শেষের পাতা
সম্রাটকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার
১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
আশপাশে কড়া পাহারা। হাতে হ্যান্ডকাফ। কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে ঢাকার অপরাধ সাম্রাজের বাদশাহ যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে। জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক দণ্ডপ্রাপ্ত এই আসামি। হাসপাতালের তিন নম্বর বেডে কার্ডিয়াক সাপোর্ট লাগিয়ে রাখা হয়েছে তাকে। পাশেই রয়েছে কার্ডিয়াক মনিটর। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সম্রাটের শারীরিক অবস্থায় তেমন কোনো জটিলতা নেই।
অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর মহসিন আহমেদ বলেন, সম্রাটের অবস্থা জটিল না। জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটেই তার চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। আগে থেকেই তার হার্টবিট অনিয়মিত ছিল। সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে আরও ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে বলে জানান তিনি। ইতিমধ্যে সম্রাটের ওষুধের ডোজ বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। পর্যবেক্ষণ শেষে আজ বৃহস্পতিবার সম্রাটের শারীরিক বিষয়ে কথা বলবেন চিকিৎসকরা।
মঙ্গলবার সকালে কারাগারে থাকাবস্থায় বুকে ব্যথা অনুভব করেন যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। তাৎক্ষণিকভাবে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়। তারপর থেকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে চিকিৎসাধীন সম্রাট।
এদিকে গতকাল সম্রাটের রিমান্ড আবেদন শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তাকে আদালতে হাজির করা সম্ভব হয়নি। এ কারণে রিমান্ড আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়নি। আদালতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিয়েছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরী। পরবর্তীতে ঢাকা মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারী ১৫ই অক্টোবর আসামির উপস্থিতিতে রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করেন। একইভাবে সম্রাটের সহযোগী যুবলীগ নেতা এনামুল হক আরমানেরও গ্রেপ্তার দেখানোসহ ১০ দিনের রিমান্ড শুনানির জন্য ওই দিন ধার্য করা হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে রমনা থানায় দায়েরকৃত পৃথক দুটি মামলায় ১০ দিন করে ২০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছে পুলিশ। সোমবার সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে র্যাব।
তার আগে গত রোববার ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনয়িনরে কুঞ্জুশ্রীপুরগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সম্রাট ও আরমানকে। ওইদিন দুপুরে সম্রাটকে নিয়ে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে তার কাকরাইলের অফিসে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় কার্যালয় থেকে পিস্তল, বিপুল পরিমান মদ ও দুটি কাঙ্গারুর চামড়া জব্দ করা হয়। এসময় ক্রেঙ্গারুর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে তাকে ছয় মাসের কারাদন্ড দেয় র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত। একইভাবে গ্রেপ্তারের সময় মাদকসেবনরত অবস্থায় থাকায় আরমানকেও ছয় মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। ওই দিনই তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর মহসিন আহমেদ বলেন, সম্রাটের অবস্থা জটিল না। জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটেই তার চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। আগে থেকেই তার হার্টবিট অনিয়মিত ছিল। সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে আরও ২৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে বলে জানান তিনি। ইতিমধ্যে সম্রাটের ওষুধের ডোজ বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। পর্যবেক্ষণ শেষে আজ বৃহস্পতিবার সম্রাটের শারীরিক বিষয়ে কথা বলবেন চিকিৎসকরা।
মঙ্গলবার সকালে কারাগারে থাকাবস্থায় বুকে ব্যথা অনুভব করেন যুবলীগ নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট। তাৎক্ষণিকভাবে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তাকে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে ভর্তি করা হয়। তারপর থেকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে চিকিৎসাধীন সম্রাট।
এদিকে গতকাল সম্রাটের রিমান্ড আবেদন শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু অসুস্থতার কারণে তাকে আদালতে হাজির করা সম্ভব হয়নি। এ কারণে রিমান্ড আবেদনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়নি। আদালতে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিয়েছেন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ইকবাল কবির চৌধুরী। পরবর্তীতে ঢাকা মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারী ১৫ই অক্টোবর আসামির উপস্থিতিতে রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করেন। একইভাবে সম্রাটের সহযোগী যুবলীগ নেতা এনামুল হক আরমানেরও গ্রেপ্তার দেখানোসহ ১০ দিনের রিমান্ড শুনানির জন্য ওই দিন ধার্য করা হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ও অস্ত্র আইনে রমনা থানায় দায়েরকৃত পৃথক দুটি মামলায় ১০ দিন করে ২০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছে পুলিশ। সোমবার সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করে র্যাব।
তার আগে গত রোববার ভোর ৫টার দিকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনয়িনরে কুঞ্জুশ্রীপুরগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সম্রাট ও আরমানকে। ওইদিন দুপুরে সম্রাটকে নিয়ে র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে তার কাকরাইলের অফিসে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় কার্যালয় থেকে পিস্তল, বিপুল পরিমান মদ ও দুটি কাঙ্গারুর চামড়া জব্দ করা হয়। এসময় ক্রেঙ্গারুর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে তাকে ছয় মাসের কারাদন্ড দেয় র্যাবের ভ্রাম্যমান আদালত। একইভাবে গ্রেপ্তারের সময় মাদকসেবনরত অবস্থায় থাকায় আরমানকেও ছয় মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়। ওই দিনই তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।