ার যদিও দিল্লিতে কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করে মুম্বাই ফিরে গিয়েছেন। এরপরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, সরকার গঠনে শিব সেনাকে সমর্থন দেবে পাওয়ারের এনসিপি। কংগ্রেসও বাইরে থেকে সমর্থন জানাবে। এই সমীকরণে অবশ্য শিবসেনার সরকার গঠনে কোনও বাধা থাকবে না। আবার বিজেপিকেও দূরে রাখার নীতিতে এনসিপি ও কংগ্রেসও সফল হবে। ফলে মারাঠা রাজনীতিতে নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
সর্বশেষ খবর, এনসিপি শিবসেনাকে শর্ত দিয়েছে, পাকাপাকি ভাবে এনডিএ জোট ছাড়তে হবে। কেন্দ্রীয় সরকার থেকে পদত্যাগ করতে হবে শিবসেনার মন্ত্রীকেও। আগামী ৯ নভেম্বর বর্তমান বিধানসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। এই সময়ের মধ্যে সরকার গঠিত না হলে রাষ্ট্রপতি শাসন অবশ্যম্ভাবী।
২৮৮ আসন বিশিষ্ট মহারাষ্ট্র বিধানসভায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে বিজেপি ১০৫টি আসন পেলেও সরকার গঠনের জন্য প্রযোজন ১৪৫টি আসন। সেখানে এনসিপির ৫৪ এবং কংগ্রেসের ৪৪ জনের সমর্থন পেলে শিবসেনা তাদের ৫৪ জন নিয়েই সরকার গঠনের দাবি জানাতে পারে। বিজেপির সঙ্গে অর্ধেক সময়ের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দাবির শর্ত বিজেপি না মানায় এটাই শিবসেনার কাছে প্রধান পরিকল্পনা হয়ে উঠেছে বলে শিবসেনার নেতারা মনে করছেন।
ইতিমধ্যেই শিবসেনা অন্য দলগুলির সঙ্গেও কথা বলেছে বলে দাবি করেছেন দলের নেতারা। এদিকে বিজেপির দেবেন্দ্র ফডনবীশ গত সোমবারই সরকার গঠন নিয়ে দলের সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু কোনও ফরমুলার আভাস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ফলে শেষ পর্যন্ত মারাঠা রাজনীতি কোন দিকে মোড় নেবে তার দিকেই সকলে তাকিয়ে রয়েছেন।
শিবসেনা আলোচনার সব পথ বন্ধ করে দিয়ে বিকল্প পথের সন্ধানে ন্যাশানালিস্ট কংগ্রেস পার্টির প্রধান শরদ পাওয়ারের শরণাপন্ন হয়েছে। পাওয়ার যদিও দিল্লিতে কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করে মুম্বাই ফিরে গিয়েছেন। এরপরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, সরকার গঠনে শিব সেনাকে সমর্থন দেবে পাওয়ারের এনসিপি। কংগ্রেসও বাইরে থেকে সমর্থন জানাবে। এই সমীকরণে অবশ্য শিবসেনার সরকার গঠনে কোনও বাধা থাকবে না। আবার বিজেপিকেও দূরে রাখার নীতিতে এনসিপি ও কংগ্রেসও সফল হবে। ফলে মারাঠা রাজনীতিতে নাটকীয় পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
সর্বশেষ খবর, এনসিপি শিবসেনাকে শর্ত দিয়েছে, পাকাপাকি ভাবে এনডিএ জোট ছাড়তে হবে। কেন্দ্রীয় সরকার থেকে পদত্যাগ করতে হবে শিবসেনার মন্ত্রীকেও। আগামী ৯ নভেম্বর বর্তমান বিধানসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। এই সময়ের মধ্যে সরকার গঠিত না হলে রাষ্ট্রপতি শাসন অবশ্যম্ভাবী।
২৮৮ আসন বিশিষ্ট মহারাষ্ট্র বিধানসভায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে বিজেপি ১০৫টি আসন পেলেও সরকার গঠনের জন্য প্রযোজন ১৪৫টি আসন। সেখানে এনসিপির ৫৪ এবং কংগ্রেসের ৪৪ জনের সমর্থন পেলে শিবসেনা তাদের ৫৪ জন নিয়েই সরকার গঠনের দাবি জানাতে পারে। বিজেপির সঙ্গে অর্ধেক সময়ের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দাবির শর্ত বিজেপি না মানায় এটাই শিবসেনার কাছে প্রধান পরিকল্পনা হয়ে উঠেছে বলে শিবসেনার নেতারা মনে করছেন।
ইতিমধ্যেই শিবসেনা অন্য দলগুলির সঙ্গেও কথা বলেছে বলে দাবি করেছেন দলের নেতারা। এদিকে বিজেপির দেবেন্দ্র ফডনবীশ গত সোমবারই সরকার গঠন নিয়ে দলের সভাপতি অমিত শাহর সঙ্গে কথা বলেছেন। কিন্তু কোনও ফরমুলার আভাস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ফলে শেষ পর্যন্ত মারাঠা রাজনীতি কোন দিকে মোড় নেবে তার দিকেই সকলে তাকিয়ে রয়েছেন।