দেশ বিদেশ
হাসপাতালেই থাকছেন সম্রাট
স্টাফ রিপোর্টার
১১ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
হাসপাতালেই রয়েছেন ঢাকার অপরাধ জগতের বাদশা, যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত হাসপাতালে রেখেই তাকে চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন ডাক্তাররা। তবে ঠিক কতদিন হাসপাতালে রেখে তাকে চিকিৎসা দিতে হবে তা জানাননি চিকিৎসকরা। জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সম্রাটের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা। সম্রাটের চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা তাকে আপাতত হাসপাতালে থেকে চিকিৎসা গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী শারীরিক বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র সেবন করছেন সম্রাট। মেডিকেল বোর্ডের এই পরামর্শের ফলে আপাতত তাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেয়া হচ্ছে না।
এ বিষয়ে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. আফজাল হোসেন জানান, কবে নাগাদ সম্রাটকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেয়া হবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব না। তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠলেই তাকে রিলিজ দেয়া হবে। ২৪ ঘন্টা করে দুই দফা পর্যবেক্ষণের পর তাকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
গত ৬ই অক্টোবর ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনয়িনরে কুঞ্জুশ্রীপুরগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সম্রাট ও তার সহযোগী আরমানকে। ওইদিন দুপুরে সম্রাটকে নিয়ে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে তার কাকরাইলের অফিসে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় কার্যালয় থেকে পিস্তল, বিপুল পরিমান মদ ও দুটি কেঙ্গারুর চামড়া জব্দ করা হয়। এসময় কেঙ্গারুর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে তাকে ছয় মাসের কারাদন্ড দেয় র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত। একইভাবে গ্রেপ্তারের সময় মাদক সেবনরত অবস্থায় থাকায় আরমানকেও ছয় মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। ওই দিনই তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
জেলহাজতে অসুস্থ হলে যুবলীগ নেতা সম্রাটকে ৮ই অক্টোবর সকালে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি করা হয়।
এ বিষয়ে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. আফজাল হোসেন জানান, কবে নাগাদ সম্রাটকে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেয়া হবে তা এই মুহূর্তে বলা সম্ভব না। তিনি শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠলেই তাকে রিলিজ দেয়া হবে। ২৪ ঘন্টা করে দুই দফা পর্যবেক্ষণের পর তাকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার ভিত্তিতে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
গত ৬ই অক্টোবর ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনয়িনরে কুঞ্জুশ্রীপুরগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সম্রাট ও তার সহযোগী আরমানকে। ওইদিন দুপুরে সম্রাটকে নিয়ে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে তার কাকরাইলের অফিসে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় কার্যালয় থেকে পিস্তল, বিপুল পরিমান মদ ও দুটি কেঙ্গারুর চামড়া জব্দ করা হয়। এসময় কেঙ্গারুর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে তাকে ছয় মাসের কারাদন্ড দেয় র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত। একইভাবে গ্রেপ্তারের সময় মাদক সেবনরত অবস্থায় থাকায় আরমানকেও ছয় মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। ওই দিনই তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
জেলহাজতে অসুস্থ হলে যুবলীগ নেতা সম্রাটকে ৮ই অক্টোবর সকালে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) ভর্তি করা হয়।