ভারত
বেআইনি অর্থলগ্নী সংস্থার অর্থ ফেরত দিলেন অভিনেত্রী শতাব্দী রায়
কলকাতা প্রতিনিধি
৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৭:৩১ পূর্বাহ্ন
দীর্ঘদিনের টালবাহানার পর বেআইনি অর্থলগ্নী সংস্থা সারদার থেকে নেওয়া অর্থ ফেরত দিলেন অভিনেত্রী তথা বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ শতাব্দী রায়। মঙ্গলবার প্রায় ৩১ লক্ষ রুপির ব্যাঙ্ক ড্রাফট তিনি পৌঁছে দিয়েছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-এর দপ্তরে। কিছুদিন আগেই বেআইনি অর্থলগ্নী সংস্থা সারদার থেকে নেওয়া অর্থ নিয়ে জেরা করতে ইডি আধিকারিকেরা তাঁকে তলব করেছিলেন। বেশ কয়েকবার এড়িয়ে যাবার পর তিনি দেখা করেছিলেন ইডির আফিসারদেরদের সঙ্গে। তখনই তিনি সারদা থেকে নেওয়া অর্থ ফেররত দেবার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন। পরে চিঠি দিয়ে টাকা ফেরতের ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিলেন তিনি।
শতাব্দী রায় জানিয়েছেন, পারিশ্রমিক বাবদ টাকা পেয়েছিলাম। সেই টাকা ফেরতও দিয়ে দিলাম। গরিব মানুষরা যাতে টাকা ফেরত পান, সে কথাই বলেছি ইডিকে। জানা গেছে, সারদা গোষ্ঠীর একটি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন শতাব্দী। তাঁর সঙ্গে কত টাকার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে জানতে চেয়েই তাঁকে নোটিস পাঠানো হয়েছিল। তবে মঙ্গলবার তিনি কুরিয়ারের মাধ্যমে ৩১ লক্ষ রুপির ব্যাঙ্ক ড্রাফট পৌঁছে দিয়েছেন ইডি দফতরে। এর আগে ২০১৫ সালে সাংসদ ও অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীও সারদার একটি টিভি অনুষ্ঠান বাবদ পাওয়া ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৮৮ হাজার ৫৬০ রুপি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ইডি-কে। তখন তিনি রাজ্যসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ছিলেন। মিঠুন টাকা ফেরতের বিষয়ে ইচ্ছাপ্রকাশের পর ইডি আধিকারিকেরা তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলেন। পরে ওই অঙ্কের একটি ড্রাফ্ট তিনি তাঁর আইনজীবীর মাধ্যমে ইডির কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন। তারপর থেকে মিঠুন রাজনীতির সঙ্গেই সংশ্রব ছেড়ে দিযেছেন। ।
শতাব্দী রায় জানিয়েছেন, পারিশ্রমিক বাবদ টাকা পেয়েছিলাম। সেই টাকা ফেরতও দিয়ে দিলাম। গরিব মানুষরা যাতে টাকা ফেরত পান, সে কথাই বলেছি ইডিকে। জানা গেছে, সারদা গোষ্ঠীর একটি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন শতাব্দী। তাঁর সঙ্গে কত টাকার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে জানতে চেয়েই তাঁকে নোটিস পাঠানো হয়েছিল। তবে মঙ্গলবার তিনি কুরিয়ারের মাধ্যমে ৩১ লক্ষ রুপির ব্যাঙ্ক ড্রাফট পৌঁছে দিয়েছেন ইডি দফতরে। এর আগে ২০১৫ সালে সাংসদ ও অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীও সারদার একটি টিভি অনুষ্ঠান বাবদ পাওয়া ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৮৮ হাজার ৫৬০ রুপি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ইডি-কে। তখন তিনি রাজ্যসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ ছিলেন। মিঠুন টাকা ফেরতের বিষয়ে ইচ্ছাপ্রকাশের পর ইডি আধিকারিকেরা তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলেন। পরে ওই অঙ্কের একটি ড্রাফ্ট তিনি তাঁর আইনজীবীর মাধ্যমে ইডির কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন। তারপর থেকে মিঠুন রাজনীতির সঙ্গেই সংশ্রব ছেড়ে দিযেছেন। ।