অনলাইন
কুড়িগ্রামে ধান ক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম থেকে
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:০৮ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের নেপারপুচি বিলে ধানক্ষেত থেকে মামুন (২০) নামে এক টাইলস মিস্ত্রির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি পার্শ্ববর্তী সন্তোষপুর ইউনিয়নের আলেপের তেপথি গ্রামের মৃত সৈফুর রহমানের পুত্র। বাড়ি থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে তার মরদেহ ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় লোকজন লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
নিহতের দাদা আব্দুল মজিদ জানান, মামুন টাইলস মিস্ত্রির কাজ করতো। সোমবার সকালে কাজের উদ্দেশ্যে সে বাইরে বের হয়। সেখান থেকে আর বাড়ি ফেরেনি। স্থানীয় অনেকে জানান, সন্ধ্যায় আলেপের তেপথি বাজারে কেরামবোর্ড খেলতে দেখা গেছে। ওইসময় স্থানীয় কয়েকজন যুবকের সঙ্গে তার বাকবিতন্ডা হয়েছে বলে জানা গেলেও কার সঙ্গে হয়েছে তা জানা যায়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাগেশ্বরীর সন্তোষপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুস সালাম জানান, নিহত মামুন আমার ভাতিজা হয়। এটি একটি পরিকল্পিত হতাকান্ড। আমি ন্যায় বিচার চাই।
এ ব্যাপারে নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন কবীর জানান, পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় লোকজন লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে।
নিহতের দাদা আব্দুল মজিদ জানান, মামুন টাইলস মিস্ত্রির কাজ করতো। সোমবার সকালে কাজের উদ্দেশ্যে সে বাইরে বের হয়। সেখান থেকে আর বাড়ি ফেরেনি। স্থানীয় অনেকে জানান, সন্ধ্যায় আলেপের তেপথি বাজারে কেরামবোর্ড খেলতে দেখা গেছে। ওইসময় স্থানীয় কয়েকজন যুবকের সঙ্গে তার বাকবিতন্ডা হয়েছে বলে জানা গেলেও কার সঙ্গে হয়েছে তা জানা যায়নি।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাগেশ্বরীর সন্তোষপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুস সালাম জানান, নিহত মামুন আমার ভাতিজা হয়। এটি একটি পরিকল্পিত হতাকান্ড। আমি ন্যায় বিচার চাই।
এ ব্যাপারে নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ রওশন কবীর জানান, পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। ময়না তদন্তের জন্য কুড়িগ্রাম হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত করে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।