বিশ্বজমিন
পাকিস্তানে ইসলাম অবমাননার অভিযোগে হিন্দু শিক্ষক গ্রেপ্তার, মন্দিরে হামলা
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
ইসলাম অবমাননার অভিযোগে এক হিন্দু শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পাকিস্তানের পুলিশ। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন তারই এক ছাত্র। অভিযোগের পরই ওই অঞ্চলে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে কট্টোরপন্থিরা। একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে দাঙ্গার অভিযোগও তুলেছে হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতারা। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা।
অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম নোটন লাল। তিনি পাকিস্তানের বৃহত্তম শহর করাচি থেকে ৪২৫ কিলোমিটার দূরে ঘোটকি স্কুলের প্রিন্সিপাল। বর্তমানে তাকে বিশেষ কারাগারে রাখা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগকারী ছাত্রকেও তদন্তের আওতায় আনা হবে।
ইসলাম অবমাননা পাকিস্তানে অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটি বিষয়। আল-জাজিরার হিসেব অনুযায়ী, ১৯৯০ থেকে দেশটিতে অন্তত ৭৫ জনকে এমন অভিযোগে হত্যা করা হয়েছে। দেশটির আইন অনুযায়ী, কোরান, ইসলামের নবী ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে অবমাননার আইন মৃত্যুদণ্ড। বর্তমানে দেশটিতে অন্তত ৪০ জনকে ব্লাশফেমির দায়ে মৃত্যুদ- দেয়া হয়েছে।
রোববার, কট্টোরপন্থিরা ওই এলাকায় দাঙ্গা শুরু করে এবং একটি হিন্দু মন্দিরে হামলা করে। আল জাজিরাকে সেখানকার হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা জানিয়েছেন, হামলার ফলে মন্দিরের বড় ধরণের ক্ষতি হয়েছে। মুখি কিকা রাম নামের একজন বলেন, মন্দিরের মধ্যে তারা ভাংচুর চালায়। এরপর হিন্দুদের কিছু দোকান ও বাড়িতেও দাঙ্গাকারীরা হামলা করে। পুলিশ জানিয়েছে, পরিস্থিতি শান্ত রাখতে রোববার শহরজুড়ে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম নোটন লাল। তিনি পাকিস্তানের বৃহত্তম শহর করাচি থেকে ৪২৫ কিলোমিটার দূরে ঘোটকি স্কুলের প্রিন্সিপাল। বর্তমানে তাকে বিশেষ কারাগারে রাখা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এ নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযোগকারী ছাত্রকেও তদন্তের আওতায় আনা হবে।
ইসলাম অবমাননা পাকিস্তানে অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটি বিষয়। আল-জাজিরার হিসেব অনুযায়ী, ১৯৯০ থেকে দেশটিতে অন্তত ৭৫ জনকে এমন অভিযোগে হত্যা করা হয়েছে। দেশটির আইন অনুযায়ী, কোরান, ইসলামের নবী ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে অবমাননার আইন মৃত্যুদণ্ড। বর্তমানে দেশটিতে অন্তত ৪০ জনকে ব্লাশফেমির দায়ে মৃত্যুদ- দেয়া হয়েছে।
রোববার, কট্টোরপন্থিরা ওই এলাকায় দাঙ্গা শুরু করে এবং একটি হিন্দু মন্দিরে হামলা করে। আল জাজিরাকে সেখানকার হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যরা জানিয়েছেন, হামলার ফলে মন্দিরের বড় ধরণের ক্ষতি হয়েছে। মুখি কিকা রাম নামের একজন বলেন, মন্দিরের মধ্যে তারা ভাংচুর চালায়। এরপর হিন্দুদের কিছু দোকান ও বাড়িতেও দাঙ্গাকারীরা হামলা করে। পুলিশ জানিয়েছে, পরিস্থিতি শান্ত রাখতে রোববার শহরজুড়ে ব্যাপক সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।