বিশ্বজমিন
ভারতে দেহব্যবসায় বাধ্য করানো ৮ বাংলাদেশী যুবতীকে উদ্ধার
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯, সোমবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
ভারতে পাচার করে জোরপূর্বক পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করানো ৮ বাংলাদেশী যুবতীকে উদ্ধার করেছে ভারতের জাতীয় অনুসন্ধান বিষয়ক ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ)। এ অভিযানে আটক করা হয়েছে কমপক্ষে ২০ জনকে। বাংলাদেশ থেকে যৌন ব্যবসায় নিয়োজিত করার জন্য নারী পাচার বিরোধী অভিযান চালানো হয় হায়দরাবাদের বিভিন্ন স্থানে। দু’দিনের এই অভিযান পরিচালিত হয় আম্বারপেত, মোঘলপুরা ও বালাপুরে। এতে যৌথভাবে অংশ নেয় হায়দরাবাদের গোয়েন্দা এজেন্সি, হায়দরাবাদ ও রাচাকোন্দা পুলিশ কমিশনারেট। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডেকান ক্রনিকল।
গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর তথ্যের ভিত্তিতে এসব অভিযান চালানো হয়। তাতে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সীমান্ত দিয়ে নারীদের পাচার করে জোর করে তাদেরকে দিয়ে পতিতাবৃত্তি করানো হচ্ছে অথবা তাদেরকে দিয়ে গোপন পতিতালয় চালানো হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে শনিবার অভিযান চালানো হয় মোঘলপুরা এবং আম্বারপেত এলাকায়। সেখানে বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় ৭ যুবতীকে। আটক করা হয় ১৮ জনকে। আর রোববার অভিযান চালানো হয় বালাপুরে। সেখান থেকে বাকিদের উদ্ধার ও গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ দেখতে পেয়েছে ওইসব যুবতীকে অবৈধ উপায়ে ভারতে নেয়া হয়েছে। দালালরা বাসা ভাড়া নিয়ে তাতে ওইসব যুবতীকে দিয়ে দেহ ব্যবসা করাতো। পুলিশ বিষয়টিতে নিশ্চিত হয়েছে। হায়দরাবাদ পুলিশের সিনিয়র একজন কর্মকর্তা বলেছেন, উদ্ধার অভিযান সম্পর্কিত আলাদা তিনটি মামলা করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া যুবতী এবং তাদেরকে দিয়ে দেহব্যবসা করানো ব্যক্তিরা বাংলাদেশী। জানা গেছে, সীমান্ত এলাকায় অবস্থানরত এক ব্যক্তি পাচারে সহযোগিতা করে।
গোয়েন্দা এজেন্সিগুলোর তথ্যের ভিত্তিতে এসব অভিযান চালানো হয়। তাতে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সীমান্ত দিয়ে নারীদের পাচার করে জোর করে তাদেরকে দিয়ে পতিতাবৃত্তি করানো হচ্ছে অথবা তাদেরকে দিয়ে গোপন পতিতালয় চালানো হচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে শনিবার অভিযান চালানো হয় মোঘলপুরা এবং আম্বারপেত এলাকায়। সেখানে বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় ৭ যুবতীকে। আটক করা হয় ১৮ জনকে। আর রোববার অভিযান চালানো হয় বালাপুরে। সেখান থেকে বাকিদের উদ্ধার ও গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ দেখতে পেয়েছে ওইসব যুবতীকে অবৈধ উপায়ে ভারতে নেয়া হয়েছে। দালালরা বাসা ভাড়া নিয়ে তাতে ওইসব যুবতীকে দিয়ে দেহ ব্যবসা করাতো। পুলিশ বিষয়টিতে নিশ্চিত হয়েছে। হায়দরাবাদ পুলিশের সিনিয়র একজন কর্মকর্তা বলেছেন, উদ্ধার অভিযান সম্পর্কিত আলাদা তিনটি মামলা করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া যুবতী এবং তাদেরকে দিয়ে দেহব্যবসা করানো ব্যক্তিরা বাংলাদেশী। জানা গেছে, সীমান্ত এলাকায় অবস্থানরত এক ব্যক্তি পাচারে সহযোগিতা করে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]