প্রথম পাতা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংককে আর কোনো অর্থ দেয়া হবে না
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৬ আগস্ট ২০১৯, সোমবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, রূপালী, জনতা ও অগ্রণী ব্যাংককে সরকারের পক্ষ থেকে আর কোনো অর্থ বরাদ্দ (রিফাইন্যান্সিং) দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এসময় রাষ্ট্রায়ত্ত এই চার ব্যাংককে আগামী সাত দিনের মধ্যে কর্মকৌশল জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। গতকাল রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সম্মেলন কক্ষে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে আলোচনা শেষে এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী। প্রতি অর্থবছরেই মূলধন ঘাটতি পূরণের জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংককে বরাদ্দ দিয়ে আসছে সরকার। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে এখন থেকে আর রিফাইন্যান্সিং নয়।
প্রতিবছর যে রিফাইন্যান্সিং করতাম লস কভার করার জন্য, দ্যাট ইজ অফ। দ্যাট’স স্টোরি অব পাস্ট (এটা এখন থেকে অতীত)। আর কোনোদিন রিফাইন্যান্সিং হবে না। তাদের অর্থ আয় করতে হবে। এ দেশের মানুষকে দেখাশোনা করেই তাদের বেতন নিতে হবে। চলতি অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংকগুলোর জন্য বরাদ্দ আছে, এমন প্রশ্নের জবাবে মুস্তফা কামাল বলেন, এ বছরের বাজেটে কোনো বরাদ্দ নেই।
ব্যাংকগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে মন্ত্রী বলেন, তিন বছর ধরে আমাদের যে ধারাবাহিক কার্যক্রম চলছে, তাতে আগামীতে জিডিপি ৮ শতাংশের নিচে নামবে না। তবে ব্যাংকগুলোকে সম্পদের সঠিক ব্যবহার করতে হবে এবং বুঝে শুনে ঋণ দিতে হবে। তিনি বলেন, সোনালী, রূপালী, জনতা এবং অগ্রণী ব্যাংক অনেক বড়। তাদের যে অবস্থান ব্যাংকিং খাতে; এই চারটি ব্যাংক চাইলেও সার্বিকভাবে আমাদের ব্যাংকিং খাতকে বেগবান রাখতে পারে।
গত ছয় মাসে দেশে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৮ হাজার ৮৯২ কোটি টাকা। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এর আগে খেলাপি ঋণ কমানোর এক্সিট প্ল্যান বাস্তবায়ন না হওয়ায় খেলাপি ঋণ কমেনি। তবে সরকারি কার্যক্রম শুরু হলেই খেলাপি ঋণ কমে আসবে। এছাড়া তিন মাসের সময় দিয়ে সুদের হার কমিয়ে সিংগেল ডিজিটে আনার কথাও বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, অনেকেই তারল্য সংকট নিয়ে চিন্তিত। কিন্তু আমাদের তারল্যের পরিমাণ প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকারও বেশি রয়েছে। আমানতের দিক থেকেও আমাদের অবস্থান খুব ভালো।
প্রতিবছর যে রিফাইন্যান্সিং করতাম লস কভার করার জন্য, দ্যাট ইজ অফ। দ্যাট’স স্টোরি অব পাস্ট (এটা এখন থেকে অতীত)। আর কোনোদিন রিফাইন্যান্সিং হবে না। তাদের অর্থ আয় করতে হবে। এ দেশের মানুষকে দেখাশোনা করেই তাদের বেতন নিতে হবে। চলতি অর্থবছরের বাজেটে ব্যাংকগুলোর জন্য বরাদ্দ আছে, এমন প্রশ্নের জবাবে মুস্তফা কামাল বলেন, এ বছরের বাজেটে কোনো বরাদ্দ নেই।
ব্যাংকগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে মন্ত্রী বলেন, তিন বছর ধরে আমাদের যে ধারাবাহিক কার্যক্রম চলছে, তাতে আগামীতে জিডিপি ৮ শতাংশের নিচে নামবে না। তবে ব্যাংকগুলোকে সম্পদের সঠিক ব্যবহার করতে হবে এবং বুঝে শুনে ঋণ দিতে হবে। তিনি বলেন, সোনালী, রূপালী, জনতা এবং অগ্রণী ব্যাংক অনেক বড়। তাদের যে অবস্থান ব্যাংকিং খাতে; এই চারটি ব্যাংক চাইলেও সার্বিকভাবে আমাদের ব্যাংকিং খাতকে বেগবান রাখতে পারে।
গত ছয় মাসে দেশে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৮ হাজার ৮৯২ কোটি টাকা। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, এর আগে খেলাপি ঋণ কমানোর এক্সিট প্ল্যান বাস্তবায়ন না হওয়ায় খেলাপি ঋণ কমেনি। তবে সরকারি কার্যক্রম শুরু হলেই খেলাপি ঋণ কমে আসবে। এছাড়া তিন মাসের সময় দিয়ে সুদের হার কমিয়ে সিংগেল ডিজিটে আনার কথাও বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, অনেকেই তারল্য সংকট নিয়ে চিন্তিত। কিন্তু আমাদের তারল্যের পরিমাণ প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকারও বেশি রয়েছে। আমানতের দিক থেকেও আমাদের অবস্থান খুব ভালো।