অনলাইন
আবরার হত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে: আইনমন্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার, নোয়াখালী থেকে
১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৬:০১ পূর্বাহ্ন
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির সকল ব্যবস্থা করা হবে। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডে যেই জড়িত থাকুক না কেন এবং তাদের পরিচয় যা-ই হোক না কেন সকলকে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং ন্যায় বিচারের মাধ্যমে এই মামলার বিচার শেষ করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার নোয়াখালীতে ৬০ কোটি ৯২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত দশতলা বিশিষ্ট চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সরকার এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য দ্রুত গতিতে তদন্তের ব্যবস্থা করেছে। মানুষ যাতে বিচারের জন্য পথে পথে না ঘোরে। মানুষ যেন ন্যায় বিচার পায়। ন্যায় বিচার যেন শুধু মুখের বুলি না হয়। ন্যায় বিচার যেন কাগজে দেখা যায়। সেই ব্যবস্থা সরকার করছে।
মন্ত্রী বলেন, সরকার চায় মানুষ দ্রুত বিচার পাক এবং বিচার না হওয়ার কারণে স্ট্রিট জাস্টিসের জন্ম না হোক। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আদালত অঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য দেশের সকল আদালতে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং সেগুলো নিয়মিত মনিটরিং করা হবে।
আনিসুল হক বলেন, উচ্চ আদালতের একটি রায় অনুযায়ী দেশের নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা হয়ে বিচার বিভাগের পৃথকভাবে পথচলা শুরু হয় ২০০৭ সালের ১লা নভেম্বর।
চলার শুরুতেই আদালতসমূহে বিশেষ করে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসিতে এজলাসের ব্যাপক অপ্রতুলতাসহ বিচারক সংকট দেখা দেয়। এতে করে বিচারক, আইনজীবী ওবিচারপ্রার্থী জনগণ যেমন ভোগান্তির শিকার হতে থাকেন, তেমনি মামলার জটদিনের পর দিন বাড়তে থাকে।
তিনি বলেন, বিগত সাড়ে ১০ বছরে নতুন করে ১ হাজার ২৮ জন বিচারক নিয়োগ দেয়ার পরও অধস্তনআদালতের এজলাস সংকট প্রায় পুরোটাই দূর করা সম্ভব হয়েছে।
নোয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ সালেহ উদ্দিন আহমদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় নোয়াখালী ৪ ও ৬ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য যথাক্রমে একরামুল করিম চৌধুরী ও আয়েশা ফেরদাউস, জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য ফরিদা খানম, আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
তিনি বলেন, সরকার এই হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য দ্রুত গতিতে তদন্তের ব্যবস্থা করেছে। মানুষ যাতে বিচারের জন্য পথে পথে না ঘোরে। মানুষ যেন ন্যায় বিচার পায়। ন্যায় বিচার যেন শুধু মুখের বুলি না হয়। ন্যায় বিচার যেন কাগজে দেখা যায়। সেই ব্যবস্থা সরকার করছে।
মন্ত্রী বলেন, সরকার চায় মানুষ দ্রুত বিচার পাক এবং বিচার না হওয়ার কারণে স্ট্রিট জাস্টিসের জন্ম না হোক। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আদালত অঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য দেশের সকল আদালতে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে এবং সেগুলো নিয়মিত মনিটরিং করা হবে।
আনিসুল হক বলেন, উচ্চ আদালতের একটি রায় অনুযায়ী দেশের নির্বাহী বিভাগ থেকে আলাদা হয়ে বিচার বিভাগের পৃথকভাবে পথচলা শুরু হয় ২০০৭ সালের ১লা নভেম্বর।
চলার শুরুতেই আদালতসমূহে বিশেষ করে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসিতে এজলাসের ব্যাপক অপ্রতুলতাসহ বিচারক সংকট দেখা দেয়। এতে করে বিচারক, আইনজীবী ওবিচারপ্রার্থী জনগণ যেমন ভোগান্তির শিকার হতে থাকেন, তেমনি মামলার জটদিনের পর দিন বাড়তে থাকে।
তিনি বলেন, বিগত সাড়ে ১০ বছরে নতুন করে ১ হাজার ২৮ জন বিচারক নিয়োগ দেয়ার পরও অধস্তনআদালতের এজলাস সংকট প্রায় পুরোটাই দূর করা সম্ভব হয়েছে।
নোয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ সালেহ উদ্দিন আহমদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় নোয়াখালী ৪ ও ৬ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য যথাক্রমে একরামুল করিম চৌধুরী ও আয়েশা ফেরদাউস, জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য ফরিদা খানম, আইন সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা প্রমুখ বক্তৃতা করেন।