অনলাইন
কটিয়াদীতে ঘরে ঢুকে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
২৩ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে কাঁচামাল ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান (৩৫) কে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তার চাচাতো ভাই আল আমিন গং এ হত্যাকা- ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ ওঠেছে। হাবিবকে উদ্ধার করতে গিয়ে জখম হয়েছেন আরও ৩ জন। আজ ভোরে এ ঘটনা ঘটে। আহতদেরকে উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। নিহত হাবিবুর রহমান করগাঁও ইউনিয়নের ভাট্টা গ্রামের মৃত মতি মিয়ার পুত্র।
জানা যায়, করগাঁও ইউনিয়নের ‘গরু চোর’ আল আমিন গং রাতের আঁধারে সিঁধ কেটে ধারালো অস্ত্র নিয়ে হাবিবুর রহমানের ঘরে ঢুকে তাকে ঘুমন্ত অবস্থায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। পরে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে ভাগলপুর হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে এ ঘটনা দেখে তার স্ত্রী শারমিন আক্তার চিৎকার শুরু করলে দুর্বৃত্তরা তাকেও কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। একইসঙ্গে আশপাশের ঘর থেকে হাবিবুরকে উদ্ধার করতে এগিয়ে এলে বাইরে অবস্থানরত দুর্বৃত্তরা তোফা চান (৩০) ও জুনায়েদকে (৫৫) কুপিয়ে জখম করে। মারাত্মক জখম হাবিবুর রহমানের স্ত্রী শারমিন আক্তারকে ঢাকায় এবং তোফা চানকে ভাগলপুর বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।
ইউপি সদস্য জসিম উদ্দিন জানান, ৮-১০ জনের একটি দল নানা রকম দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সিঁধ কেটে হাবিবুরের ঘরে প্রবেশ করে। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত বাইরে পাহারায় ছিলো।
করগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান শরাফত লস্কর পারভেজ জানান, পূর্ববিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। কটিয়াদী মডেল থানার সদ্য যোগদানকারী ওসি এমএ জলিল বলেন, সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি ও আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান চলছে।
নিহত হাবিবুর রহমান হাবিব ঢাকায় কাঁচামালের ব্যবসা করেন।
পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। নিহত হাবিবুর রহমান করগাঁও ইউনিয়নের ভাট্টা গ্রামের মৃত মতি মিয়ার পুত্র।
জানা যায়, করগাঁও ইউনিয়নের ‘গরু চোর’ আল আমিন গং রাতের আঁধারে সিঁধ কেটে ধারালো অস্ত্র নিয়ে হাবিবুর রহমানের ঘরে ঢুকে তাকে ঘুমন্ত অবস্থায় এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। পরে স্থানীয় লোকজন উদ্ধার করে ভাগলপুর হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে এ ঘটনা দেখে তার স্ত্রী শারমিন আক্তার চিৎকার শুরু করলে দুর্বৃত্তরা তাকেও কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে। একইসঙ্গে আশপাশের ঘর থেকে হাবিবুরকে উদ্ধার করতে এগিয়ে এলে বাইরে অবস্থানরত দুর্বৃত্তরা তোফা চান (৩০) ও জুনায়েদকে (৫৫) কুপিয়ে জখম করে। মারাত্মক জখম হাবিবুর রহমানের স্ত্রী শারমিন আক্তারকে ঢাকায় এবং তোফা চানকে ভাগলপুর বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।
ইউপি সদস্য জসিম উদ্দিন জানান, ৮-১০ জনের একটি দল নানা রকম দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সিঁধ কেটে হাবিবুরের ঘরে প্রবেশ করে। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত বাইরে পাহারায় ছিলো।
করগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান শরাফত লস্কর পারভেজ জানান, পূর্ববিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে। কটিয়াদী মডেল থানার সদ্য যোগদানকারী ওসি এমএ জলিল বলেন, সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি ও আসামিদের গ্রেপ্তার অভিযান চলছে।
নিহত হাবিবুর রহমান হাবিব ঢাকায় কাঁচামালের ব্যবসা করেন।