অনলাইন
প্রেস কাউন্সিলের বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধের শামিল: এলআরএফ
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৬:০২ পূর্বাহ্ন
বিচারাধীন ও আদালতের কথোপকথন বিষয়ে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের বিজ্ঞপ্তি অবিলম্বে প্রত্যাহার চেয়েছে আইন, আদালত ও সংবিধান বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ল’ রিপোর্টার্স ফোরাম (এলআরএফ)। বিবৃতিতে সংগঠনটি বলেছে, হাইকোর্টের রায়ের ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছে প্রেস কাউন্সিল। যা অনাকাঙ্খিত ও অপ্রত্যাশিত। এমন বিবৃতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এলআরএফ।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এলআরএফ সভাপতি ওয়াকিল আহমেদ হিরন ও সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আহসান রাজু বলেছেন, প্রেস কাউন্সিলের এমন বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও কণ্ঠরোধের শামিল। হাইকোর্টে রায়ে এমন কোনো নির্দেশনা নেই। ওই রায়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সংবাদ প্রকাশে সতর্ক ও দায়িত্বশীল হতে বলা হয়েছে ।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৬ই মে বিচারাধীন বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ না করতে হাইকোর্ট বিভাগ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করলেও তা ২১শে মে সংশোধন করেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। সংশোধনীর পর গণমাধ্যম কর্মীরা আগের মতোই আদালতের বিচারাধীন বিষয় ও কথোপকথন নিয়ে রিপোর্ট করে আসছে। এর আগে গত ৯ই এপ্রিল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এক সৌজন্য সাক্ষাতে এলআরএফ নেতৃবৃন্দকে বলেছিলেন, আদালতে যা দেখবেন তাই লিখবেন। এরপর প্রেস কাউন্সিলের এরকম বিবৃতি দেয়ার অবকাশ নেই বলে মনে করে এলআরএফ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এলআরএফ সবসময় বিচার বিভাগ ও আদালতের মর্যাদা, ভাবমূর্তি ও সুনাম অক্ষুন্ন রেখে সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। প্রকাশ্য আদালতে কি ঘটছে সে বিষয় জনগণকে সঠিক তথ্য জানানো গণমাধ্যমকর্মীদের দায়িত্ব বলে মনে করে এলআরএফ। কারণ তথ্য জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। আদালত অঙ্গনে সে পেশাগত দায়িত্বই পালন করছে গণমাধ্যম কর্মীরা। এমতাবস্থায় অবিলম্বে ওই বিবৃতি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে এলআরএফ। অন্যথায় স্বাধীন সাংবাদিকতার স্বার্থে এলআরএফ পরবর্তী কর্মসূচী ঘোষনা করবে।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এলআরএফ সভাপতি ওয়াকিল আহমেদ হিরন ও সাধারণ সম্পাদক নাজমুল আহসান রাজু বলেছেন, প্রেস কাউন্সিলের এমন বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও কণ্ঠরোধের শামিল। হাইকোর্টে রায়ে এমন কোনো নির্দেশনা নেই। ওই রায়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সংবাদ প্রকাশে সতর্ক ও দায়িত্বশীল হতে বলা হয়েছে ।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ১৬ই মে বিচারাধীন বিষয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ না করতে হাইকোর্ট বিভাগ একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করলেও তা ২১শে মে সংশোধন করেন সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। সংশোধনীর পর গণমাধ্যম কর্মীরা আগের মতোই আদালতের বিচারাধীন বিষয় ও কথোপকথন নিয়ে রিপোর্ট করে আসছে। এর আগে গত ৯ই এপ্রিল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন এক সৌজন্য সাক্ষাতে এলআরএফ নেতৃবৃন্দকে বলেছিলেন, আদালতে যা দেখবেন তাই লিখবেন। এরপর প্রেস কাউন্সিলের এরকম বিবৃতি দেয়ার অবকাশ নেই বলে মনে করে এলআরএফ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এলআরএফ সবসময় বিচার বিভাগ ও আদালতের মর্যাদা, ভাবমূর্তি ও সুনাম অক্ষুন্ন রেখে সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। প্রকাশ্য আদালতে কি ঘটছে সে বিষয় জনগণকে সঠিক তথ্য জানানো গণমাধ্যমকর্মীদের দায়িত্ব বলে মনে করে এলআরএফ। কারণ তথ্য জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। আদালত অঙ্গনে সে পেশাগত দায়িত্বই পালন করছে গণমাধ্যম কর্মীরা। এমতাবস্থায় অবিলম্বে ওই বিবৃতি প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে এলআরএফ। অন্যথায় স্বাধীন সাংবাদিকতার স্বার্থে এলআরএফ পরবর্তী কর্মসূচী ঘোষনা করবে।