অনলাইন
আটকের পর ‘বন্দুকযুদ্ধে, রোহিঙ্গা দম্পতি নিহত
টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এবার এক রোহিঙ্গা দম্পতি নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন, লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি ব্লকের মৃত কাদের হোছাইনের ছেলে দিল মোহাম্মদ (৩২) ও তার স্ত্রী জাহেদা বেগম (২৭)। ঘটনাস্থল থেকে থেকে দু’টি এলজি, একটি থ্রি কোয়ার্টার, আটটি তাজা কার্তূজ ও ১২ রাউন্ড কার্তূজের খোসা উদ্ধার করা হয়।
শনিবার রাত ১টার দিকে হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে। এর আগে রাত ৯টার দিকে তাদের আটক করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। এরা হলেন, এসআই নিজাম, কনস্টেবল শাহাদত ও সুদর্শন।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার রাত ৯টার দিকে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি ব্লকে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে একটি থ্রিকোয়ার্টারসহ ওই দম্পতিকে আটক করা হয়। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে তারা নিজেদের কাছে আরও অস্ত্র এবং অপর সহযোগি ডাকাত শফিউল্লাহ শফির কাছে অস্ত্র মজুদ থাকার কথা জানায়।
পরে ১ টার দিকে তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ক্যাম্পের সি ব্লকে বাড়ির পাশে গোপন স্থানে লুকিয়ে রাখা অস্ত্র উদ্ধারে পুলিশের একটি টিম অভিযানে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের সহযোগিরা আসামিদের ছিনিয়ে নেয়ার জন্য পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে।
এ সময় পুলিশের তিন সদস্য আহত হন। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়লে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে দু’জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। পরে মরদেহগুলো হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়।
ঘটনাস্থল থেকে দু’টি এলজি, ৮ রাউন্ড তাজা কার্তুজ,১২ রাউন্ড কার্তুজের খালি খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও জানান ওসি।
শনিবার রাত ১টার দিকে হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধে’র ঘটনা ঘটে। এর আগে রাত ৯টার দিকে তাদের আটক করা হয়। এ ঘটনায় পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। এরা হলেন, এসআই নিজাম, কনস্টেবল শাহাদত ও সুদর্শন।
টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার রাত ৯টার দিকে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি ব্লকে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে একটি থ্রিকোয়ার্টারসহ ওই দম্পতিকে আটক করা হয়। ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে তারা নিজেদের কাছে আরও অস্ত্র এবং অপর সহযোগি ডাকাত শফিউল্লাহ শফির কাছে অস্ত্র মজুদ থাকার কথা জানায়।
পরে ১ টার দিকে তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী ক্যাম্পের সি ব্লকে বাড়ির পাশে গোপন স্থানে লুকিয়ে রাখা অস্ত্র উদ্ধারে পুলিশের একটি টিম অভিযানে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের সহযোগিরা আসামিদের ছিনিয়ে নেয়ার জন্য পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে।
এ সময় পুলিশের তিন সদস্য আহত হন। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুঁড়লে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে দু’জনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে টেকনাফ উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। সেখানে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। পরে মরদেহগুলো হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়।
ঘটনাস্থল থেকে দু’টি এলজি, ৮ রাউন্ড তাজা কার্তুজ,১২ রাউন্ড কার্তুজের খালি খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলেও জানান ওসি।