বাংলারজমিন
সরকারি দুই পদে একসঙ্গে চাকরি অতঃপর গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৮:০৬ পূর্বাহ্ন
সরকারি একটি চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে দেশের লাখ লাখ যুবক। কিন্তু সরকারি দুই পদে একসঙ্গে চাকরি করার তথ্যও মিলেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের অভিযানে। রোববার দুপুর ২টায় সরকারি দুই পদে চাকরি করা সেই রফিকুল ইসলামকে (৪৩) চট্টগ্রাম মহানগরীর আগ্রাবাদ বাদামতলী মোড় থেকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানান দুদকের উপ সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী। তিনি জানান, রফিকুল ইসলাম নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও ইউনিয়ন পরিষদের সচিব হিসেবে একসঙ্গে চাকরি করে আসছেন। সে আনোয়ারা উপজেলার চুন্নাপাড়ার আব্দুল সাত্তারের ছেলে।
দুদকের উপ সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী বলেন, সোনার হরিণ নামক সরকারি একটি চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন দেশের লাখ লাখ শিক্ষিত বেকার তরুণ। সে জায়গায় প্রায় দেড় যুগ ধরে সরকারি দুই পদে কর্মরত ছিলেন রফিকুল ইসলাম। তিনি ইউনিয়য়ন পরিষদের সচিব পদে কর্মরত দেখিয়ে অবৈধভাবে বেতনভাতা বাবদ প্রায় ১৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। যা দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ঘটনায় রোববার সকালে রফিকুলের বিরুদ্ধে দুদক মামলা করে। উক্ত মামলায় দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করা হয়েছে। মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী আরো জানান, রফিকুল ইসলাম ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি, মিরসরাই উপজেলার হিঙগুলী ও আনোয়ারা উপজেলার বরুমছড়া ইউপিসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। একইসঙ্গে তিনি উত্তর বন্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে চাকরি করে আসছিলেন।
দুদকের উপ সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী বলেন, সোনার হরিণ নামক সরকারি একটি চাকরির জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছেন দেশের লাখ লাখ শিক্ষিত বেকার তরুণ। সে জায়গায় প্রায় দেড় যুগ ধরে সরকারি দুই পদে কর্মরত ছিলেন রফিকুল ইসলাম। তিনি ইউনিয়য়ন পরিষদের সচিব পদে কর্মরত দেখিয়ে অবৈধভাবে বেতনভাতা বাবদ প্রায় ১৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। যা দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ঘটনায় রোববার সকালে রফিকুলের বিরুদ্ধে দুদক মামলা করে। উক্ত মামলায় দুপুরে তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করা হয়েছে। মুহাম্মদ জাফর সাদেক শিবলী আরো জানান, রফিকুল ইসলাম ইতিমধ্যে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি, মিরসরাই উপজেলার হিঙগুলী ও আনোয়ারা উপজেলার বরুমছড়া ইউপিসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। একইসঙ্গে তিনি উত্তর বন্দর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে চাকরি করে আসছিলেন।