দেশ বিদেশ
শিগগিরই কমবে পিয়াজের দাম- সচিব
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ন
সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রাখতে পিয়াজের আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীদের নৈতিকতার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করার আহ্বান জানিয়েছেন, বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন। তিনি বলেন, দেশে পিয়াজের মজুত ও সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। কোন বাজারেই পিয়াজের ঘাটতি নেই। ভোক্তাদের আতংকিত হবার কোন কারণ নেই, পিয়াজের দাম শিগগিরই কমে আসবে। গতকাল সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে পিয়াজের আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচড়া ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাজার দর সংক্রান্ত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মো. জাফর উদ্দীন বলেন, পিয়াজ আমদানি ও বাজারজাত সহজ ও দ্রুত করতে সরকার ইতিামধ্যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং তদারকি জোরদার করেছে। প্রতিবেশি দেশ ভারত প্রতি টন পিয়াজের মিনিমাম এক্সপোর্ট প্রাইস (এমইপি) নির্ধারণ করার কারণে বাংলাদেশ এখন মিয়ানমার, তুরস্ক, মিশর থেকেও পিয়াজ আমদানি শুরু করেছে। মিয়ানমার থেকে ইতিমধ্যে প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ পিয়াজ আমদানি করা হচ্ছে এবং প্রতিদিন আমদানির পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।
তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ বাজরগুলোতেও দেশীয় পিয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। পাশাপাশি মিশর ও তুরস্ক থেকে বিপুল পরিমান পিয়াজ আমদানির এলসি খোলা হয়েছে, কয়েকদিনের মধ্যে এগুলো বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবে। তাছাড়া ভারত থেকে নতুন পিয়াজ শিগগিরই বাজারে আসছে। বিভিন্ন হাট-বাজারের পিয়াজ দ্রুত ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পৌঁছানোর জন্য সরকার সরধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও জানান সচিব।
এ সময় বাণিজ্যসচিব উপস্থিত পিয়াজ আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচড়া ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আমদানি, মজুত ও মূল্য পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা জানান, পিয়াজের বর্তমার মূল্য খুবই সাময়িক। ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমার ও মিশর থেকে পিয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। স্থানীয় বাজারে পিয়াজের সরবরাহ বেড়েছে, আমদানিও বাড়ছে।
সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মো. শাখাওয়াত হোসেন, টিসিবি’র চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা, ট্যারিফ কমিশনের সদস্য আবু রায়হান আল-বেরুনী, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ পাইকারী বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. ইদ্রিস, ব্যবসায়ী মো. জাহাঙ্গীর আলম এবং মো. মিজানুর রহমান, শ্যামবাজারের পিয়াজ আমদানিকারক হাজী মো. মাজেদ উপস্থিত ছিলেন।
ড. মো. জাফর উদ্দীন বলেন, পিয়াজ আমদানি ও বাজারজাত সহজ ও দ্রুত করতে সরকার ইতিামধ্যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এবং তদারকি জোরদার করেছে। প্রতিবেশি দেশ ভারত প্রতি টন পিয়াজের মিনিমাম এক্সপোর্ট প্রাইস (এমইপি) নির্ধারণ করার কারণে বাংলাদেশ এখন মিয়ানমার, তুরস্ক, মিশর থেকেও পিয়াজ আমদানি শুরু করেছে। মিয়ানমার থেকে ইতিমধ্যে প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ পিয়াজ আমদানি করা হচ্ছে এবং প্রতিদিন আমদানির পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।
তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ বাজরগুলোতেও দেশীয় পিয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। পাশাপাশি মিশর ও তুরস্ক থেকে বিপুল পরিমান পিয়াজ আমদানির এলসি খোলা হয়েছে, কয়েকদিনের মধ্যে এগুলো বাংলাদেশে এসে পৌঁছাবে। তাছাড়া ভারত থেকে নতুন পিয়াজ শিগগিরই বাজারে আসছে। বিভিন্ন হাট-বাজারের পিয়াজ দ্রুত ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পৌঁছানোর জন্য সরকার সরধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে বলেও জানান সচিব।
এ সময় বাণিজ্যসচিব উপস্থিত পিয়াজ আমদানিকারক, পাইকারি ও খুচড়া ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আমদানি, মজুত ও মূল্য পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে ব্যবসায়ীরা জানান, পিয়াজের বর্তমার মূল্য খুবই সাময়িক। ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমার ও মিশর থেকে পিয়াজ আমদানি করা হচ্ছে। স্থানীয় বাজারে পিয়াজের সরবরাহ বেড়েছে, আমদানিও বাড়ছে।
সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মো. শাখাওয়াত হোসেন, টিসিবি’র চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা, ট্যারিফ কমিশনের সদস্য আবু রায়হান আল-বেরুনী, চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ পাইকারী বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. ইদ্রিস, ব্যবসায়ী মো. জাহাঙ্গীর আলম এবং মো. মিজানুর রহমান, শ্যামবাজারের পিয়াজ আমদানিকারক হাজী মো. মাজেদ উপস্থিত ছিলেন।