বাংলারজমিন
হবিগঞ্জে কৃমির ওষুধ খেয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
স্টাফ রিপোর্টার, হবিগঞ্জ থেকে
২০ অক্টোবর ২০১৯, রবিবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার উচাইল চারিনাও গ্রামে মায়ের হাতে কৃমিনাশক ওষুধ খেয়ে ভাই-বোনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর অসুস্থ আরো এক ভাই হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার শিকার দুই ভাই-বোন সাথী আক্তার (৫) ও তোফাজ্জল (৭) সদর উপজেলার চারিনাও গ্রামের সিরাজুল ইসলামের সন্তান। এ ঘটনায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআইর একটি দল রাতেই সদর হাসপাতাল পরিদর্শন করে। এছাড়া ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে বলে জানায় সদর থানা পুলিশ।
সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী ফাহিমা আক্তার জানান, গত শুক্রবার রাত ৯টায় কয়েকদিন আগে ব্র্যাক স্কুল থেকে দেয়া কৃমিনাশক ওষুধ তাদের স্কুল ব্যাগ থেকে বের করে তিনি তার ৩ সন্তানকে খাওয়ান। এর পরপরই বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে তারা। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাদেরকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়ে সাথী আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। সাথী ব্র্যাক স্কুলের ১ম শ্রেণীর ছাত্রী। পরে ছেলে তোফাজ্জল ও রবিউলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাত ৯টার দিকে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। রাত ১২টার দিকে ছেলে তোফাজ্জল ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। গুরুতর অসুস্থ আরেক ছেলে রবিউল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হায়দার আলী খন্দকার জানান, হাসপাতালে আনার আগেই সাথী আক্তার মারা যায়। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে তারা ৩ জনই বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত না হওয়া পর্যন্ত কি কারণে মারা গেছে তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি মাসুক আলী জানান, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তাদের মৃত্যুর আসল কারণ কি তা উদঘাটন করতে কাজ করছে পুলিশ।
সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী ফাহিমা আক্তার জানান, গত শুক্রবার রাত ৯টায় কয়েকদিন আগে ব্র্যাক স্কুল থেকে দেয়া কৃমিনাশক ওষুধ তাদের স্কুল ব্যাগ থেকে বের করে তিনি তার ৩ সন্তানকে খাওয়ান। এর পরপরই বমি করে অসুস্থ হয়ে পড়ে তারা। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাদেরকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মেয়ে সাথী আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। সাথী ব্র্যাক স্কুলের ১ম শ্রেণীর ছাত্রী। পরে ছেলে তোফাজ্জল ও রবিউলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাত ৯টার দিকে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। রাত ১২টার দিকে ছেলে তোফাজ্জল ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। গুরুতর অসুস্থ আরেক ছেলে রবিউল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হায়দার আলী খন্দকার জানান, হাসপাতালে আনার আগেই সাথী আক্তার মারা যায়। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে তারা ৩ জনই বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত না হওয়া পর্যন্ত কি কারণে মারা গেছে তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি মাসুক আলী জানান, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তাদের মৃত্যুর আসল কারণ কি তা উদঘাটন করতে কাজ করছে পুলিশ।