দেশ বিদেশ
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৮৭ কোটি টাকা
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
বিদায়ী সপ্তাহে শেয়ারবাজারে ৪ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দুই কার্যদিবস সূচক বেড়েছে আর বাকি দুই কার্যদিবস কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচক বাড়ার চেয়ে কমেছে বেশি। সূচকের সঙ্গে ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। ডিএসইতে সপ্তাহজুড়ে ২৮৭ কোটি টাকা লেনদেন কম হয়েছে। অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ি সপ্তাহে সব সূচক কমেছে। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে চার কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১ হাজার ৬৮৬ কোটি ১৮ লাখ ২ হাজার ৩৯৬ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহ থেকে ২৮৭ কোটি ১৩ লাখ ৫ হাজার ১৫৮ টাকা বা ১২.৫৫ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৭৩ কোটি ৩১ লাখ ৭ হাজার ৫৫৪ টাকার। ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার ৫৯৯ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৩৯৪ কোটি ৬৬ লাখ ২১ হাজার ৫১০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ২৬ কোটি ৮৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৯ টাকা কমেছে। বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৯ পয়েন্ট বা ১.৫৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট বা ০.৮৮ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট বা ১.২০ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৫৬ পয়েন্ট এবং ১৭৩৭ পয়েন্টে। ডিএসইতে বিদায়ি সপ্তাহে ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৬টির বা ১৮ শতাংশের, কমেছে ২৭৬টির বা ৭৮ শতাংশের এবং ১৩টির বা ৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহজুড়ে ১১০ কোটি ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৮৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৫ কোটি ২৯ লাখ ৫০ হাজার ৮৮০ টাকার। এ হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৬ হাজার ৭০৬ টাকা বা ৪৬ শতাংশ বেড়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৮১ পয়েন্ট বা ১.৮৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১৭১ পয়েন্ট বা ১.৮৪ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২১৮ পয়েন্ট বা ১.৬২ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১৯ পয়েন্ট বা ১.৭১ শতাংশ এবং সিএসআই ১২ বা ১.২১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯ হাজার ৯৫, ১৩ হাজার ১৬১, ১ হাজার ৯২ ও ৯৯১ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে সিএসইতে মোট ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির, কমেছে ২৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির।
এদিকে শেয়ারবাজারের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। বৈঠকে শেয়ারবাজারের বর্তমান মন্দা পরিস্থিতির কারণ অনুসন্ধানে আলোচনা হবে। একই সঙ্গে মন্দা পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার উপায় নির্ধারণ নিয়েও আলোচনা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। বৈঠকে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতারা অংশ নেবেন।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে চার কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১ হাজার ৬৮৬ কোটি ১৮ লাখ ২ হাজার ৩৯৬ টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের সপ্তাহ থেকে ২৮৭ কোটি ১৩ লাখ ৫ হাজার ১৫৮ টাকা বা ১২.৫৫ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৭৩ কোটি ৩১ লাখ ৭ হাজার ৫৫৪ টাকার। ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার ৫৯৯ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৩৯৪ কোটি ৬৬ লাখ ২১ হাজার ৫১০ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ২৬ কোটি ৮৮ লাখ ২৯ হাজার ৮৯ টাকা কমেছে। বিদায়ি সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৯ পয়েন্ট বা ১.৫৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট বা ০.৮৮ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট বা ১.২০ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৫৬ পয়েন্ট এবং ১৭৩৭ পয়েন্টে। ডিএসইতে বিদায়ি সপ্তাহে ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৬টির বা ১৮ শতাংশের, কমেছে ২৭৬টির বা ৭৮ শতাংশের এবং ১৩টির বা ৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহজুড়ে ১১০ কোটি ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৮৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৫ কোটি ২৯ লাখ ৫০ হাজার ৮৮০ টাকার। এ হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন ৩৪ কোটি ৮২ লাখ ৬ হাজার ৭০৬ টাকা বা ৪৬ শতাংশ বেড়েছে। বিদায়ী সপ্তাহে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৮১ পয়েন্ট বা ১.৮৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৯৮২ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসসিএক্স ১৭১ পয়েন্ট বা ১.৮৪ শতাংশ, সিএসই-৩০ সূচক ২১৮ পয়েন্ট বা ১.৬২ শতাংশ, সিএসই-৫০ সূচক ১৯ পয়েন্ট বা ১.৭১ শতাংশ এবং সিএসআই ১২ বা ১.২১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯ হাজার ৯৫, ১৩ হাজার ১৬১, ১ হাজার ৯২ ও ৯৯১ পয়েন্টে। বিদায়ী সপ্তাহে সিএসইতে মোট ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৪টির, কমেছে ২৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির।
এদিকে শেয়ারবাজারের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। বৈঠকে শেয়ারবাজারের বর্তমান মন্দা পরিস্থিতির কারণ অনুসন্ধানে আলোচনা হবে। একই সঙ্গে মন্দা পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার উপায় নির্ধারণ নিয়েও আলোচনা হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। বৈঠকে পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) নেতারা অংশ নেবেন।