দেশ বিদেশ
চট্টগ্রামে বন্দুকযুদ্ধে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য নিহত
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৯:১৬ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মো. রাসেল (২৩) নামে কিশোর গ্যাংয়ের এক সদস্য নিহত হয়েছে। গতকাল ভোরে নগরীর চান্দগাঁও থানার জেলেপাড়া এলাকায় বন্দুকযুদ্ধের এ ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি পুলিশের।
পুলিশ জানিয়েছে, মৃত রাসেল সম্প্রতি বড় ভাইয়ের কাছে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে ছোটভাই জিয়াদকে (২৩) ছুরিকাঘাতে খুন করে। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি সে। নগরীর চান্দগাঁও থানার দর্জিপাড়া এলাকার মৃত আবুল বশরের ছেলে রাসেল।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম জানান, গত ১৫ই সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নগরীর চান্দগাঁও থানার সানোয়ারা আবাসিক এলাকার পাশে দর্জিপাড়ায় মো. জিয়াদকে (২৩) ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। এ ঘটনায় রাসেলকে ১ নম্বর আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন তার বড়ভাই জাহেদ। এই মামলায় ১৯শে সেপ্টেম্বর আরমান নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ।
ওসি আবুল কালাম বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর রাসেল ঢাকায় পালিয়ে গিয়েছিল। শুক্রবার আমরা ঢাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করি। থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করে, তার কাছে অবৈধ অস্ত্র আছে। শনিবার ভোরে আমরা তাকে নিয়ে দর্জিপাড়ার পাশে জেলেপাড়ায় খোলা মাঠে অস্ত্র উদ্ধারে যাই। সেখানে তার সহযোগীরা আমাদের ওপর হামলা করে। দু’পক্ষের গোলাগুলিতে রাসেল ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি জানান, খুন হওয়া জিয়াদের বড়ভাই জাহেদ এলাকায় স্যাটেলাইট টিভির কেবল সংযোগের ব্যবসা করেন। এই ব্যবসাকে কেন্দ্র করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আরমান ও রাসেল তার কাছে চাঁদা দাবি করে। ঘটনার দিন আরমান ও রাসেলরা জাহেদকে মারধর করলে তাতে বাধা দেন জিয়াদ। হামলাকারীরা তখন জিয়াদকে ছুরিকাঘাত করে।
পুলিশ জানিয়েছে, মৃত রাসেল সম্প্রতি বড় ভাইয়ের কাছে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে ছোটভাই জিয়াদকে (২৩) ছুরিকাঘাতে খুন করে। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত প্রধান আসামি সে। নগরীর চান্দগাঁও থানার দর্জিপাড়া এলাকার মৃত আবুল বশরের ছেলে রাসেল।
চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম জানান, গত ১৫ই সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নগরীর চান্দগাঁও থানার সানোয়ারা আবাসিক এলাকার পাশে দর্জিপাড়ায় মো. জিয়াদকে (২৩) ছুরিকাঘাতে খুন করা হয়। এ ঘটনায় রাসেলকে ১ নম্বর আসামি করে তিনজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন তার বড়ভাই জাহেদ। এই মামলায় ১৯শে সেপ্টেম্বর আরমান নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ।
ওসি আবুল কালাম বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর রাসেল ঢাকায় পালিয়ে গিয়েছিল। শুক্রবার আমরা ঢাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করি। থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করে, তার কাছে অবৈধ অস্ত্র আছে। শনিবার ভোরে আমরা তাকে নিয়ে দর্জিপাড়ার পাশে জেলেপাড়ায় খোলা মাঠে অস্ত্র উদ্ধারে যাই। সেখানে তার সহযোগীরা আমাদের ওপর হামলা করে। দু’পক্ষের গোলাগুলিতে রাসেল ঘটনাস্থলে গুলিবিদ্ধ হয়। আহত অবস্থায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি জানান, খুন হওয়া জিয়াদের বড়ভাই জাহেদ এলাকায় স্যাটেলাইট টিভির কেবল সংযোগের ব্যবসা করেন। এই ব্যবসাকে কেন্দ্র করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য আরমান ও রাসেল তার কাছে চাঁদা দাবি করে। ঘটনার দিন আরমান ও রাসেলরা জাহেদকে মারধর করলে তাতে বাধা দেন জিয়াদ। হামলাকারীরা তখন জিয়াদকে ছুরিকাঘাত করে।