প্রথম পাতা
২ কর্মকর্তা লাপাত্তা
স্টাফ রিপোর্টার
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
টেন্ডার মুঘল শামীমের কাছ থেকে দেড় হাজার কোটি টাকা ঘুষ নেয়া গণপূর্তের দুই প্রকৌশলী লাপাত্তা। এর মধ্যে রয়েছেন সদ্য সাবেক এক প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ও আরেক সাবেক অতিরিক্ত প্রকৌশলী আব্দুল হাই। টেন্ডার পেতে শামীম বিভিন্ন সময় রফিকুল ইসলামকে ঘুষ দিয়েছেন ১ হাজার ১০০ কোটি ও আব্দুল হাইকে দিয়েছেন ৪০০ কোটি টাকা। কিন্তু শামীম র্যাবের হাতে গ্রেপ্তারের পর এই দুই প্রকৌশলীকে আর খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ধরা পড়ার ভয়ে তারা গাঁ ঢাকা দিয়েছেন।
এদিকে অনুসন্ধানে জানা গেছে, গণপূর্ত অধিদফতরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও টেন্ডার বাণিজ্য করে হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। অবৈধ অর্থ দিয়ে কানাডায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। চাকুরিতে থাকার সময় সাবেক গণপূর্ত মন্ত্রী ও সচিবের কালেক্টর ছিলেন এ প্রধান প্রকৌশলী। বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম কানাডায় নিকটাত্মীয়ের নামে বাড়ি কিনেছেন। এছাড়া প্রথম ঘরের স্ত্রীর ছেলে শাওনের মাধ্যমে হংকংয়ের এইচএসবিসি ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকা জমা রেখেছেন। অভিযোগ রয়েছে, রফিকুলের নামে ঢাকায় একাধিক বিলাসবহুল বাড়ি ও ফ্ল্যাট রয়েছে। ধানমন্ডির ৮নং রোডে হাউজ নং-৯, রাজধানীর গ্রীনরোডের গ্রিন কর্নার নামের অ্যাপার্টমেন্টে আলিশান দুটি ফ্ল্যাট, গুলশানের ৩৫নং রোডে ৪৪নং বাড়িতে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট এবং বনানীর ৭নং রোডে এফ/১৭ আনোয়ার মঞ্জিল নামে একটি বাড়ি রয়েছে।
এছাড়া মিরপুরে ১০ কাঠা জমির ওপর ১২টি ফ্ল্যাটবিশিষ্ট ছয়তলা বাড়ির মালিকও তিনি। চাকুরিতে থাকার সময়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রতিটি বড় বড় কাজের টেন্ডার থেকে ‘নেগোসিয়েশন মানি’ হিসেবে রফিকুল ইসলাম এবং জি কে বিল্ডার্সের মালিক গোলাম কিবরিয়া শামীম শতকোটি টাকা ভাগবাটোয়ারা করেন। একইভাবে আবদুল হাইও অবৈধভাবে শত শত কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। তার সঙ্গে টেন্ডার মুগল শামীমের যোগসাজস ছিল।
এদিকে অনুসন্ধানে জানা গেছে, গণপূর্ত অধিদফতরের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতি ও টেন্ডার বাণিজ্য করে হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। অবৈধ অর্থ দিয়ে কানাডায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। চাকুরিতে থাকার সময় সাবেক গণপূর্ত মন্ত্রী ও সচিবের কালেক্টর ছিলেন এ প্রধান প্রকৌশলী। বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম কানাডায় নিকটাত্মীয়ের নামে বাড়ি কিনেছেন। এছাড়া প্রথম ঘরের স্ত্রীর ছেলে শাওনের মাধ্যমে হংকংয়ের এইচএসবিসি ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকা জমা রেখেছেন। অভিযোগ রয়েছে, রফিকুলের নামে ঢাকায় একাধিক বিলাসবহুল বাড়ি ও ফ্ল্যাট রয়েছে। ধানমন্ডির ৮নং রোডে হাউজ নং-৯, রাজধানীর গ্রীনরোডের গ্রিন কর্নার নামের অ্যাপার্টমেন্টে আলিশান দুটি ফ্ল্যাট, গুলশানের ৩৫নং রোডে ৪৪নং বাড়িতে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট এবং বনানীর ৭নং রোডে এফ/১৭ আনোয়ার মঞ্জিল নামে একটি বাড়ি রয়েছে।
এছাড়া মিরপুরে ১০ কাঠা জমির ওপর ১২টি ফ্ল্যাটবিশিষ্ট ছয়তলা বাড়ির মালিকও তিনি। চাকুরিতে থাকার সময়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রতিটি বড় বড় কাজের টেন্ডার থেকে ‘নেগোসিয়েশন মানি’ হিসেবে রফিকুল ইসলাম এবং জি কে বিল্ডার্সের মালিক গোলাম কিবরিয়া শামীম শতকোটি টাকা ভাগবাটোয়ারা করেন। একইভাবে আবদুল হাইও অবৈধভাবে শত শত কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। তার সঙ্গে টেন্ডার মুগল শামীমের যোগসাজস ছিল।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]