বাংলারজমিন
দেওয়ানগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের মহোৎসব
ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
১৮ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:০২ পূর্বাহ্ন
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে ঝিনঝিরাম নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে দেদার বালু উত্তোলন চলছে। এ বিষয়ে একেবারেই নীরব স্থানীয় প্রশাসন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন থেকে উপজেলার বাহাদুরাবাদ ইউনিয়নের ঝালুর চর বাজারের পাশে ব্রিজের উজান থেকে ড্রেজার মেশিনের সাহায্যে দিনরাত বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে আলামিন ও ছামাদ মিয়ার ছেলে এরশাদ আলীসহ আরো অনেকেই বলেন, আমাদের এই নদী থেকে অনেকদিন ধরে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু তোলে। আমরা বাধা দিলেও তারা মানে না। আমাদের উপকারের জন্য সরকার বাঁশের আড়ানি দিচ্ছে যাতে নদী না ভাঙে। এভাবে বালু তুললে মনে হয় না বাঁশের আড়ানি থাকবে। শুধু তাই নয়, দশ-বারটি ড্রেজারের শব্দে আমাদের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনাও করতে পারে না। গতকাল সকালে সরেজমিন দেখা যায়, ঝালুর চরের ঝিনঝিরাম নদীতে ব্যাম্বু প্যালাসাইডিং (বাঁশের আড়ানি) নদী শ্বাসন প্রকল্পের সংলগ্ন হতে দীর্ঘদিন যাবত অবৈধ ড্রেজার মেশিনের সাহায্যে বালু উত্তোলন করে আসছে বালু দস্যুরা।
ড্রেজার মেশিন মালিক জহির আলীর ছেলে ফরিদ মিয়া ও দুদু মিয়ার ছেলে আলীসহ একাধিক মালিক বলেন, ড্রেজার আবার অবৈধ হলো কেমনে টাকা দিয়ে কিনি নাই, যা পারেন করেন আমরা সব আটঘাট বেঁধেই ড্রেজার চালাই। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তাহমিনা আক্তার জানান, আমি এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।
স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ আলীর ছেলে আলামিন ও ছামাদ মিয়ার ছেলে এরশাদ আলীসহ আরো অনেকেই বলেন, আমাদের এই নদী থেকে অনেকদিন ধরে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু তোলে। আমরা বাধা দিলেও তারা মানে না। আমাদের উপকারের জন্য সরকার বাঁশের আড়ানি দিচ্ছে যাতে নদী না ভাঙে। এভাবে বালু তুললে মনে হয় না বাঁশের আড়ানি থাকবে। শুধু তাই নয়, দশ-বারটি ড্রেজারের শব্দে আমাদের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনাও করতে পারে না। গতকাল সকালে সরেজমিন দেখা যায়, ঝালুর চরের ঝিনঝিরাম নদীতে ব্যাম্বু প্যালাসাইডিং (বাঁশের আড়ানি) নদী শ্বাসন প্রকল্পের সংলগ্ন হতে দীর্ঘদিন যাবত অবৈধ ড্রেজার মেশিনের সাহায্যে বালু উত্তোলন করে আসছে বালু দস্যুরা।
ড্রেজার মেশিন মালিক জহির আলীর ছেলে ফরিদ মিয়া ও দুদু মিয়ার ছেলে আলীসহ একাধিক মালিক বলেন, ড্রেজার আবার অবৈধ হলো কেমনে টাকা দিয়ে কিনি নাই, যা পারেন করেন আমরা সব আটঘাট বেঁধেই ড্রেজার চালাই। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তাহমিনা আক্তার জানান, আমি এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।