প্রথম পাতা
মাহীকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ, যাননি স্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ আগস্ট ২০১৯, সোমবার, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রে অর্থপাচার ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল সোয়া ১০টা থেকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা দুদক উপ-পরিচালক জালাল উদ্দিন আহাম্মদ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তবে একই অভিযোগে তলব করা হলেও উপস্থিত হননি মাহীর স্ত্রী আশফাহ হক। গত ৭ই আগস্ট তাদের তলব করে দ্বিতীয় দফায় চিঠি দিয়েছিল দুদক। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে মাহী বলেন, এখানে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের সুযোগ নেই, মানি লন্ডারিংয়েরও সুযোগ নেই।
বাংলাদেশের বাইরে যদি কোনো আয় থেকে থাকে, ব্যয় থাকে, তা বাংলাদেশের বাইরের বৈধ আয় থেকেই হয়েছে। তিনি বলেন, একটি অভিযোগ এসেছে আমার নামে, সেই অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত করছে দুদক। সেই অভিযোগের সত্যতা যাচাই করার জন্য আমার বক্তব্য নেয়া প্রয়োজন ছিল। এ জন্য দুদক আমাকে ডেকেছে, আমি আমার বক্তব্য দিয়েছি। মাহী বলেন, আমি মনে করি দুদকে যেহেতু অভিযোগ এসেছে, দুদক প্রকৃত অথরিটি, সত্য উদঘাটনের জন্য সময় দরকার। আমার কাছ থেকে দুদক যেসব তথ্য চেয়েছে, সেগুলো আমি দেব। দুদক তার মতো কাজ করবে। পাশাপাশি আমার কিছু কাজ করতে হবে, যা পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলনে খোলাসা করব। অভিযোগের সত্যতা কতটুকু, এর পেছনে কী ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা বলব। আগামী ২৭ বা ২৮শে আগস্ট সেই সংবাদ সম্মলন করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, পেছনে কী কারণ রয়েছে, যে অভিযোগগুলো এসেছে, তার ভিত্তি কতটুকু, সেগুলোর ব্যাখ্যা অবশ্যই আমরা দেব। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারবেন কি না-এ প্রশ্নে মাহী বলেন, নির্দোষ প্রমাণ করারই কিছু নেই, আমি নির্দোষ, এটা আপনারা দেখতে পাবেন।
এর আগে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে আরো সময় চেয়ে এ দম্পতির আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৮ দিন সময় দিয়ে গতকাল রোববার উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেয়ার জন্য ফের তলবি নোটিশ পাঠিয়েছিল দুদক। এর আগে গত ২৮শে জুলাই দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ছেলের বারিধারার (রোড নং ১২, বাড়ি ১৯) ঠিকানায় তলবি নোটিশ পাঠানো হয়। যেখানে তাদেরকে ৭ই আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টায় হাজির হতে বলা হয়েছিল। দুদক সূত্রে জানা যায়, মাহী বি চৌধুরী ও তার স্ত্রী আশফাহ হকের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ পাচারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহিভূর্ত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। চলতি বছরের জুন মাসে তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
বাংলাদেশের বাইরে যদি কোনো আয় থেকে থাকে, ব্যয় থাকে, তা বাংলাদেশের বাইরের বৈধ আয় থেকেই হয়েছে। তিনি বলেন, একটি অভিযোগ এসেছে আমার নামে, সেই অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত করছে দুদক। সেই অভিযোগের সত্যতা যাচাই করার জন্য আমার বক্তব্য নেয়া প্রয়োজন ছিল। এ জন্য দুদক আমাকে ডেকেছে, আমি আমার বক্তব্য দিয়েছি। মাহী বলেন, আমি মনে করি দুদকে যেহেতু অভিযোগ এসেছে, দুদক প্রকৃত অথরিটি, সত্য উদঘাটনের জন্য সময় দরকার। আমার কাছ থেকে দুদক যেসব তথ্য চেয়েছে, সেগুলো আমি দেব। দুদক তার মতো কাজ করবে। পাশাপাশি আমার কিছু কাজ করতে হবে, যা পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলনে খোলাসা করব। অভিযোগের সত্যতা কতটুকু, এর পেছনে কী ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা বলব। আগামী ২৭ বা ২৮শে আগস্ট সেই সংবাদ সম্মলন করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, পেছনে কী কারণ রয়েছে, যে অভিযোগগুলো এসেছে, তার ভিত্তি কতটুকু, সেগুলোর ব্যাখ্যা অবশ্যই আমরা দেব। নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারবেন কি না-এ প্রশ্নে মাহী বলেন, নির্দোষ প্রমাণ করারই কিছু নেই, আমি নির্দোষ, এটা আপনারা দেখতে পাবেন।
এর আগে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে আরো সময় চেয়ে এ দম্পতির আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৮ দিন সময় দিয়ে গতকাল রোববার উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেয়ার জন্য ফের তলবি নোটিশ পাঠিয়েছিল দুদক। এর আগে গত ২৮শে জুলাই দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর ছেলের বারিধারার (রোড নং ১২, বাড়ি ১৯) ঠিকানায় তলবি নোটিশ পাঠানো হয়। যেখানে তাদেরকে ৭ই আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টায় হাজির হতে বলা হয়েছিল। দুদক সূত্রে জানা যায়, মাহী বি চৌধুরী ও তার স্ত্রী আশফাহ হকের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ পাচারের মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহিভূর্ত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। চলতি বছরের জুন মাসে তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।