খেলা
সাকিব না চাইলে তরুণ নেতৃত্ব চান সুজন
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৮:৩১ পূর্বাহ্ন
সাকিব আল হাসান টেস্ট খেলতে আগ্রহী নয়- বলেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। তারপরও তাকেই করা হয়েছে টেস্ট দলের অধিনায়ক! বেশ কিছু দিন থেকে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তিনি। তবে এবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচের আগে ও পরে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি এই ফরম্যাটে নেতৃত্ব দিতেও আগ্রহী নয়। তিনি বলেছেন-‘লিড (নেতৃত্ব) না দিতে হলে আরো ভালো।’ তার এমন বক্তব্যের পর থেকে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। বিসিবি সভাপতিও তার কোনো বিকল্পের কথা বলতে পারেননি। তবে জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন জানিয়েছেন স্পষ্ট মতামত। তার মতে সাকিব না চাইলে অন্য কারো হাতে নেতৃত্ব তুলে দেয়া উচিত। গতকাল সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘সাকিব অন দ্য ফিল্ড খুব ভালো অধিনায়ক। তার মাথা যে কারো চেয়ে ভালো। আকারে ইঙ্গিতে অনেকে মাশরাফির চেয়েও ভালো বলেন। কোনও যুক্তিতর্ক ছাড়াই পারফরমার হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে সেরা। তার চেয়ে ভালো আছে বলে আমার জানা নেই। এখন সাকিব অধিনায়কত্ব করতে না চাইলে তরুণ কাউকে দেয়াটাই হবে এখন যুক্তিযুক্ত সিদ্ধান্ত।’
সাকিব আল হাসান সেরা পারফর্মার হলেও তার নেতৃত্ব নিয়ে আছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এর আগেও তাকে দলের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছিলো বিসিবি । বর্তমানে তার নেতৃত্বের প্রতি অনাগ্রহের কথা জানিয়ে স্পষ্ট করেছেন তিনি এটি উপভোগ করেন না। তাই জোর করে কাউকে দিয়ে কিছু করানোর পক্ষেও নয় খালেদ মাহমুদ সুজন। এটি করলে বরং ক্ষতি হবে বলেই তার ধারণা। সেই সঙ্গে তিনি অধিনায়ক নয় পারফর্মার সাকিবকে মাঠে দেখতে চান বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এমন একজন সেরা পারফর্মার এবং সুপার ক্রিকেট ব্রেইন যদি অধিনায়কত্বটা এনজয় না করে, তাহলে অবধারিতভাবে তার পারফরম্যান্স ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমার তো মনে হয়, অধিনায়ক সাকিবের চেয়ে পারফরমার সাকিবের বেশি দরকার বাংলাদেশের। কাজেই সাকিব অধিনায়কত্বটা এনজয় না করলে বিকল্প খোঁজা যেতেই পারে।’
মাশরাফি বিন মুর্তজা ইনজুরির কারণে টেস্ট খেলছেন না সেই ২০০৯ থেকে। দুই বছর হলো ছেড়েছেন টি-টোয়েন্টির নেতৃত্বও। এবার ওয়ানডেকে বিদায় বলার পালা। বাংলাদেশের এই সেরা অধিনায়কের প্রায় প্রতিটি শূন্যস্থানে সাকিবকে বিবেচনা করছে বোর্ড। মুশফিকুর রহীমের পর চিন্তায় ছিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদও। কিন্তু তার পারফরম্যান্সের যে অবস্থা দলে কত দিন তরুণদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকবেন সেটাই বলা কঠিন। তামিম ইকবালের উপর কয়েক দফা ভরসা রাখা হলেও তিনি ব্যর্থ। আরেক সফল অধিনায়ক মুশফিক এখন আর নেতৃত্ব নিতে আগ্রহী নয়। তাহলে ভাবতে হবে নতুন কাউকে নিয়েই। তবে সে কে? এই বিষয়ে খালেদ মাহমুদ বলেন, ‘সাকিব-মুশফিক যখন অধিনায়ক হয়েছিল তখন তাদের বয়স ছিল কত? ২২-২৪ বছর। এখন ওই বয়সের কাউকে অধিনায়ক করলে ক্ষতি কী? আমার মনে হয় না বাংলাদেশ দলে অধিনায়কত্ব খুব বেশি ম্যাটার করে। আমরা এখনও এমন দল হইনি যে অধিনায়কই একা টেনে নিয়ে যাবে। বরং আমাদের দরকার কোয়ালিটি অ্যান্ড গুড ক্রিকেটার।’
তরুণ নেতৃত্বের পক্ষে বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ যুক্তিও দিয়েছেন। তিনি বলেন, অনূর্ধ্ব-১৯ দলেও কেউ অধিনায়কত্ব করছে। ভারতের বিপক্ষেও এখন করছে। এখানে তো আর বয়স সমস্যা হচ্ছে না। সেখানে তরুণ কেউ অধিনায়ক হতে পারে তাহলে তো সমস্যা নেই। আমরা তো দিইনি এখনও। তরুণ কাউকে দিয়ে দেখি কী হয়? সাকিব যদি থাকতে না চায়, তাহলে তরুণ কাউকে দিয়ে দেখা যেতে পারে।’
সাকিব আল হাসান সেরা পারফর্মার হলেও তার নেতৃত্ব নিয়ে আছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এর আগেও তাকে দলের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছিলো বিসিবি । বর্তমানে তার নেতৃত্বের প্রতি অনাগ্রহের কথা জানিয়ে স্পষ্ট করেছেন তিনি এটি উপভোগ করেন না। তাই জোর করে কাউকে দিয়ে কিছু করানোর পক্ষেও নয় খালেদ মাহমুদ সুজন। এটি করলে বরং ক্ষতি হবে বলেই তার ধারণা। সেই সঙ্গে তিনি অধিনায়ক নয় পারফর্মার সাকিবকে মাঠে দেখতে চান বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এমন একজন সেরা পারফর্মার এবং সুপার ক্রিকেট ব্রেইন যদি অধিনায়কত্বটা এনজয় না করে, তাহলে অবধারিতভাবে তার পারফরম্যান্স ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমার তো মনে হয়, অধিনায়ক সাকিবের চেয়ে পারফরমার সাকিবের বেশি দরকার বাংলাদেশের। কাজেই সাকিব অধিনায়কত্বটা এনজয় না করলে বিকল্প খোঁজা যেতেই পারে।’
মাশরাফি বিন মুর্তজা ইনজুরির কারণে টেস্ট খেলছেন না সেই ২০০৯ থেকে। দুই বছর হলো ছেড়েছেন টি-টোয়েন্টির নেতৃত্বও। এবার ওয়ানডেকে বিদায় বলার পালা। বাংলাদেশের এই সেরা অধিনায়কের প্রায় প্রতিটি শূন্যস্থানে সাকিবকে বিবেচনা করছে বোর্ড। মুশফিকুর রহীমের পর চিন্তায় ছিলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদও। কিন্তু তার পারফরম্যান্সের যে অবস্থা দলে কত দিন তরুণদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকবেন সেটাই বলা কঠিন। তামিম ইকবালের উপর কয়েক দফা ভরসা রাখা হলেও তিনি ব্যর্থ। আরেক সফল অধিনায়ক মুশফিক এখন আর নেতৃত্ব নিতে আগ্রহী নয়। তাহলে ভাবতে হবে নতুন কাউকে নিয়েই। তবে সে কে? এই বিষয়ে খালেদ মাহমুদ বলেন, ‘সাকিব-মুশফিক যখন অধিনায়ক হয়েছিল তখন তাদের বয়স ছিল কত? ২২-২৪ বছর। এখন ওই বয়সের কাউকে অধিনায়ক করলে ক্ষতি কী? আমার মনে হয় না বাংলাদেশ দলে অধিনায়কত্ব খুব বেশি ম্যাটার করে। আমরা এখনও এমন দল হইনি যে অধিনায়কই একা টেনে নিয়ে যাবে। বরং আমাদের দরকার কোয়ালিটি অ্যান্ড গুড ক্রিকেটার।’
তরুণ নেতৃত্বের পক্ষে বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ যুক্তিও দিয়েছেন। তিনি বলেন, অনূর্ধ্ব-১৯ দলেও কেউ অধিনায়কত্ব করছে। ভারতের বিপক্ষেও এখন করছে। এখানে তো আর বয়স সমস্যা হচ্ছে না। সেখানে তরুণ কেউ অধিনায়ক হতে পারে তাহলে তো সমস্যা নেই। আমরা তো দিইনি এখনও। তরুণ কাউকে দিয়ে দেখি কী হয়? সাকিব যদি থাকতে না চায়, তাহলে তরুণ কাউকে দিয়ে দেখা যেতে পারে।’