অনলাইন
বিডিনিউজ সম্পাদককে দুদকে তলব
স্টাফ রিপোর্টার
৫ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২৩ পূর্বাহ্ন
অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডিনিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম-এর প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদীকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার সংস্থাটির তরফে পাঠানো এক চিঠিতে তাকে তলব করা হয়। দুদক সূত্র জানায়, বিডিনিউজের ব্যাংক হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ স্থানান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন এবং অবৈধ কার্মকাণ্ডের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসামাঞ্জস্যপূর্ণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তৌফিক ইমরোজ খালিদীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে সংস্থাটি।
মঙ্গলবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম কার্যালয়ে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, তৌফিক ইমরোজ খালিদীর নিজের এবং বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের হিসাবে ‘বিপুল পরিমাণ টাকা স্থানান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন’ এবং বিভিন্ন ‘অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পদ’ অর্জনের অভিযোগে তার বক্তব্য জানা প্রয়োজন।
ওই চিঠিতে তৌফিক ইমরোজ খালিদীকে আগামী ১১ই নভেম্বর আনীত অভিযোগের বিষয়ে দুদকে এসে বক্তব্য দিতে অনুরোধ জানানো হয়।
ওদিকে বিডিনিউজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তৌফিক ইমরোজ খালিদী বলেন, কোনো অনিয়ম, দুর্নীতি বা বেআইনি কর্মকাণ্ডে আমি কখনও জড়িত ছিলাম না। ‘জ্ঞাত আয়ের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ’ কোনো সম্পদ আমার নেই। তিনি বলেন, প্রতিবছর নিয়মিতভাবে এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে আয়কর বিবরণী জমা দিয়ে আসছি। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের যে সংবাদকর্মীদের আয়কর ওয়েজবোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী কোম্পানির পক্ষ থেকে দেয়রা কথা, তাও যথাযথভাবে নিয়মিত পরিশোধ করা হয়েছে।
সম্প্রতি একটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির কাছে কিছু শেয়ার বিক্রির পর কোম্পানিতে আমার মালিকানা এখন ৮ শতাংশের সামান্য বেশি। এ সংক্রান্ত সব কাগজপত্রই সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে আছে।
তিনি বলেন, এর আগে আমি এবং আমার সহকর্মীদের বহু বছর কষ্ট করতে হয়েছে কোম্পানিকে আজকের অবস্থানে আনার জন্য। সাংবাদিকতায় আদর্শ ও সততা রক্ষা এবং নীতিকে সমুন্নত রাখার জন্য ব্যক্তিগতভাবে তাদের ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।
আমাদের অনেকে বহু মাস বেতন পর্যন্ত পায়নি। কোম্পানি আমাকে নিয়মিত বেতন দিতে পারেনি। আমার ব্যাংক স্টেটমেন্ট তার প্রমাণ দেবে।
তৌফিক ইমরোজ খালিদী বলেন, যতদূর জানতে পেরেছি, অনেক সময় বেনামা অভিযোগের ভিত্তিতে দুদকের পক্ষ থেকে এ ধরনের চিঠি দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া কখনও কখনও কেবল অযৌক্তিকই নয়, হাস্যকরও বটে।
এখন আমাকেও একইভাবে দুদকের চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমি অত্যন্ত বিস্মিত; ব্যক্তিগতভাবে এটা আমার জন্য বেদনার।
প্রধান সম্পাদক বলেন, আমি সবসময়ই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং এই অভিযোগ আমি আইনিভাবেই মোকাবিলা করব। আমি বিশ্বাস করি, সুষ্ঠু ও ন্যায়সঙ্গত তদন্ত হলে অবশ্যই সত্য প্রকাশিত হবে, ওই অভিযোগের অসারতা প্রমাণিত হবে।
মঙ্গলবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম কার্যালয়ে পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, তৌফিক ইমরোজ খালিদীর নিজের এবং বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের হিসাবে ‘বিপুল পরিমাণ টাকা স্থানান্তরের মাধ্যমে অবস্থান গোপন’ এবং বিভিন্ন ‘অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পদ’ অর্জনের অভিযোগে তার বক্তব্য জানা প্রয়োজন।
ওই চিঠিতে তৌফিক ইমরোজ খালিদীকে আগামী ১১ই নভেম্বর আনীত অভিযোগের বিষয়ে দুদকে এসে বক্তব্য দিতে অনুরোধ জানানো হয়।
ওদিকে বিডিনিউজে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তৌফিক ইমরোজ খালিদী বলেন, কোনো অনিয়ম, দুর্নীতি বা বেআইনি কর্মকাণ্ডে আমি কখনও জড়িত ছিলাম না। ‘জ্ঞাত আয়ের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ’ কোনো সম্পদ আমার নেই। তিনি বলেন, প্রতিবছর নিয়মিতভাবে এবং স্বচ্ছতার সঙ্গে আয়কর বিবরণী জমা দিয়ে আসছি। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের যে সংবাদকর্মীদের আয়কর ওয়েজবোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী কোম্পানির পক্ষ থেকে দেয়রা কথা, তাও যথাযথভাবে নিয়মিত পরিশোধ করা হয়েছে।
সম্প্রতি একটি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির কাছে কিছু শেয়ার বিক্রির পর কোম্পানিতে আমার মালিকানা এখন ৮ শতাংশের সামান্য বেশি। এ সংক্রান্ত সব কাগজপত্রই সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে আছে।
তিনি বলেন, এর আগে আমি এবং আমার সহকর্মীদের বহু বছর কষ্ট করতে হয়েছে কোম্পানিকে আজকের অবস্থানে আনার জন্য। সাংবাদিকতায় আদর্শ ও সততা রক্ষা এবং নীতিকে সমুন্নত রাখার জন্য ব্যক্তিগতভাবে তাদের ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।
আমাদের অনেকে বহু মাস বেতন পর্যন্ত পায়নি। কোম্পানি আমাকে নিয়মিত বেতন দিতে পারেনি। আমার ব্যাংক স্টেটমেন্ট তার প্রমাণ দেবে।
তৌফিক ইমরোজ খালিদী বলেন, যতদূর জানতে পেরেছি, অনেক সময় বেনামা অভিযোগের ভিত্তিতে দুদকের পক্ষ থেকে এ ধরনের চিঠি দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়া কখনও কখনও কেবল অযৌক্তিকই নয়, হাস্যকরও বটে।
এখন আমাকেও একইভাবে দুদকের চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমি অত্যন্ত বিস্মিত; ব্যক্তিগতভাবে এটা আমার জন্য বেদনার।
প্রধান সম্পাদক বলেন, আমি সবসময়ই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং এই অভিযোগ আমি আইনিভাবেই মোকাবিলা করব। আমি বিশ্বাস করি, সুষ্ঠু ও ন্যায়সঙ্গত তদন্ত হলে অবশ্যই সত্য প্রকাশিত হবে, ওই অভিযোগের অসারতা প্রমাণিত হবে।