প্রথম পাতা
থানায় ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে
ওসি প্রত্যাহার এসআই বরখাস্ত
স্টাফ রিপোটার, পাবনা থেকে
১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৯:১৮ পূর্বাহ্ন
গৃহবধূকে ধর্ষণের পর থানায় ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে দেয়ার ঘটনায় পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়দুল হককে প্রত্যাহার ও উপ-পরিদর্শক (এসআই) একরামুল হককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে পাবনা পুলিশ সুপার রফিকুল ইসলাম তার কার্যালয়ে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ সুপার বলেন, থানা কম্পাউন্ডে বিয়ে দেয়ার ঘটনায় ওসি ওবায়দুল হককে প্রত্যাহার করে পুলিশলাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। সেইসঙ্গে কাজী ডেকে থানায় বিয়ে দেয়ার সংশ্লিষ্টতা থাকায় এসআই একরামুল হককে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
এদিকে, ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আরো দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে আলী হোসেন ও সঞ্জু হোসেন নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ নিয়ে ৫ জন আসামির মধ্যে চারজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলো।
উল্লেখ্য, পাবনা সদর উপজেলার সাহাপুর যশোদল গ্রামের এক গৃহবধূকে গত ২৯শে আগস্ট রাতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে রাসেল ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় গত ৫ই সেপ্টেম্বর থানায় অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী গৃহবধূ। কিন্তু মামলা নথিভুক্ত না করে অভিযুক্ত যুবক রাসেলের সঙ্গে গৃহবধূকে বিয়ে দেয়ার অভিযোগ ওঠে সদর থানা পুলিশের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হলে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন এবং ধর্ষণ মামলা নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেয় জেলা পুলিশ।
পরে গত সোমবার বিকালে ওই গৃহবধূকে থানায় ডেকে নিয়ে মামলা দায়ের ও অভিযুক্ত যুবক রাসেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর বুধবার সকালে আরেক আসামি দাপুনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ঘন্টুকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর ওসিকে প্রত্যাহার ও এসআইকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এদিকে, ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আরো দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে আলী হোসেন ও সঞ্জু হোসেন নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ নিয়ে ৫ জন আসামির মধ্যে চারজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হলো।
উল্লেখ্য, পাবনা সদর উপজেলার সাহাপুর যশোদল গ্রামের এক গৃহবধূকে গত ২৯শে আগস্ট রাতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে রাসেল ও তার সহযোগীরা। এ ঘটনায় গত ৫ই সেপ্টেম্বর থানায় অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী গৃহবধূ। কিন্তু মামলা নথিভুক্ত না করে অভিযুক্ত যুবক রাসেলের সঙ্গে গৃহবধূকে বিয়ে দেয়ার অভিযোগ ওঠে সদর থানা পুলিশের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হলে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন এবং ধর্ষণ মামলা নথিভুক্ত করার নির্দেশ দেয় জেলা পুলিশ।
পরে গত সোমবার বিকালে ওই গৃহবধূকে থানায় ডেকে নিয়ে মামলা দায়ের ও অভিযুক্ত যুবক রাসেলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর বুধবার সকালে আরেক আসামি দাপুনিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ঘন্টুকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর ওসিকে প্রত্যাহার ও এসআইকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।