বাংলারজমিন
নিম্নমানের উপকরণ
ধামরাইয়ে নির্মাণের চারদিন পরই ভাঙা হচ্ছে রাস্তা
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৭:১৮ পূর্বাহ্ন
ঢাকার ধামরাইয়ে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করার পর স্থানীয় এলাকাবাসীর বাধার মুখে মাত্র চারদিন পরই ভেঙে ফেলা হচ্ছে রাস্তাটি। আর তোপের মুখে পালিয়ে গেছে ঠিকাদারের লোকজন। এমনই ঘটনা ঘটেছে ধামরাই পৌর এলাকার থানা বাসস্ট্যান্ড থেকে নতুন দক্ষিণ পাড়া সড়কে।
জানা গেছে, ঢাকা জেলা পরিষদের অর্থায়নে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাই থানা বাসস্ট্যান্ড থেকে নতুন দক্ষিণপাড়া পর্যন্ত ১৩৮ মিটার রাস্তা আরসিসি (রড, সিমেন্ট, কংক্রিট) ঢালাইয়ের কাজ পায় মেসার্স রক্সি ট্রেডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এর প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯ লাখ টাকা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে সাবকন্ট্রাক্ট দিয়েছিল আবদুল বাসেদ জিহাদি নামের এক ব্যক্তিকে। গত সোমবার ওই রাস্তায় ঢালাই দেয়ার সময় নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটির লোকজন। এ সময় স্থানীয় এলাকাবাসী রাস্তার ঢালাই কাজে বাধা দেন এবং জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ঠিকাদারের লোকজন পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, পাথরের পরিবর্তে পুরাতন ভবন ও পিলারের ব্যবহৃত পাথরসহ সুরকি, সিলেকশন বালুর পরিবর্তে সাধারণ বালু ও ১০ মিলি রডের পরিবর্তে আট মিলি রড ব্যবহার করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এ সকল উপকরণ দিয়ে রাস্তার কাজ করলে সেই রাস্তা অচিরেই খানাখন্দ হয়ে দুর্ভোগের সৃষ্টি করতো এবং সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হতো। এব্যাপারে ঢাকা জেলা পরিষদের উপ-সহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম বলেন, রাস্তায় ঢালাইয়ের কাজ করতে হলে আগের দিনই আমাদের জানানোর কথা। কিন্তু এ কাজে আমাদের কোনো প্রকৌশলীকে জানাননি সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার। এতে বোঝা যায় ঠিকাদারের উদ্দেশ্য খারাপ ছিল। এ ছাড়া নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করে রাস্তার ঢালাই কাজ করার সত্যতা পেয়ে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে করা রাস্তাটি ভেঙে নতুন করে উৎকৃষ্টমানের উপকরণ দিয়ে কাজ করার জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে নতুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন রাস্তাটি ভাঙার কাজ শুরু করেছে।
জানা গেছে, ঢাকা জেলা পরিষদের অর্থায়নে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ধামরাই থানা বাসস্ট্যান্ড থেকে নতুন দক্ষিণপাড়া পর্যন্ত ১৩৮ মিটার রাস্তা আরসিসি (রড, সিমেন্ট, কংক্রিট) ঢালাইয়ের কাজ পায় মেসার্স রক্সি ট্রেডার্স নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এর প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯ লাখ টাকা। এ প্রতিষ্ঠান থেকে সাবকন্ট্রাক্ট দিয়েছিল আবদুল বাসেদ জিহাদি নামের এক ব্যক্তিকে। গত সোমবার ওই রাস্তায় ঢালাই দেয়ার সময় নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটির লোকজন। এ সময় স্থানীয় এলাকাবাসী রাস্তার ঢালাই কাজে বাধা দেন এবং জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ঠিকাদারের লোকজন পালিয়ে যায়। স্থানীয়রা জানান, পাথরের পরিবর্তে পুরাতন ভবন ও পিলারের ব্যবহৃত পাথরসহ সুরকি, সিলেকশন বালুর পরিবর্তে সাধারণ বালু ও ১০ মিলি রডের পরিবর্তে আট মিলি রড ব্যবহার করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এ সকল উপকরণ দিয়ে রাস্তার কাজ করলে সেই রাস্তা অচিরেই খানাখন্দ হয়ে দুর্ভোগের সৃষ্টি করতো এবং সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হতো। এব্যাপারে ঢাকা জেলা পরিষদের উপ-সহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম বলেন, রাস্তায় ঢালাইয়ের কাজ করতে হলে আগের দিনই আমাদের জানানোর কথা। কিন্তু এ কাজে আমাদের কোনো প্রকৌশলীকে জানাননি সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার। এতে বোঝা যায় ঠিকাদারের উদ্দেশ্য খারাপ ছিল। এ ছাড়া নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করে রাস্তার ঢালাই কাজ করার সত্যতা পেয়ে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের চুক্তি বাতিল করা হয়েছে। সেই সঙ্গে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে করা রাস্তাটি ভেঙে নতুন করে উৎকৃষ্টমানের উপকরণ দিয়ে কাজ করার জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করা হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে নতুন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন রাস্তাটি ভাঙার কাজ শুরু করেছে।