দেশ বিদেশ
হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি বন্ধের দাবি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৪৯ পূর্বাহ্ন
দেশের খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় বিদেশ থেকে হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন, খাতটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১০ টি সংগঠন নেতারা। সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানায় তারা।
এতে অ্যানিমেল হেলথ কোম্পানিজ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড. নজরুল ইসলাম বলেন, বিদেশ থেকে অবাধে হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি করলে দেশিয় উদ্যোক্তা ও প্রান্তিক খামারিরা চরমভাবে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। এর ফলে, তরুণ উদ্যোক্তারা বেকার হয়ে পড়বে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব গিয়ে পড়বে গ্রামীণ অর্থনীতি, সামাজিক নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষিখাতে। দেশে মাংসের উৎপাদন ও চাহিদার তথ্য তুলে ধরে নজরুল ইসলাম বলেন, দেশের ১৬ কোটি ভোক্তার প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে এদেশের খামারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। জনপ্রতি দৈনিক ১২০ গ্রাম মাংসের চাহিদা হিসেবে বার্ষিক মাংসের চাহিদা ৭২.৯৭ লাখ টন। তিনি বলেন, গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি থেকে মোট মাংস উৎপাদিত হয়েছে ৭৫.১৪ লাখ টন। অর্থাৎ ২.১৭ লাখ টন উদ্বৃত্ত। এর মধ্যে গরু-ছাগলের মাংস মোট উৎপাদনের ৫৫ শতাংশ। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বিদেশ থেকে হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবনা বর্তমানে সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে। দেশের বৃহত্তর জনগণের স্বার্থে আমরা হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি প্রক্রিয়াটি বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি। সংগঠনের নেতারা বলেন, এটি বাস্তবায়ন হলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দেশীয় খামারি, উৎপাদনকারী ও সংশ্লিষ্টরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শুধু তাই নয়, পরিবেশ ও কৃষিতে এর প্রভাব পড়বে। এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে গ্রাম বাংলার কোটি কোটি পরিবার ও খামারির জীবন-জীবিকা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, অ্যানিমেল হেলথ কোম্পানিজ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মমিন উদ্দৌলা, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. মো. হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ এমরান, বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মহসিন।
এতে অ্যানিমেল হেলথ কোম্পানিজ এসোসিয়েশনের সভাপতি ড. নজরুল ইসলাম বলেন, বিদেশ থেকে অবাধে হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি করলে দেশিয় উদ্যোক্তা ও প্রান্তিক খামারিরা চরমভাবে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। এর ফলে, তরুণ উদ্যোক্তারা বেকার হয়ে পড়বে। আর এর নেতিবাচক প্রভাব গিয়ে পড়বে গ্রামীণ অর্থনীতি, সামাজিক নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা ও কৃষিখাতে। দেশে মাংসের উৎপাদন ও চাহিদার তথ্য তুলে ধরে নজরুল ইসলাম বলেন, দেশের ১৬ কোটি ভোক্তার প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে এদেশের খামারি ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। জনপ্রতি দৈনিক ১২০ গ্রাম মাংসের চাহিদা হিসেবে বার্ষিক মাংসের চাহিদা ৭২.৯৭ লাখ টন। তিনি বলেন, গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি থেকে মোট মাংস উৎপাদিত হয়েছে ৭৫.১৪ লাখ টন। অর্থাৎ ২.১৭ লাখ টন উদ্বৃত্ত। এর মধ্যে গরু-ছাগলের মাংস মোট উৎপাদনের ৫৫ শতাংশ। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, বিদেশ থেকে হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবনা বর্তমানে সরকারের সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে। দেশের বৃহত্তর জনগণের স্বার্থে আমরা হিমায়িত গরুর মাংস আমদানি প্রক্রিয়াটি বন্ধ করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি। সংগঠনের নেতারা বলেন, এটি বাস্তবায়ন হলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দেশীয় খামারি, উৎপাদনকারী ও সংশ্লিষ্টরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। শুধু তাই নয়, পরিবেশ ও কৃষিতে এর প্রভাব পড়বে। এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত রয়েছে গ্রাম বাংলার কোটি কোটি পরিবার ও খামারির জীবন-জীবিকা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, অ্যানিমেল হেলথ কোম্পানিজ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি মমিন উদ্দৌলা, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. মো. হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ এমরান, বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব খন্দকার মহসিন।