দেশ বিদেশ
তেলক্ষেত্রে হামলা হচ্ছে সৌদি আরবের জন্য সতর্কবার্তা: ইরান
মানবজমিন ডেস্ক:
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
সৌদি তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলাকে দেশটির জন্য একটি সতর্কবার্তা বলে আখ্যায়িত করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি। তিনি বলেছেন, সৌদি আরবের উচিত ইয়েমেনের সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার জন্য ওই হামলাকে একটি সতর্কবার্তা হিসেবে দেখা। বুধবার টেলিভিশনে প্রচারিত তার এক বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন। এ খবর দিয়েছে ডেইলি মেইল।
ইয়েমেনের হুতি যোদ্ধারাই ওই হামলা চালিয়েছে এমন বাস্তবের ওপর ভিত্তি করেই রুহানি ওই বক্তব্য দেন। তিনি দাবি করেন, ইয়েমেনের স্কুল, হাসপাতাল ও বাণিজ্যিক এলাকায় সৌদি আরবের বাছবিচারহীন বিমান হামলার জবাবেই হুতিরা সৌদি তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। তিনি আরো বলেন, ইরান এ অঞ্চলে কোনো যুদ্ধ চায় না। কিন্তু সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোট সবসময় সেই সম্ভাবনা উস্কে দিচ্ছে। সৌদি আরবকে উদ্দেশ্য করে রুহানি বলেন, তারা আপনাদের সাবধান করতে শুধুমাত্র তেলক্ষেত্রে হামলা চালিয়েছে। এই সতর্কবার্তা থেকে শিক্ষা নিন। বক্তব্যে তিনি বলেন, ইয়েমেনিরা কখনো হাসপাতালে হামলা চালায়নি, তারা কখনো স্কুলের বাচ্চাদের আক্রমণ করেনি। কিন্তু সৌদি আরব করেছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের দমাতে যুদ্ধ শুরু করে সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোট। এরপর থেকে সেখানকার পরিস্থিতি খারাপ থেকে আরো খারাপ হচ্ছে। যুদ্ধে লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। সৌদি আরব সৃষ্ট কৃত্রিম দুর্ভিক্ষে হুমকির মুখে আছে প্রায় ৮০ ভাগ ইয়েমেনি। এ যুদ্ধের জন্য ইরানপন্থি হুতিরা প্রথম থেকেই সৌদি জোটকে দায়ী করে আসছে। দেশটিতে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর জোটের বাছবিচারহীন বিমান হামলার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে রিয়াদকে।
ইয়েমেনের হুতি যোদ্ধারাই ওই হামলা চালিয়েছে এমন বাস্তবের ওপর ভিত্তি করেই রুহানি ওই বক্তব্য দেন। তিনি দাবি করেন, ইয়েমেনের স্কুল, হাসপাতাল ও বাণিজ্যিক এলাকায় সৌদি আরবের বাছবিচারহীন বিমান হামলার জবাবেই হুতিরা সৌদি তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা চালিয়েছে। তিনি আরো বলেন, ইরান এ অঞ্চলে কোনো যুদ্ধ চায় না। কিন্তু সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোট সবসময় সেই সম্ভাবনা উস্কে দিচ্ছে। সৌদি আরবকে উদ্দেশ্য করে রুহানি বলেন, তারা আপনাদের সাবধান করতে শুধুমাত্র তেলক্ষেত্রে হামলা চালিয়েছে। এই সতর্কবার্তা থেকে শিক্ষা নিন। বক্তব্যে তিনি বলেন, ইয়েমেনিরা কখনো হাসপাতালে হামলা চালায়নি, তারা কখনো স্কুলের বাচ্চাদের আক্রমণ করেনি। কিন্তু সৌদি আরব করেছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীদের দমাতে যুদ্ধ শুরু করে সৌদি নেতৃত্বাধীন আরব জোট। এরপর থেকে সেখানকার পরিস্থিতি খারাপ থেকে আরো খারাপ হচ্ছে। যুদ্ধে লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। সৌদি আরব সৃষ্ট কৃত্রিম দুর্ভিক্ষে হুমকির মুখে আছে প্রায় ৮০ ভাগ ইয়েমেনি। এ যুদ্ধের জন্য ইরানপন্থি হুতিরা প্রথম থেকেই সৌদি জোটকে দায়ী করে আসছে। দেশটিতে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর জোটের বাছবিচারহীন বিমান হামলার জন্য আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে রিয়াদকে।