বাংলারজমিন
শায়েস্তাগঞ্জ রেলস্টেশন বিশ্রামাগারের টয়লেট তালাবদ্ধ, দুর্ভোগে যাত্রীরা
শাহ্ মোস্তফা কামাল, (শায়েস্তাগঞ্জ) থেকে
২২ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জ জেলার একমাত্র রেলওয়ে জংশন শায়েস্তাগঞ্জ। শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশনের প্রথম শ্রেণির বিশ্রামাগারের টয়লেট তালাবদ্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েছেন হাজারো যাত্রী। কিছুদিন থেকে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে জংশনের প্রথম শ্রেণির বিশ্রামাগারের টয়লেটটি তালাবদ্ধ করে রাখায় যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সরজমিনে শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, উল্লিখিত বিশ্রামাগারে বিভিন্ন বয়সের পুরুষ মহিলা যাত্রীরা ট্রেনের অপেক্ষায় সেখানে অবস্থান করছেন। শায়েস্তাগঞ্জ থেকে সিলেট নিয়মিত যাতায়াতকারী হবিগঞ্জের বাসিন্দা জনৈক হারুনুর রশিদ ক্রোধ মেশানো কণ্ঠে বলেন, আমরা তো আজীবনই এ টয়লেট বন্ধ দেখতে পাই। এ আবার নতুন কী? প্রয়োজন হলে ৫-১০ টাকার বিনিময়ে গণশৌচাগার ব্যবহার করতে হবে!
এদের মধ্যে আন্তঃনগর পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের অপেক্ষায় চট্টগ্রামগামী আরেক যাত্রী ‘মুনিরা হাসান’ জানান, তিনি ৩ ঘণ্টা যাবৎ ট্রেনের অপেক্ষায় এই বিশ্রামাগারে বসে আছেন। টয়লেটের প্রয়োজনে গিয়ে দেখেন বিশ্রামাগারের টয়লেটটি তালাবদ্ধ। জনৈক রেল কর্মচারীকে তালা খুলে দেয়ার অনুরোধ জানালে, ওই কর্মচারী যাত্রীকে বহিরাঙ্গনে অবস্থিত গণশৌচারে যাওয়ার পরার্মশ দেন। কর্মচারীর নিকট এর হেতু জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা না বলে এড়িয়ে যান।
এ ব্যাপারে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইফুল ইসলামের সহিত আলাপকালে তিনি জানান, স্টেশনটি পুনর্নির্মাণকালে আধুনিকতা বজায় রাখতে টয়লেটগুলোতে হাই কমোড স্থাপন করা হয়েছে। যা সকল শ্রেণির যাত্রীরা ব্যবহার করতে পারে না। তাই এই টয়লেটগুলো শ্রেণি ভেদে যাত্রীদের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে সবসময় নোংরা ও স্বাস্থ্যহানিকর পরিবেশ বিরাজ করে, তাই তালাবদ্ধ রাখা ব্যতীত উপায় নাই।
সরজমিনে শায়েস্তাগঞ্জ রেল স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, উল্লিখিত বিশ্রামাগারে বিভিন্ন বয়সের পুরুষ মহিলা যাত্রীরা ট্রেনের অপেক্ষায় সেখানে অবস্থান করছেন। শায়েস্তাগঞ্জ থেকে সিলেট নিয়মিত যাতায়াতকারী হবিগঞ্জের বাসিন্দা জনৈক হারুনুর রশিদ ক্রোধ মেশানো কণ্ঠে বলেন, আমরা তো আজীবনই এ টয়লেট বন্ধ দেখতে পাই। এ আবার নতুন কী? প্রয়োজন হলে ৫-১০ টাকার বিনিময়ে গণশৌচাগার ব্যবহার করতে হবে!
এদের মধ্যে আন্তঃনগর পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের অপেক্ষায় চট্টগ্রামগামী আরেক যাত্রী ‘মুনিরা হাসান’ জানান, তিনি ৩ ঘণ্টা যাবৎ ট্রেনের অপেক্ষায় এই বিশ্রামাগারে বসে আছেন। টয়লেটের প্রয়োজনে গিয়ে দেখেন বিশ্রামাগারের টয়লেটটি তালাবদ্ধ। জনৈক রেল কর্মচারীকে তালা খুলে দেয়ার অনুরোধ জানালে, ওই কর্মচারী যাত্রীকে বহিরাঙ্গনে অবস্থিত গণশৌচারে যাওয়ার পরার্মশ দেন। কর্মচারীর নিকট এর হেতু জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা না বলে এড়িয়ে যান।
এ ব্যাপারে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার সাইফুল ইসলামের সহিত আলাপকালে তিনি জানান, স্টেশনটি পুনর্নির্মাণকালে আধুনিকতা বজায় রাখতে টয়লেটগুলোতে হাই কমোড স্থাপন করা হয়েছে। যা সকল শ্রেণির যাত্রীরা ব্যবহার করতে পারে না। তাই এই টয়লেটগুলো শ্রেণি ভেদে যাত্রীদের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে সবসময় নোংরা ও স্বাস্থ্যহানিকর পরিবেশ বিরাজ করে, তাই তালাবদ্ধ রাখা ব্যতীত উপায় নাই।