বাংলারজমিন
খুলনায় প্রবাসীর অ্যাকাউন্ট থেকে অর্ধকোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ২
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:০৭ পূর্বাহ্ন
খুলনা মহানগরীর ইকবালনগর এলাকার বাসিন্দা কানাডা প্রবাসী মিজানুর রহমান টিটোর এবি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে প্রায় অর্ধকোটি টাকা উধাও হয়েছে। গ্রাহকের অ্যাকাউন্টের টাকা উধাওয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে খোদ সেই ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় নগরীর ডাকবাংলোস্থ এবি ব্যাংকের দু’জন কর্মকর্তাসহ প্রতারক চক্রের ৬ সদস্যের নামে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)’র অভিযানে প্রতারণার অভিযোগে দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কানাডা প্রবাসী মো. মিজানুর রহমান টিটো নগরীর ৪১, হাজী মেহের আলী রোড ইকবালনগর এলাকার মৃত হাবিবুর রহমানের ছেলে। গত ৪ মাস পূর্বে তিনি কানাডা থেকে দেশে আসেন।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন- নগরীর টুটপাড়া তালতলা হাসপাতাল রোডের ভাড়াটিয়া ফরিদুর রহমানের স্ত্রী নাজমা খাতুন (৪০) ও বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার দিগরাজ এলাকার মানসুর আলী মোল্লার ছেলে মো. জামাল হোসেন (৪৮)। তাদের বুধবার ৭ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মহানগর হাকিম মো. শাহীদুল ইসলাম তাদের জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া রিমান্ড আবেদনের শুনানি আগামী রোববার দিন নির্ধারণ করেছেন। ভুক্তভোগী প্রবাসী জানায়, নগরীর ডাকবাংলোস্থ এবি ব্যাংকের কমার্শিয়াল ম্যানেজার আনোয়ারের মাধ্যমে প্রবাসী মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফরিদুল ইসলামের পরিচয় হয়। এরপর থেকে ফরিদুল ইসলাম ওই প্রবাসীর সঙ্গে কৌশলে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। প্রবাসী মিজানুর রহমানের এবি ব্যাংকের একাউন্টের চেকের কয়েকটি পাতা নিয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে আঁতাত করে গত ২২শে আগস্ট ৩৫ লাখ টাকা তুলে নেন ফরিদুলসহ ওই চক্রটি। এরপর ২৭শে আগস্ট তিনি ব্যাংকে গিয়ে নিজের একাউন্ট চেক করে দেখেন ৩৫ লাখ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় গত ১১ই সেপ্টেম্বর প্রবাসী মিজানুর রহমান বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন (নং-২১)। মামলায় এবি ব্যাংকের ডাকবাংলো শাখার কমার্শিয়াল ম্যানেজার মো. আনোয়ার হোসেন (৩৫)সহ ৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার প্রধান আসামি বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার বাঁশতলা এলাকার হেমায়েত হালদারের ছেলে ফরিদুর রহমান (৪০)। মামলার অন্য আসামিরা হলো- এবি ব্যাংকের ক্যাশ ইনচার্জ মো. মাসুদ রানা লিটু (৪১), চট্টগ্রামের সেলিম কলোনির বাসিন্দা আবদুল মালেকের কন্যা মোছা. বিবি মরিয়ম (৩০), নগরীর দক্ষিণ টুটপাড়া খালপাড় এলাকার মো. নওয়াব আলী শিকদারের ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (৫৫)। এরা সবাই মামলা দায়েরের পর থেকে পলাতক রয়েছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি’র এসআই মধুসুদন বর্মন জানান, অভিযুক্ত দু’জনকে বুধবার গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এ চক্রের সঙ্গে আরো ৫-৬ জন জড়িত রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন- নগরীর টুটপাড়া তালতলা হাসপাতাল রোডের ভাড়াটিয়া ফরিদুর রহমানের স্ত্রী নাজমা খাতুন (৪০) ও বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার দিগরাজ এলাকার মানসুর আলী মোল্লার ছেলে মো. জামাল হোসেন (৪৮)। তাদের বুধবার ৭ দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মহানগর হাকিম মো. শাহীদুল ইসলাম তাদের জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া রিমান্ড আবেদনের শুনানি আগামী রোববার দিন নির্ধারণ করেছেন। ভুক্তভোগী প্রবাসী জানায়, নগরীর ডাকবাংলোস্থ এবি ব্যাংকের কমার্শিয়াল ম্যানেজার আনোয়ারের মাধ্যমে প্রবাসী মিজানুর রহমানের সঙ্গে ফরিদুল ইসলামের পরিচয় হয়। এরপর থেকে ফরিদুল ইসলাম ওই প্রবাসীর সঙ্গে কৌশলে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। প্রবাসী মিজানুর রহমানের এবি ব্যাংকের একাউন্টের চেকের কয়েকটি পাতা নিয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে আঁতাত করে গত ২২শে আগস্ট ৩৫ লাখ টাকা তুলে নেন ফরিদুলসহ ওই চক্রটি। এরপর ২৭শে আগস্ট তিনি ব্যাংকে গিয়ে নিজের একাউন্ট চেক করে দেখেন ৩৫ লাখ টাকা তুলে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় গত ১১ই সেপ্টেম্বর প্রবাসী মিজানুর রহমান বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন (নং-২১)। মামলায় এবি ব্যাংকের ডাকবাংলো শাখার কমার্শিয়াল ম্যানেজার মো. আনোয়ার হোসেন (৩৫)সহ ৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার প্রধান আসামি বাগেরহাট জেলার মংলা উপজেলার বাঁশতলা এলাকার হেমায়েত হালদারের ছেলে ফরিদুর রহমান (৪০)। মামলার অন্য আসামিরা হলো- এবি ব্যাংকের ক্যাশ ইনচার্জ মো. মাসুদ রানা লিটু (৪১), চট্টগ্রামের সেলিম কলোনির বাসিন্দা আবদুল মালেকের কন্যা মোছা. বিবি মরিয়ম (৩০), নগরীর দক্ষিণ টুটপাড়া খালপাড় এলাকার মো. নওয়াব আলী শিকদারের ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (৫৫)। এরা সবাই মামলা দায়েরের পর থেকে পলাতক রয়েছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডি’র এসআই মধুসুদন বর্মন জানান, অভিযুক্ত দু’জনকে বুধবার গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এ চক্রের সঙ্গে আরো ৫-৬ জন জড়িত রয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।