খেলা
শ্রীলঙ্কার ফর্ম চট্টগ্রামেও দেখালেন সাইফ
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
শ্রীলঙ্কায় বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে সিরিজের তৃতীয় ওয়ানডেতে ১১৭ রানের ইনিংস খেলেন সাইফ হাসান। তাতে শ্রীলঙ্কা ‘এ’ দলকে হারিয়ে সিরিজ জেতে টাইগাররা। সেই সাইফ গতকাল জাতীয় ক্রিকেট লীগেও (এনসিএল) ব্যাট হাতে আলো ছড়ালেন। চট্টগ্রামে টিয়ার-১ এর ম্যাচে রংপুর বিভাগের বিপক্ষে ১২০ রান করেন ঢাকা বিভাগের তরুণ ব্যাটসম্যান সাইফ। এনসিএলের দ্বিতীয় রাউন্ডে প্রথম সেঞ্চুরিয়ান সাইফ। তার ব্যাটে চড়ে ৩১৪/৪ তুলে প্রথম দিন শেষ করে ঢাকা বিভাগ।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন ঢাকা বিভাগের অধিনায়ক নাদিফ চৌধুরী। রনি তালুকদারের সঙ্গে ৬৬ রানের ওপেনিং জুটি উপহার দেন আব্দুল মজিদ (১৭)। হাফসেঞ্চুরি তুলে দলীয় ৯৯ রানে আউট হন রনি (৬৫)। এরপর রকিবুল হাসানকে নিয়ে দলীয় সংগ্রহটা দুশো পার করেন সাইফ হাসান। হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে রকিবুল (৫৭) ফিরলেও সাইফ তুলে নেন সেঞ্চুরি। প্রথম শ্রেণিতে ২০ বছর বয়সী তরুণ এই ব্যাটসম্যানের চতুর্থ সেঞ্চুরি এটি। ১২০ রান করে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন সাইফ। এর আগে ব্যক্তিগত ১০৯ রানে ব্যাট করার সময় পানি শূন্যতার কারণে পায়ের রগে টান লাগায় উঠে যেতে হয় তাকে। দলীয় ৩১০ রানে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন তাইবুর রহমান (৩৫)। শুভাগত হোম (৮*) ও সুমন খান (২*) আজ দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নামবেন। রংপুর বিভাগের হয়ে সোহরাওয়ার্দী শুভ ২টি, রবিউল হক ও মাহমুদুল হাসানের একটি করে উইকেট নেন।
মোস্তাফিজের ২, মিরাজের ৪
খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে টিয়ার-১ এর ম্যাচে লড়ছে রাজশাহী বিভাগ-খুলনা বিভাগ। খুলনার হয়ে এ ম্যাচে প্রত্যাবর্তন হয় বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজুর রহমানের। বল হাতে ১৫ ওভার হাত ঘুরিয়ে ২ উইকেট নেন মোস্তাফিজ। জাতীয় দলের আরেক পেসার রুবেল হোসেনেরও শিকার ২ উইকেট। অভিজ্ঞ স্পিনার আবদুর রাজ্জাক ও আরেক পেসার আল আমিন হোসেনের শিকার একটি করে উইকেট। তাদের সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন অফস্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। ৪ উইকেট নেন মিরাজ। তার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ২৬১ রানে অলআউট হয় রাজশাহী বিভাগ। রাজশাহী বিভাগের হয়ে সর্বোচ্চ ৫১ রান করেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। অধিনায়ক ফরহাদ হোসেন ৪৫ ও অলরাউন্ডার ফরহাদ রেজার ব্যাট থেকে আসে ৪১ রান। নাজমুল হোসেন শান্ত ২৩ ও মুশফিকুর রহীম ২৪ রান করে আউট হন।
ফতুল্লায় টিয়ার-২ এর ম্যাচে বরিশাল বিভাগের বিপক্ষে ২৬১/৪ সংগ্রহ করে প্রথম দিন শেষ করে চট্টগ্রাম বিভাগ। ওপেনার ইরফান শুকুর ৫৭ রান করেন। পঞ্চম উইকেটে ১১৭ রানের জুটি গড়ে অবিচ্ছিন্ন আছেন ইয়াসির আলী (৬৮*) ও মাহিদুল ইসলাম অংকন (৬৯*)। ব্যাটসম্যানদের দিনে ব্যর্থ অধিনায়ক মুমিনুল হক। ১৫ রান করে আউট হন তিনি। বরিশালের হয়ে বাঁহাতি স্পিনার মনির হোসেন ২টি ও মোহাম্মদ আশরাফুল ১ উইকেট নেন।
ব্যাট হাতে উজ্জ্বল মাহমুদুল্লাহ অভিষিক্ত রাজার চমক
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৪৬ রানে গুটিয়ে যায় ঢাকা মেট্রো। সর্বোচ্চ ৬৩ রান আসে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ব্যাট থেকে। আটে নেমে ৫৪ রান করেন শহিদুল ইসলাম। বল হাতে চমক দেখান ২০ বছর বয়সী তরুণ ডানহাতি সেপার রেজাউর রহমান রেজা। প্রথম শ্রেণির অভিষেকেই ৪ উইকেট নিলেন রাজা। মাহমুদুল্লাহর উইকেটটিও যায় তার পকেটে। এনামুল হক জুনিয়র ও অলোক কাপালি নেন ২টি করে উইকেট।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন ঢাকা বিভাগের অধিনায়ক নাদিফ চৌধুরী। রনি তালুকদারের সঙ্গে ৬৬ রানের ওপেনিং জুটি উপহার দেন আব্দুল মজিদ (১৭)। হাফসেঞ্চুরি তুলে দলীয় ৯৯ রানে আউট হন রনি (৬৫)। এরপর রকিবুল হাসানকে নিয়ে দলীয় সংগ্রহটা দুশো পার করেন সাইফ হাসান। হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করে রকিবুল (৫৭) ফিরলেও সাইফ তুলে নেন সেঞ্চুরি। প্রথম শ্রেণিতে ২০ বছর বয়সী তরুণ এই ব্যাটসম্যানের চতুর্থ সেঞ্চুরি এটি। ১২০ রান করে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছাড়েন সাইফ। এর আগে ব্যক্তিগত ১০৯ রানে ব্যাট করার সময় পানি শূন্যতার কারণে পায়ের রগে টান লাগায় উঠে যেতে হয় তাকে। দলীয় ৩১০ রানে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন তাইবুর রহমান (৩৫)। শুভাগত হোম (৮*) ও সুমন খান (২*) আজ দ্বিতীয় দিনে ব্যাট করতে নামবেন। রংপুর বিভাগের হয়ে সোহরাওয়ার্দী শুভ ২টি, রবিউল হক ও মাহমুদুল হাসানের একটি করে উইকেট নেন।
মোস্তাফিজের ২, মিরাজের ৪
খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে টিয়ার-১ এর ম্যাচে লড়ছে রাজশাহী বিভাগ-খুলনা বিভাগ। খুলনার হয়ে এ ম্যাচে প্রত্যাবর্তন হয় বাঁহাতি পেসার মোস্তাফিজুর রহমানের। বল হাতে ১৫ ওভার হাত ঘুরিয়ে ২ উইকেট নেন মোস্তাফিজ। জাতীয় দলের আরেক পেসার রুবেল হোসেনেরও শিকার ২ উইকেট। অভিজ্ঞ স্পিনার আবদুর রাজ্জাক ও আরেক পেসার আল আমিন হোসেনের শিকার একটি করে উইকেট। তাদের সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন অফস্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ। ৪ উইকেট নেন মিরাজ। তার দুর্দান্ত বোলিংয়ে ২৬১ রানে অলআউট হয় রাজশাহী বিভাগ। রাজশাহী বিভাগের হয়ে সর্বোচ্চ ৫১ রান করেন জুনায়েদ সিদ্দিকী। অধিনায়ক ফরহাদ হোসেন ৪৫ ও অলরাউন্ডার ফরহাদ রেজার ব্যাট থেকে আসে ৪১ রান। নাজমুল হোসেন শান্ত ২৩ ও মুশফিকুর রহীম ২৪ রান করে আউট হন।
ফতুল্লায় টিয়ার-২ এর ম্যাচে বরিশাল বিভাগের বিপক্ষে ২৬১/৪ সংগ্রহ করে প্রথম দিন শেষ করে চট্টগ্রাম বিভাগ। ওপেনার ইরফান শুকুর ৫৭ রান করেন। পঞ্চম উইকেটে ১১৭ রানের জুটি গড়ে অবিচ্ছিন্ন আছেন ইয়াসির আলী (৬৮*) ও মাহিদুল ইসলাম অংকন (৬৯*)। ব্যাটসম্যানদের দিনে ব্যর্থ অধিনায়ক মুমিনুল হক। ১৫ রান করে আউট হন তিনি। বরিশালের হয়ে বাঁহাতি স্পিনার মনির হোসেন ২টি ও মোহাম্মদ আশরাফুল ১ উইকেট নেন।
ব্যাট হাতে উজ্জ্বল মাহমুদুল্লাহ অভিষিক্ত রাজার চমক
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে সিলেট বিভাগের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৪৬ রানে গুটিয়ে যায় ঢাকা মেট্রো। সর্বোচ্চ ৬৩ রান আসে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ব্যাট থেকে। আটে নেমে ৫৪ রান করেন শহিদুল ইসলাম। বল হাতে চমক দেখান ২০ বছর বয়সী তরুণ ডানহাতি সেপার রেজাউর রহমান রেজা। প্রথম শ্রেণির অভিষেকেই ৪ উইকেট নিলেন রাজা। মাহমুদুল্লাহর উইকেটটিও যায় তার পকেটে। এনামুল হক জুনিয়র ও অলোক কাপালি নেন ২টি করে উইকেট।