বাংলারজমিন
কোল্ড স্টোরে কৃষককে আটকে রেখে নির্যাতন
তানোর (রাজশাহী) সংবাদদাতা
১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীর তানোর উপজেলায় রহমান কোল্ড স্টোরে এক আলুচাষি কৃষককে আটকে রেখে নির্যাতন করার ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় থানা পুলিশ খবর পেয়ে কোল্ড স্টোর থেকে ওই কৃষককে উদ্ধার করেছেন। পরে নির্যাতনের স্বীকার আলুচাষি কৃষক এমদাদুল হক বাদী হয়ে তানোর থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, তানোর উপজেলার চাপড়া গ্রামের আলুচাষি এমদাদুল হক স্টোর থেকে ৬০ হাজার টাকা লোন নিয়ে আলু চাষ করেন। এজন্য স্টোর কর্তৃপক্ষ ৩০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প ও ফাঁকা ব্যাংক চেকে স্বাক্ষর নেন। লোন নিয়ে কৃষক এমদাদুল ৫ বিঘা জমিতে আলু চাষ করে স্টোরজাত করে রাখেন। শনিবার সন্ধ্যায় এমদাদুল হক তার আলু বিক্রির জন্য স্টোরে গেলে রহমান কোল্ড স্টোরের জিএম আব্দুল হালিম কৃষক এমদাদুলের কাছে লোনের টাকা চান। এসময় এমদাদুল আলু বিক্রি করেই টাকা পরিশোধের সিদ্ধান্ত জানান। এতে কোল্ড স্টোরের জিএম আব্দুল হালিম কৃষকদের সামনে আলুচাষি এমদাদুলের কান ধরে টানাহিঁচড়া করে মাটিতে ফেলে দেন। এসময় তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে ঘরে আটকে রাখেন জিএম। খবর পেয়ে তানোর থানার এসআই হামিদুর সংগীয় ফোর্স নিয়ে স্টোরে গিয়ে কৃষক এমদাদুলকে উদ্ধার করে থানায় নেন। এব্যাপারে রহমান কোল্ড স্টোরেজের জিএম আব্দুল হালিম বলেন, এমদাদুলের কাছে টাকা পাওনা রয়েছে। টাকা আদায়ের ক্ষেত্রে কৃষকের সঙ্গে একটু খারাপ আচরণ করতে হয় বলে সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান তিনি।
এব্যাপারে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খাইরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে স্টোর থেকে ওই কৃষককে উদ্ধার করা হয়েছে। এঘটনায় কৃষক এমদাদুল বাদী হয়ে একটি অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
অভিযোগ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, তানোর উপজেলার চাপড়া গ্রামের আলুচাষি এমদাদুল হক স্টোর থেকে ৬০ হাজার টাকা লোন নিয়ে আলু চাষ করেন। এজন্য স্টোর কর্তৃপক্ষ ৩০০ টাকার নন-জুডিসিয়াল স্ট্যাম্প ও ফাঁকা ব্যাংক চেকে স্বাক্ষর নেন। লোন নিয়ে কৃষক এমদাদুল ৫ বিঘা জমিতে আলু চাষ করে স্টোরজাত করে রাখেন। শনিবার সন্ধ্যায় এমদাদুল হক তার আলু বিক্রির জন্য স্টোরে গেলে রহমান কোল্ড স্টোরের জিএম আব্দুল হালিম কৃষক এমদাদুলের কাছে লোনের টাকা চান। এসময় এমদাদুল আলু বিক্রি করেই টাকা পরিশোধের সিদ্ধান্ত জানান। এতে কোল্ড স্টোরের জিএম আব্দুল হালিম কৃষকদের সামনে আলুচাষি এমদাদুলের কান ধরে টানাহিঁচড়া করে মাটিতে ফেলে দেন। এসময় তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে ঘরে আটকে রাখেন জিএম। খবর পেয়ে তানোর থানার এসআই হামিদুর সংগীয় ফোর্স নিয়ে স্টোরে গিয়ে কৃষক এমদাদুলকে উদ্ধার করে থানায় নেন। এব্যাপারে রহমান কোল্ড স্টোরেজের জিএম আব্দুল হালিম বলেন, এমদাদুলের কাছে টাকা পাওনা রয়েছে। টাকা আদায়ের ক্ষেত্রে কৃষকের সঙ্গে একটু খারাপ আচরণ করতে হয় বলে সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান তিনি।
এব্যাপারে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খাইরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে স্টোর থেকে ওই কৃষককে উদ্ধার করা হয়েছে। এঘটনায় কৃষক এমদাদুল বাদী হয়ে একটি অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার প্রক্রিয়া চলছে।