অনলাইন
ধামরাইয়ে ইট ভাটার মালিক খুন
ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ১১:০২ পূর্বাহ্ন
ঢাকার ধামরাইয়ে বালু ব্যবসায়ী ফরিদ ও সিএনজি ব্যবসায়ী হৃদয়ের পর এবার একটি ইট ভাটার ম্যানেজার আবদুল হান্নান খুন হয়েছেন। আজ ভোরে জয়পুরা নাগরাইল বিলে তার লাশ পাওয়া যায়। পুলিশ সকাল ৯টার দিকে লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় সোহেল ও শামীম নামে দু’জনকে আটক করেছে পুলিশ।
এদিকে একের পর এক খুনের ঘটনায় আতঙ্ক বিরাজ করছে ধামরাইয়ে।
জানা গেছে, ধামরাইয়ের জয়পুরা গ্রামের মৃত সোনা মিয়ার ছেলে জয়পুরা এনএনবি ইট ভাটার ম্যানেজার আবদুল হান্নান (৪০) মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হন। রাত ৯ টার দিকে তার স্ত্রী মুনিরা মোবাইলে ফোন করলে তিনি জানান, জয়পুরা পাল সিএনজিতে আছেন। কিন্তু রাত ১০টায়ও বাড়িতে না ফেরায় ফের মোবাইল করেন স্ত্রী। তখন সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ সময় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে বের হয়। রাতভর খোঁজাখুঁজির পর ভোর রাতে মহাসড়কের পাশে নাগরাইল বিলে তার লাশ পড়ে আছে বলে জানতে পারে তারা। দ্রুত পরিবারের লোকজন বিল থেকে উদ্ধার করে ধামরাই সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় তার কান দিয়ে রক্ত ঝরছিল বলে জানান পরিবারের লোকজন।
নিহত হান্নানের মেয়ে শাহরিন ফেরদৌস নুরা জানান, তার বাবার সঙ্গে মা মনিরা রাত ৯টায় কথা বলার ঘন্টাখানেক পর থেকেই মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। পরে আমরা সারারাত খুঁজেছি কিন্তু পায়নি। ভোররাতে বিলে তার লাশ পড়ে থাকার খবর পাই।
ধামরাই থানার ওসি দিপক চন্দ্র সাহা জানান, এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। দ্রুতই খুনিদের গ্রেপ্তার করা হবে।
এদিকে একের পর এক খুনের ঘটনায় আতঙ্ক বিরাজ করছে ধামরাইয়ে।
জানা গেছে, ধামরাইয়ের জয়পুরা গ্রামের মৃত সোনা মিয়ার ছেলে জয়পুরা এনএনবি ইট ভাটার ম্যানেজার আবদুল হান্নান (৪০) মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে বের হন। রাত ৯ টার দিকে তার স্ত্রী মুনিরা মোবাইলে ফোন করলে তিনি জানান, জয়পুরা পাল সিএনজিতে আছেন। কিন্তু রাত ১০টায়ও বাড়িতে না ফেরায় ফের মোবাইল করেন স্ত্রী। তখন সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ সময় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে বের হয়। রাতভর খোঁজাখুঁজির পর ভোর রাতে মহাসড়কের পাশে নাগরাইল বিলে তার লাশ পড়ে আছে বলে জানতে পারে তারা। দ্রুত পরিবারের লোকজন বিল থেকে উদ্ধার করে ধামরাই সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় তার কান দিয়ে রক্ত ঝরছিল বলে জানান পরিবারের লোকজন।
নিহত হান্নানের মেয়ে শাহরিন ফেরদৌস নুরা জানান, তার বাবার সঙ্গে মা মনিরা রাত ৯টায় কথা বলার ঘন্টাখানেক পর থেকেই মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। পরে আমরা সারারাত খুঁজেছি কিন্তু পায়নি। ভোররাতে বিলে তার লাশ পড়ে থাকার খবর পাই।
ধামরাই থানার ওসি দিপক চন্দ্র সাহা জানান, এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। দ্রুতই খুনিদের গ্রেপ্তার করা হবে।