খেলা
ভারতে চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত জামালরা
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
কলকাতায় অনুশীলনে পুল সেশনে বাংলাদেশ দল
বিশ্বকাপ ও এশিয়া কাপের বাছাই পর্বে কাতার-ভারত ম্যাচে ঝড় বইয়ে গেছে গুরপ্রিস সিং সান্ধুর ওপর দিয়ে। পুরো ম্যাচে ২৭টা শট পোস্টে রেখেছিলেন কাতারের ফরোয়ার্ডরা। সবগুলো শটই নিপুণ দক্ষতায় রুখে ভারতকে এক পয়েন্ট এনে দিয়েছিলেন সান্ধু। সেদিক থেকে কাতার বাংলাদেশ ম্যাচে অনেকটা নির্ভার ছিলেন আশরাফুল ইসলাম রানা। ম্যাচে বাংলাদেশ দু’টি গোলহজম করলেও রকম কোনো পরীক্ষায় পড়তে হয়নি বাংলাদেশের এই গোলরক্ষককে। কাতার ম্যাচে কঠিন পরীক্ষায় না পড়লেও আগামীকাল ভারত ম্যাচে চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত রানা। তার মতে এ ম্যাচে নির্দিষ্ট দিনে যারা ভালো করবে তারাই জিতবে। মিডফিল্ডার মামুনুল ইসলামও আশাবাদী তার দল নিয়ে।
৩৪ বছর পর কলকাতার মাটিতে ভারতের বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। দুই দলের শক্তির যত পার্থক্যই থাকুক না কেন, কলকাতায় ম্যাচ হওয়াটাই সাধারণ দর্শকদের তাতানোর জন্য যথেষ্ট। অনেক আগেই বেজে উঠেছে দুই বাংলায় লড়াইয়ের দামামা। ম্যাচের দিন কলকাতার যুব ভারতী ক্রীড়াঙ্গনে দর্শকের ঢল নামতে যাচ্ছে নিশ্চিত। সেটা মাথায় আছে বাংলাদেশের গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানারও। এসব মাথায় রেখেই ভারত ম্যাচের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বাংলাদেশের এই গোলরক্ষক। ‘এটা ফুটবল নির্দিষ্ট দিনে যারা ভালো খেলবে তারাই জিতবে। তবে সে ভালো খেলার জন্য কিছু প্রস্তুতি নিতে হয়। গত দু’দিনে আমরা সেটাই নিচ্ছি’-বলেন তিনি। কী প্রস্তুতি জানতে চাইলে রানা বলেন, ওদের স্ট্রাইকারদের নিয়ে অবশ্যই পরিকল্পনা আছে। সুনীল ছেত্রীর মতো আরও অনেক ফরোয়ার্ড আছে ওদের দলে। এটা নিয়ে আমাদের ডিফেন্ডার ও গোলকিপারদের মধ্যে কাজ হচ্ছে। আশা করি সেগুলো মাঠে প্রয়োগ করতে পারলে ভালো কিছু হবে। ছেত্রীকে নিয়ে বাড়তি সতর্কতার কথা জানিয়ে রানা বলেন, আমি ছেত্রীর কিছু ম্যাচের ভিডিও দেখেছি। দেখে আসলে বোঝার চেষ্টা করেছি ম্যাচের মধ্যে ওর মুভমেন্ট কেমন হতে পারে, কোন অ্যাঙ্গেল থেকে শট নিতে পারে সেটা বোঝার চেষ্টা করেছি। এগুলো নিয়ে এক্সট্রা কাজ হয়েছে। এছাড়া ওদের অ্যাটাকিং থার্ডে ভালো কিছু প্লেয়ার আছে। যেকোনো সময় তারা ম্যাচ ঘোরাতে পারে। এটা নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা আছে।
পরিকল্পনা যাইহোক রেজাল্টের দিকে নজর দিতে চান বাংলাদেশ সাবেক অধিনায়ক মামুনুল ইসলাম। তার মতে দল যতোই ভালো খেলুক না রেজাল্ট না পেলে তার মূল্য নেই। কাতার ম্যাচে অসাধারণ ফুটবল খেলেছে বাংলাদেশ। কিন্তু দিন শেষে কাতার কিন্তু ম্যাচটা জিতেছে। সুতারং জয় চাই জয়। মামুনুল বলেন, যখন আপনি রেজাল্ট পাবেন, তখন সবকিছু বদলাবে। না পেলে মনে হবে সবকিছু পিছিয়ে। তবে ঘরোয়া ও জাতীয় দল মিলিয়ে ভারতের চেয়ে আমরা খুব একটা পিছিয়ে নেই। আমি বলবো গত দুইবছর আগের তুলনায় আমাদের ফুটবল একটা স্ট্যান্ডার্ড পর্যায়ে আছে। তবে এই ম্যাচে জামাল ভূঁইয়ার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে বলে জানান মামুনুল। ‘জামাল কাতার ম্যাচে খুব ভালো করেছে। তার পরফরম্যান্সে অনেক কিছু নির্ভর করবে। তরুণদের ভালো করতে উৎসাহিত করবে। তরুণদের নিয়ে দেশের অন্যতম সেরা এই মিডফিল্ডার বলেন, দলের অনেকের দুই-তিন-চারটা আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। ২০-৩০ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা থাকা খেলোয়াড় দলে খুবই কম। ইয়াসিন, রায়হান, সোহেল রানার মতো গুটি ক’জন ৩০-৩৫ ম্যাচ খেলেছে। এই তিনজন আর জামাল যদি ভালো করে, তাহলে যারা অনভিজ্ঞ তারা আত্মবিশ্বাস পাবে। সেটা হলে আমার বিশ্বাস কলকাতাবাসী ভালো একটা ম্যাচ উপভোগ করবে।
৩৪ বছর পর কলকাতার মাটিতে ভারতের বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। দুই দলের শক্তির যত পার্থক্যই থাকুক না কেন, কলকাতায় ম্যাচ হওয়াটাই সাধারণ দর্শকদের তাতানোর জন্য যথেষ্ট। অনেক আগেই বেজে উঠেছে দুই বাংলায় লড়াইয়ের দামামা। ম্যাচের দিন কলকাতার যুব ভারতী ক্রীড়াঙ্গনে দর্শকের ঢল নামতে যাচ্ছে নিশ্চিত। সেটা মাথায় আছে বাংলাদেশের গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানারও। এসব মাথায় রেখেই ভারত ম্যাচের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত বাংলাদেশের এই গোলরক্ষক। ‘এটা ফুটবল নির্দিষ্ট দিনে যারা ভালো খেলবে তারাই জিতবে। তবে সে ভালো খেলার জন্য কিছু প্রস্তুতি নিতে হয়। গত দু’দিনে আমরা সেটাই নিচ্ছি’-বলেন তিনি। কী প্রস্তুতি জানতে চাইলে রানা বলেন, ওদের স্ট্রাইকারদের নিয়ে অবশ্যই পরিকল্পনা আছে। সুনীল ছেত্রীর মতো আরও অনেক ফরোয়ার্ড আছে ওদের দলে। এটা নিয়ে আমাদের ডিফেন্ডার ও গোলকিপারদের মধ্যে কাজ হচ্ছে। আশা করি সেগুলো মাঠে প্রয়োগ করতে পারলে ভালো কিছু হবে। ছেত্রীকে নিয়ে বাড়তি সতর্কতার কথা জানিয়ে রানা বলেন, আমি ছেত্রীর কিছু ম্যাচের ভিডিও দেখেছি। দেখে আসলে বোঝার চেষ্টা করেছি ম্যাচের মধ্যে ওর মুভমেন্ট কেমন হতে পারে, কোন অ্যাঙ্গেল থেকে শট নিতে পারে সেটা বোঝার চেষ্টা করেছি। এগুলো নিয়ে এক্সট্রা কাজ হয়েছে। এছাড়া ওদের অ্যাটাকিং থার্ডে ভালো কিছু প্লেয়ার আছে। যেকোনো সময় তারা ম্যাচ ঘোরাতে পারে। এটা নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা আছে।
পরিকল্পনা যাইহোক রেজাল্টের দিকে নজর দিতে চান বাংলাদেশ সাবেক অধিনায়ক মামুনুল ইসলাম। তার মতে দল যতোই ভালো খেলুক না রেজাল্ট না পেলে তার মূল্য নেই। কাতার ম্যাচে অসাধারণ ফুটবল খেলেছে বাংলাদেশ। কিন্তু দিন শেষে কাতার কিন্তু ম্যাচটা জিতেছে। সুতারং জয় চাই জয়। মামুনুল বলেন, যখন আপনি রেজাল্ট পাবেন, তখন সবকিছু বদলাবে। না পেলে মনে হবে সবকিছু পিছিয়ে। তবে ঘরোয়া ও জাতীয় দল মিলিয়ে ভারতের চেয়ে আমরা খুব একটা পিছিয়ে নেই। আমি বলবো গত দুইবছর আগের তুলনায় আমাদের ফুটবল একটা স্ট্যান্ডার্ড পর্যায়ে আছে। তবে এই ম্যাচে জামাল ভূঁইয়ার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে বলে জানান মামুনুল। ‘জামাল কাতার ম্যাচে খুব ভালো করেছে। তার পরফরম্যান্সে অনেক কিছু নির্ভর করবে। তরুণদের ভালো করতে উৎসাহিত করবে। তরুণদের নিয়ে দেশের অন্যতম সেরা এই মিডফিল্ডার বলেন, দলের অনেকের দুই-তিন-চারটা আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে। ২০-৩০ ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা থাকা খেলোয়াড় দলে খুবই কম। ইয়াসিন, রায়হান, সোহেল রানার মতো গুটি ক’জন ৩০-৩৫ ম্যাচ খেলেছে। এই তিনজন আর জামাল যদি ভালো করে, তাহলে যারা অনভিজ্ঞ তারা আত্মবিশ্বাস পাবে। সেটা হলে আমার বিশ্বাস কলকাতাবাসী ভালো একটা ম্যাচ উপভোগ করবে।