দেশ বিদেশ
লুটপাট করতেই জবি ভিসি যুবলীগের দায়িত্ব পেতে চান-মোশাররফ
স্টাফ রিপোর্টার
২০ অক্টোবর ২০১৯, রবিবার, ৮:৫১ পূর্বাহ্ন
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করতেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ভিসি অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান যুবলীগের দায়িত্ব পেতে চান। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে খালেদা জিয়া মুক্তি পরিষদ আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভায় তিনি এ কথা বলেন। খন্দকার মোশাররফ বলেন, পত্রিকায় দেখলাম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর মীজানুর রহমান ঘোষণা করেছেন, যদি যুবলীগের দায়িত্ব তাকে দেয়া হয় তাহলে তিনি উপাচার্যের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে পারেন। ধিক, লজ্জা। সমাজ কোথায় গিয়েছে। যে ভাইস চ্যান্সেলর এই ধরণের যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাদের শাসন করবেন। যার চোখ রাঙ্গানীতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রকম্পিত থাকবে- সে যুবলীগের দায়িত্ব পেতে চান। কি জন্য? কারণ যুবলীগের দায়িত্বে গেলে ক্যাসিনো চালানো যায়। যুবলীগের দায়িত্বে গেলে টেন্ডার। চিন্তা করেন, একজন ভাইস চ্যান্সেলরের লক্ষ্য কি হয়ে গেছে। যদি যুবলীগের প্রেসিডেন্ট হতে পারে তাহলে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাটের ব্যবস্থা আছে। ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে হয়তো সেটা নাই। তিনি বলেন, দেশ পরিচালনার জন্য সরকারের কাছে যে রাজস্ব থাকা দরকার তা সরকারের কাছে নাই। এজন্য দেশ পরিচালনা করতে বেসরকারি ও আধাসরকারি খাতের টাকা সরকার নিয়ে যাচ্ছে।
এরপরও যখন পারছে না তখন প্রধানমন্ত্রী বলছেন, মহাসড়কেও টোল বসানো হবে। তাই বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, তারা সরকার চালাতে পারছে না। কেনো পারছে না? কারণ কেউ কাউকে সহযোগিতা করছেন না।
সরকারের সমালোচনা করে মোশাররফ বলেন, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়েছে। ৯/১০ ব্যাংক দেউলিয়া করা হয়েছে। সরকারের লুটের ব্যবসায়ীরা ঋণ নিয়ে তা দিচ্ছে না। তাদের আরো সুযোগ দেয়া হচ্ছে। প্রশাসনে যারা আছেন তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন না। দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ঘরের ভেতর বসে বক্তব্য দিয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তি হবে না, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে না। সকলকে আন্দোলন সংগ্রামের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আয়োজক সংগঠনের সহসভাপতি তাজুল ইসলাম গাজীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা নবী উল্লাহ নবী, ফরিদউদ্দিন প্রমূখ।
এরপরও যখন পারছে না তখন প্রধানমন্ত্রী বলছেন, মহাসড়কেও টোল বসানো হবে। তাই বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, তারা সরকার চালাতে পারছে না। কেনো পারছে না? কারণ কেউ কাউকে সহযোগিতা করছেন না।
সরকারের সমালোচনা করে মোশাররফ বলেন, দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়েছে। ৯/১০ ব্যাংক দেউলিয়া করা হয়েছে। সরকারের লুটের ব্যবসায়ীরা ঋণ নিয়ে তা দিচ্ছে না। তাদের আরো সুযোগ দেয়া হচ্ছে। প্রশাসনে যারা আছেন তারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন না। দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ঘরের ভেতর বসে বক্তব্য দিয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তি হবে না, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হবে না। সকলকে আন্দোলন সংগ্রামের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। আয়োজক সংগঠনের সহসভাপতি তাজুল ইসলাম গাজীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা নবী উল্লাহ নবী, ফরিদউদ্দিন প্রমূখ।